০১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মিজোরাম থেকে ছাড়া হচ্ছেনা জল,অসমে সামান্য উন্নতি বন্যা পরিস্থিতির

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ২২ মে ২০২২, রবিবার
  • / 9

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ প্ৰতিবেশী পাৰ্বত্য রাজ্য মিজোরাম থেকে বাড়‌তি জল ছাড়া হচ্ছেনা।এর ফলে নতুন করে অবস্থার অবনতি হয়নি অসমের বন্যা পরিস্থিতির।

এলাকাবাসীকে দুশ্চিন্তা করতে বারণ করেছেন পাথারকান্দির সার্কল অফিসার তথা প্রশাসনিক ম্যাজিস্ট্রেট অর্পিতা দত্তমজুমদার। সংশ্লিষ্ট  এলাকা পরিদর্শন করে এবং প্রতিবেশী মিজোরাম সরকারের পদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলে জল যে ছাড়া হচ্ছে না সে ব্যাপারে নিশ্চিত ক্রেহেন  তিনি।

গত কয়েকদিনের অবিরাম বর্ষণে লঙ্গাই নদীর জল বাড়ছিল।

 

 

 

 

অসমে সামান্য উন্নতি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতির। তবে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪। নতুন করে ৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। এর মধ্যে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে কাছাড় জেলায়। লখিমপুর, নগাঁওয়ে মৃত্যু হয়েছে একজন করে। উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যের ২৯টি জেলা বিপর্যস্ত। ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন প্রায় ৭.১২ লক্ষ মানুষ।

প্রচুর ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। ৮০০৩৬.৯০ হেক্টর জমি জলার তলায় ডুবে গিয়েছে। ২৯টি জেলার ২,২৫১টি গ্রাম বিপর্যস্ত। ২৩৪টি ক্রাণ শিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন ৭৪,৭০৫ জনেরও বেশি মানুষ। ডিমা হাসাও, কাছাড়, ডিব্রুগড়, কামরূপ সহ বিভিন্ন জেলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উদ্ধারকাজে নেমেছে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

মিজোরাম থেকে ছাড়া হচ্ছেনা জল,অসমে সামান্য উন্নতি বন্যা পরিস্থিতির

আপডেট : ২২ মে ২০২২, রবিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ প্ৰতিবেশী পাৰ্বত্য রাজ্য মিজোরাম থেকে বাড়‌তি জল ছাড়া হচ্ছেনা।এর ফলে নতুন করে অবস্থার অবনতি হয়নি অসমের বন্যা পরিস্থিতির।

এলাকাবাসীকে দুশ্চিন্তা করতে বারণ করেছেন পাথারকান্দির সার্কল অফিসার তথা প্রশাসনিক ম্যাজিস্ট্রেট অর্পিতা দত্তমজুমদার। সংশ্লিষ্ট  এলাকা পরিদর্শন করে এবং প্রতিবেশী মিজোরাম সরকারের পদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলে জল যে ছাড়া হচ্ছে না সে ব্যাপারে নিশ্চিত ক্রেহেন  তিনি।

গত কয়েকদিনের অবিরাম বর্ষণে লঙ্গাই নদীর জল বাড়ছিল।

 

 

 

 

অসমে সামান্য উন্নতি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতির। তবে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪। নতুন করে ৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। এর মধ্যে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে কাছাড় জেলায়। লখিমপুর, নগাঁওয়ে মৃত্যু হয়েছে একজন করে। উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যের ২৯টি জেলা বিপর্যস্ত। ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন প্রায় ৭.১২ লক্ষ মানুষ।

প্রচুর ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। ৮০০৩৬.৯০ হেক্টর জমি জলার তলায় ডুবে গিয়েছে। ২৯টি জেলার ২,২৫১টি গ্রাম বিপর্যস্ত। ২৩৪টি ক্রাণ শিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন ৭৪,৭০৫ জনেরও বেশি মানুষ। ডিমা হাসাও, কাছাড়, ডিব্রুগড়, কামরূপ সহ বিভিন্ন জেলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উদ্ধারকাজে নেমেছে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী।