২৪ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এবার সউদি যাচ্ছেন এরদোগান

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ৪ জানুয়ারী ২০২২, মঙ্গলবার
  • / 22

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ  ২০১৮ সালে খাশোগি হত্যাকাণ্ডের পর এই প্রথম সউদি আরব সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান। আগামী মাসে এরদোগান সউদি আরবে যাবেন। ২০১৮ সালে খাশোগির মৃত্যুর পর তুরস্ক ও সউদির সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারপর থেকে এরদোগানও আর সউদিতে যাননি। কিন্তু এরদোগান সম্প্রতি জানিয়েছেন, আগামী মাসে তিনি সউদি যাবেন।

খাশোগি হত্যাকাণ্ডের পর এরদোগান বলেছিলেন, সউদি সরকারের কোনও শীর্ষ নেতার নির্দেশেই খাশোগিকে হত্যা করা হয়েছে। অবশ্য সউদির যুবরাজ বিন সালমানের নাম নেননি তিনি। এর ফলে সউদি আরবও প্রত্যাঘাত করে। তুরস্কের বিরুদ্ধে অঘোষিত বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা চালু হয়। তুরস্কে না যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। ফলে তুর্কি অর্থনীতির উপর চাপ পড়ে। এই মুহূর্তে তুরস্কের অর্থনীতি রীতিমতো চাপে। গত মে মাসে তুরস্কের বিদেশমন্ত্রী সউদি সফরে যান। তিনি সউদির বিদেশমন্ত্রীকে ‘ভাই’ বলে সম্বোধন করে জানিয়েছিলেন, আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা হচ্ছে। এরদোগানও গতমাসে সউদির যুবরাজের সঙ্গে কাতারে একটি বৈঠক করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেটা সম্ভব হয়নি।

আরও পড়ুন: মধ্যপ্রাচ্যে নতুন কোনও সাইকস-পাইকট চুক্তি নয়: এরদোগান

উল্লেখ্য, বিশ্বের প্রায় সবকটি প্রধান সংবাদপত্রে খাশোগি হত্যাকাণ্ডের খবর গুরুত্ব সহকারে ছাপা হয়েছিল। খাশোগি ছিলেন সউদি শাসকদের কট্টর সমালোচক। তিনি ওয়াশিংটন পোস্টের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এবং আমেরিকায় থাকতেন।

আরও পড়ুন: ইসরাইল-ইরান যুদ্ধ! ফোনে উদ্বেগ প্রকাশ এরদোগান

সম্প্রতি মার্কিন গোয়েন্দারা রিপোর্টে জানান, যুবরাজ সালমানের সম্মতিতেই খাশোগিকে হত্যা করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: চরম গরমে হেরা গুহা যাওয়ার সময় কমাল সউদি

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

এবার সউদি যাচ্ছেন এরদোগান

আপডেট : ৪ জানুয়ারী ২০২২, মঙ্গলবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ  ২০১৮ সালে খাশোগি হত্যাকাণ্ডের পর এই প্রথম সউদি আরব সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান। আগামী মাসে এরদোগান সউদি আরবে যাবেন। ২০১৮ সালে খাশোগির মৃত্যুর পর তুরস্ক ও সউদির সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারপর থেকে এরদোগানও আর সউদিতে যাননি। কিন্তু এরদোগান সম্প্রতি জানিয়েছেন, আগামী মাসে তিনি সউদি যাবেন।

খাশোগি হত্যাকাণ্ডের পর এরদোগান বলেছিলেন, সউদি সরকারের কোনও শীর্ষ নেতার নির্দেশেই খাশোগিকে হত্যা করা হয়েছে। অবশ্য সউদির যুবরাজ বিন সালমানের নাম নেননি তিনি। এর ফলে সউদি আরবও প্রত্যাঘাত করে। তুরস্কের বিরুদ্ধে অঘোষিত বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা চালু হয়। তুরস্কে না যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। ফলে তুর্কি অর্থনীতির উপর চাপ পড়ে। এই মুহূর্তে তুরস্কের অর্থনীতি রীতিমতো চাপে। গত মে মাসে তুরস্কের বিদেশমন্ত্রী সউদি সফরে যান। তিনি সউদির বিদেশমন্ত্রীকে ‘ভাই’ বলে সম্বোধন করে জানিয়েছিলেন, আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা হচ্ছে। এরদোগানও গতমাসে সউদির যুবরাজের সঙ্গে কাতারে একটি বৈঠক করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেটা সম্ভব হয়নি।

আরও পড়ুন: মধ্যপ্রাচ্যে নতুন কোনও সাইকস-পাইকট চুক্তি নয়: এরদোগান

উল্লেখ্য, বিশ্বের প্রায় সবকটি প্রধান সংবাদপত্রে খাশোগি হত্যাকাণ্ডের খবর গুরুত্ব সহকারে ছাপা হয়েছিল। খাশোগি ছিলেন সউদি শাসকদের কট্টর সমালোচক। তিনি ওয়াশিংটন পোস্টের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এবং আমেরিকায় থাকতেন।

আরও পড়ুন: ইসরাইল-ইরান যুদ্ধ! ফোনে উদ্বেগ প্রকাশ এরদোগান

সম্প্রতি মার্কিন গোয়েন্দারা রিপোর্টে জানান, যুবরাজ সালমানের সম্মতিতেই খাশোগিকে হত্যা করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: চরম গরমে হেরা গুহা যাওয়ার সময় কমাল সউদি