১৯ অক্টোবর ২০২৫, রবিবার, ১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মহাকাশ থেকেও দেখা যাচ্ছে মেরুজ্যোতি অরোরার অপূর্ব আলোকছটা

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ৯ নভেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার
  • / 142

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ সৌরমণ্ডলে ইদানিং সূর্যের অতি সক্রিয়তা চোখে পড়ছে মহাকাশ বিজ্ঞানীদের। প্রায়শই উঠছে ঝড়। প্রচন্ড গতিতে ছুটে যাচ্ছে তেজস্ক্রিয় উপাদান।

এর কিছু কিছু পৌঁছাচ্ছে পৃথিবীতেও। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে বাধা পেলেও চুম্বকক্ষেত্রের প্রভাবে জমা হচ্ছে দুই মেরুতে। আর তাতেই তৈরি হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন অরোরা বা মেরুজ্যোতি। উত্তর মেরুতে হলে নর্দার্ন লাইটস আর দক্ষিণে হলে বলা হচ্ছে সাউদার্ন লাইটস।

শুধু পৃথিবী থেকেই নয় পৃথিবীর বাইরে অসীম মহাশূন্য থেকেও চোখে পড়ছে এই অরোরা বোলেরোসিস বা মেরুজ্যোতি।

ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সির (ইএসএ) ফরাসি মহাকাশচারী টমাস পেসকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের চলতি অভিযান শেষে পৃথিবীতে ফেরার অপেক্ষায় আছেন। অরোরার ছবিটি তাঁরই তোলা। টুইটারে সেটি পোস্ট করে তিনি লিখেছেন, ‘এই পুরো অভিযানের সবচেয়ে শক্তিশালী অরোরার দেখা পেলাম, উত্তর আমেরিকা এবং কানাডার ওপর। আলোর চমৎকার চূড়াগুলো আমাদের কক্ষপথের চেয়েও উঁচু এবং আমরা বলয়ের কেন্দ্রের ঠিক ওপর দিয়েই উড়ে গিয়েছি। চারদিকে ঢেউয়ের স্পন্দন।’

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

মহাকাশ থেকেও দেখা যাচ্ছে মেরুজ্যোতি অরোরার অপূর্ব আলোকছটা

আপডেট : ৯ নভেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ সৌরমণ্ডলে ইদানিং সূর্যের অতি সক্রিয়তা চোখে পড়ছে মহাকাশ বিজ্ঞানীদের। প্রায়শই উঠছে ঝড়। প্রচন্ড গতিতে ছুটে যাচ্ছে তেজস্ক্রিয় উপাদান।

এর কিছু কিছু পৌঁছাচ্ছে পৃথিবীতেও। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে বাধা পেলেও চুম্বকক্ষেত্রের প্রভাবে জমা হচ্ছে দুই মেরুতে। আর তাতেই তৈরি হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন অরোরা বা মেরুজ্যোতি। উত্তর মেরুতে হলে নর্দার্ন লাইটস আর দক্ষিণে হলে বলা হচ্ছে সাউদার্ন লাইটস।

শুধু পৃথিবী থেকেই নয় পৃথিবীর বাইরে অসীম মহাশূন্য থেকেও চোখে পড়ছে এই অরোরা বোলেরোসিস বা মেরুজ্যোতি।

ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সির (ইএসএ) ফরাসি মহাকাশচারী টমাস পেসকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের চলতি অভিযান শেষে পৃথিবীতে ফেরার অপেক্ষায় আছেন। অরোরার ছবিটি তাঁরই তোলা। টুইটারে সেটি পোস্ট করে তিনি লিখেছেন, ‘এই পুরো অভিযানের সবচেয়ে শক্তিশালী অরোরার দেখা পেলাম, উত্তর আমেরিকা এবং কানাডার ওপর। আলোর চমৎকার চূড়াগুলো আমাদের কক্ষপথের চেয়েও উঁচু এবং আমরা বলয়ের কেন্দ্রের ঠিক ওপর দিয়েই উড়ে গিয়েছি। চারদিকে ঢেউয়ের স্পন্দন।’