মেঘভাঙা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত Uttarakhand

- আপডেট : ২৩ অগাস্ট ২০২৫, শনিবার
- / 106
পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : ভয়াবহ মেঘভাঙা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand)। শুক্রবার রাতে হঠাৎই বৃষ্টি শুরু হয়। ভেঙে পড়ে বহু বাড়ি। ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে রয়েছেন এক তরুণী। তাকে উদ্ধারের চেষ্টা চালানো হচ্ছে। আরও এক জনের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। দুজনেরই মৃত্যু হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
#WATCH | Uttarakhand: There is a possibility of a lot of damage due to the cloud burst in Tharali tehsil of Chamoli last night. A lot of debris has come due to the cloudburst, due to which many houses, including the SDM residence, have been completely damaged: Chamoli DM, Sandeep… pic.twitter.com/3kGNYRSMdG
— ANI (@ANI) August 23, 2025
মুহূর্তের মধ্যে প্লাবিত হয় বহু বাড়িঘর সহ সাব-ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেটের সরকারি বাসভবন ও তহসিল কার্যালয়। ব্যাপক বৃষ্টিতে থারালি বাজার, কেদারবগড়, রাদিবগড় ও চেপাদন এলাকায় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। থারালি তহসিলের সব স্কুল ও অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র বন্ধ রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামী এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, “গতকাল রাতে মেঘভাঙা বৃষ্টি হয়েছে থরালিতে। জেলা প্রশাসন, SDRF এবং পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে আমি নিয়মিত যোগাযোগ রেখেছি এনং ব্যক্তিগত নজরদারি চালাচ্ছি। প্রত্যেকের সুরক্ষার জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করছি।”
जनपद चमोली के थराली क्षेत्र में देर रात बादल फटने की दुःखद सूचना प्राप्त हुई। जिला प्रशासन, एसडीआरएफ, पुलिस मौके पर पहुंचकर राहत और बचाव कार्यों में जुटे हुए हैं।
इस सम्बन्ध में निरंतर स्थानीय प्रशासन के संपर्क में हूँ और स्वयं स्थिति की गहन निगरानी कर रहा हूं। ईश्वर से सभी के…
— Pushkar Singh Dhami (@pushkardhami) August 23, 2025
জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সন্দীপ তিওয়ারি জানান, পুলিশ ও প্রশাসনের টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে ত্রাণ ও উদ্ধারকাজ শুরু করেছে। এখনও পর্যন্ত কতটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার তথ্য সংগ্রহ চলছে। সাবডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেট পঙ্কজ ভাট জানান, রাদিবগড়, সাগওয়াদ ও কোটদীপ এলাকার ভূমিধসের কাদা ও পাথর বাড়ির ভেতরে ঢুকে যাওয়ায় পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়েছে। লাগাতার বৃষ্টিপাতের কারণে উদ্ধারকাজেও ব্যাঘাত ঘটছে। ফলে হিমালয় অঞ্চলে বিপদের আশঙ্কা আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।