০৬ জুন ২০২৫, শুক্রবার, ২২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চিন-ব্রিটিশ স্বর্ণযুগ শেষ: ঋষি সুনাক

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৯ নভেম্বর ২০২২, মঙ্গলবার
  • / 30

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ চিনের সঙ্গে ব্রিটেনের সম্পর্কের কথিত ‘স্বর্ণযুগ’ শেষ হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর বিদেশনীতি বিষয়ে নিজের প্রথম ভাষণে তিনি একথা বলেন।  তিনি আরও বলেন, চিনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির বদল ঘটাতে হবে, কারণ চিন বিশ্বব্যাপী তার প্রভাব খাটিয়ে চলেছে।

 

আরও পড়ুন: রাজ্যসভায় শপথ নিলেন সুধা মূর্তি

সুনাকের মতে, ব্রিটেনকে এখন প্রতিযোগীদের প্রতি ‘শক্তিশালী বাস্তববাদ’ দিয়ে লক্ষ্য পূরণের পরিকল্পনা করতে হবে। তিনি আরও বলেন, চিনের বৈশ্বিক তাৎপর্যকে উপেক্ষা করা যাবে না। চিন সম্পর্কে সুনাক বলেন, আমাদের মূল্যবোধ ও স্বার্থের জন্য একটি পদ্ধতিগত চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে চিন এবং চ্যালেঞ্জ আরও তীব্রতর হয়ে ওঠে যখন এটি আরও বৃহত্তর কর্তৃত্ববাদের দিকে এগিয়ে যায়।

আরও পড়ুন: ইসলাম কবুল করলেন ব্রিটিশ পুলিশ অফিসার  

 

আরও পড়ুন: ৩ এমপির পদত্যাগে বিপাকে ঋষি সুনাক

উল্লেখ্য, ব্রিটিশ-চিন সম্পর্কের ‘স্বর্ণযুগ’ বলতে প্রাক্তন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরুনের সময়ে বেজিংয়ের সঙ্গে দেশটির ঘনিষ্ঠ অর্থনৈতিক সম্পর্ককে বোঝানো হয়ে থাকে। তবে ক্যামেরুনের পদত্যাগের পর লন্ডন এবং বেজিংয়ের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হয়।

 

ঋষি সুনাক বলেন, ‘আমরা বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে চিনের তাৎপর্য উপেক্ষা করতে পারি না। বিশেষ করে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বা জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়গুলোতে।’

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

চিন-ব্রিটিশ স্বর্ণযুগ শেষ: ঋষি সুনাক

আপডেট : ২৯ নভেম্বর ২০২২, মঙ্গলবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ চিনের সঙ্গে ব্রিটেনের সম্পর্কের কথিত ‘স্বর্ণযুগ’ শেষ হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর বিদেশনীতি বিষয়ে নিজের প্রথম ভাষণে তিনি একথা বলেন।  তিনি আরও বলেন, চিনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির বদল ঘটাতে হবে, কারণ চিন বিশ্বব্যাপী তার প্রভাব খাটিয়ে চলেছে।

 

আরও পড়ুন: রাজ্যসভায় শপথ নিলেন সুধা মূর্তি

সুনাকের মতে, ব্রিটেনকে এখন প্রতিযোগীদের প্রতি ‘শক্তিশালী বাস্তববাদ’ দিয়ে লক্ষ্য পূরণের পরিকল্পনা করতে হবে। তিনি আরও বলেন, চিনের বৈশ্বিক তাৎপর্যকে উপেক্ষা করা যাবে না। চিন সম্পর্কে সুনাক বলেন, আমাদের মূল্যবোধ ও স্বার্থের জন্য একটি পদ্ধতিগত চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে চিন এবং চ্যালেঞ্জ আরও তীব্রতর হয়ে ওঠে যখন এটি আরও বৃহত্তর কর্তৃত্ববাদের দিকে এগিয়ে যায়।

আরও পড়ুন: ইসলাম কবুল করলেন ব্রিটিশ পুলিশ অফিসার  

 

আরও পড়ুন: ৩ এমপির পদত্যাগে বিপাকে ঋষি সুনাক

উল্লেখ্য, ব্রিটিশ-চিন সম্পর্কের ‘স্বর্ণযুগ’ বলতে প্রাক্তন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরুনের সময়ে বেজিংয়ের সঙ্গে দেশটির ঘনিষ্ঠ অর্থনৈতিক সম্পর্ককে বোঝানো হয়ে থাকে। তবে ক্যামেরুনের পদত্যাগের পর লন্ডন এবং বেজিংয়ের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হয়।

 

ঋষি সুনাক বলেন, ‘আমরা বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে চিনের তাৎপর্য উপেক্ষা করতে পারি না। বিশেষ করে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বা জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়গুলোতে।’