০৪ অক্টোবর ২০২৫, শনিবার, ১৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রধানমন্ত্রীর এত ভয় কিসের? নির্বাচনী বন্ড ইস্যুতে প্রশ্ন কংগ্রেসের

সামিমা এহসানা
  • আপডেট : ১৩ মার্চ ২০২৪, বুধবার
  • / 164

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: যে কাজ করতে ৩ মাস সময়ের প্রয়োজন পড়েছিল এসবিআই এর, ঠ্যালায় পড়ে নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত সেই তথ্য ২৪ ঘন্টার মধ্যে প্রকাশ করে দিয়েছে এসবিআই। এই প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে কংগ্রেসের জয়রাম রমেশের প্রশ্ন, নির্বাচনী বন্ডের তথ্য প্রকাশ পাবে, তাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এত ভয় কিসের?

নিজের এক্স হ্যান্ডেলে বুধবার প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে ৬ টি প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন জয়রাম রমেশ। তিনি লেখেন, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ নির্বাচনী বন্ডকে অবৈধ ঘোষণা করেছে সুপ্রিম কোর্ট। তারপরও এসবিআই এর মাধ্যমে বারবার নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে মোদি সরকার। কে কোন রাজনৈতিক দলকে কত টাকা দিল তার তথ্য প্রকাশ্যে সমস্যা কেন হচ্ছে সরকারের? প্রধানমন্ত্রী কেন এত ভয় পাচ্ছেন? নির্বাচনী বন্ডের তথ্য প্রকাশিত হলে আবার নতুন করে কোন কেলেঙ্কারি প্রকাশিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে?

আরও পড়ুন: মোদির বজ্রকন্ঠ কেড়ে নিয়েছেন Donald Trump: জয়রাম রমেশ

রমেশের প্রশ্ন, ২০ ফেব্রুয়ারি জানা গেছিল ইডি, সিবিআই, আয়কর বিভাগের অভিযান চলার ঠিক পরপরই ৩০ টি কোম্পানি বিজেপির ফান্ডে ৩৩৫ কোটি টাকা চাঁদা দিয়েছে। হঠাৎ কেন এইসব কোম্পানি চাঁদা দিতে গেল? তাহলে কি বিজেপি চাঁদার জুলুম শুরু করেছে? ইডি, সিবিআইকে ব্যবহার করে তোলাবাজি করছে তারা?

আরও পড়ুন: PM Modi-এর জন্মদিনেই কূটনৈতিক ধাক্কা,পাকিস্তানের সঙ্গে সউদি আরবের প্রতিরক্ষা চুক্তি

সেবি যে চারটি কোম্পানিকে ভুয়ো বলে চিহ্নিত করেছিল, সেই চার কোম্পানির কাছ থেকে বিজেপি কেন ৪.৯ কোটি টাকা চাঁদা নিল? কার কালো টাকা সাদা করছিল তারা?

আরও পড়ুন: Interim PM Sushila Karki-কে ফোন প্রধানমন্ত্রী মোদির

পার্লামেন্টে যে কোনও আইন পাশ হওয়ার ৬ মাসের মধ্যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়, সিএএ–র ক্ষেত্রে কেন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে ৪ বছর ৩ মাস সময় লেগে গেল? কেন লোকসভার ঠিক আগেই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হল? কেন লোকসভা নির্বাচনের আগে তিন জনের জায়গায় মাত্র ১ জন নির্বাচন কমিশনার রয়ে গেলেন? কেন হঠাৎ করে অরুণ গোয়েল ইস্তফা দিলেন? কেন নির্বাচনী বন্ড থেকে পাওয়া ৬ হাজার কোটি টাকা অনায়াসে ব্যবহার করতে পারছে বিজেপি অথচ কংগ্রেসের একাউন্ট বারবার ফ্রিজ করে দেওয়া হচ্ছে?

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

প্রধানমন্ত্রীর এত ভয় কিসের? নির্বাচনী বন্ড ইস্যুতে প্রশ্ন কংগ্রেসের

আপডেট : ১৩ মার্চ ২০২৪, বুধবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: যে কাজ করতে ৩ মাস সময়ের প্রয়োজন পড়েছিল এসবিআই এর, ঠ্যালায় পড়ে নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত সেই তথ্য ২৪ ঘন্টার মধ্যে প্রকাশ করে দিয়েছে এসবিআই। এই প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে কংগ্রেসের জয়রাম রমেশের প্রশ্ন, নির্বাচনী বন্ডের তথ্য প্রকাশ পাবে, তাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এত ভয় কিসের?

নিজের এক্স হ্যান্ডেলে বুধবার প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে ৬ টি প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন জয়রাম রমেশ। তিনি লেখেন, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ নির্বাচনী বন্ডকে অবৈধ ঘোষণা করেছে সুপ্রিম কোর্ট। তারপরও এসবিআই এর মাধ্যমে বারবার নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে মোদি সরকার। কে কোন রাজনৈতিক দলকে কত টাকা দিল তার তথ্য প্রকাশ্যে সমস্যা কেন হচ্ছে সরকারের? প্রধানমন্ত্রী কেন এত ভয় পাচ্ছেন? নির্বাচনী বন্ডের তথ্য প্রকাশিত হলে আবার নতুন করে কোন কেলেঙ্কারি প্রকাশিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে?

আরও পড়ুন: মোদির বজ্রকন্ঠ কেড়ে নিয়েছেন Donald Trump: জয়রাম রমেশ

রমেশের প্রশ্ন, ২০ ফেব্রুয়ারি জানা গেছিল ইডি, সিবিআই, আয়কর বিভাগের অভিযান চলার ঠিক পরপরই ৩০ টি কোম্পানি বিজেপির ফান্ডে ৩৩৫ কোটি টাকা চাঁদা দিয়েছে। হঠাৎ কেন এইসব কোম্পানি চাঁদা দিতে গেল? তাহলে কি বিজেপি চাঁদার জুলুম শুরু করেছে? ইডি, সিবিআইকে ব্যবহার করে তোলাবাজি করছে তারা?

আরও পড়ুন: PM Modi-এর জন্মদিনেই কূটনৈতিক ধাক্কা,পাকিস্তানের সঙ্গে সউদি আরবের প্রতিরক্ষা চুক্তি

সেবি যে চারটি কোম্পানিকে ভুয়ো বলে চিহ্নিত করেছিল, সেই চার কোম্পানির কাছ থেকে বিজেপি কেন ৪.৯ কোটি টাকা চাঁদা নিল? কার কালো টাকা সাদা করছিল তারা?

আরও পড়ুন: Interim PM Sushila Karki-কে ফোন প্রধানমন্ত্রী মোদির

পার্লামেন্টে যে কোনও আইন পাশ হওয়ার ৬ মাসের মধ্যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়, সিএএ–র ক্ষেত্রে কেন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে ৪ বছর ৩ মাস সময় লেগে গেল? কেন লোকসভার ঠিক আগেই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হল? কেন লোকসভা নির্বাচনের আগে তিন জনের জায়গায় মাত্র ১ জন নির্বাচন কমিশনার রয়ে গেলেন? কেন হঠাৎ করে অরুণ গোয়েল ইস্তফা দিলেন? কেন নির্বাচনী বন্ড থেকে পাওয়া ৬ হাজার কোটি টাকা অনায়াসে ব্যবহার করতে পারছে বিজেপি অথচ কংগ্রেসের একাউন্ট বারবার ফ্রিজ করে দেওয়া হচ্ছে?