১৯ মে ২০২৫, সোমবার, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আমজনতার জন্য খুলতে চলেছে চিড়িয়াখানার ১৫০ বছরের লাইব্রেরি

সুস্মিতা
  • আপডেট : ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, বুধবার
  • / 22

পুবের কলম প্রতিবেদক: সাধারণ দর্শকদের জন্য খুলতে চলেছে আলিপুর চিড়িয়াখানার প্রাচীর গ্রন্থাগারের দরজা। প্রায় দেড়শো বছর পর এই লাইব্রেরি খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ। জানা গিয়েছে, চলতি বছর থেকেই সাধারণ মানুষ ঢুকতে পারবেন আলিপুর চিড়িয়াখানার গ্রন্থাগারে। এই নিয়ে শুরু হয়েছে প্রস্তুতি।
প্রায় দেড় হাজার দুষ্পাপ্য বই রয়েছে এই গ্রন্থাগারে। বইগুলির ডিজিটাল কপিও ইচ্ছে হলে সংগ্রহ করা যাবে। সেই প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে। রাজ্যের বনদফতর এবং চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ চলতি বছরের মধ্যেই এই কাজ শেষ করার লক্ষ্য নিয়েছে। রাজ্যের বন দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, দর্শকদের মূল্যবান তথ্য এবং পরিবেশ রক্ষায় নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করার জন্য এই গ্রন্থাগার খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রাজ্যের বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা জানান, আলিপুর চিড়িয়াখানার লাইব্রেরিতে বহু মূল্যবান বই আছে। আমরা চাই সেগুলো যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে। সেজন্য বিশেজ্ঞ ও কমিটিও গঠন করা হয়েছে। চলতি বছরের মধ্যেই শেষ হতে চলেছে চিড়িয়াখানা লাইব্রেরি সংস্কারের কাজ। প্রসঙ্গত, ১৮৯৮ সালে চালু হয়েছিল গ্রন্থাগারটি। পরবর্তীতে বন্ধ হয়ে পড়েছিল।

আরও পড়ুন: Heat wave পশ্চিমাঞ্চলের ৬ জেলায়, আবহাওয়া নিয়ে কী জানাল হাওয়া অফিস?

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

আমজনতার জন্য খুলতে চলেছে চিড়িয়াখানার ১৫০ বছরের লাইব্রেরি

আপডেট : ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, বুধবার

পুবের কলম প্রতিবেদক: সাধারণ দর্শকদের জন্য খুলতে চলেছে আলিপুর চিড়িয়াখানার প্রাচীর গ্রন্থাগারের দরজা। প্রায় দেড়শো বছর পর এই লাইব্রেরি খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ। জানা গিয়েছে, চলতি বছর থেকেই সাধারণ মানুষ ঢুকতে পারবেন আলিপুর চিড়িয়াখানার গ্রন্থাগারে। এই নিয়ে শুরু হয়েছে প্রস্তুতি।
প্রায় দেড় হাজার দুষ্পাপ্য বই রয়েছে এই গ্রন্থাগারে। বইগুলির ডিজিটাল কপিও ইচ্ছে হলে সংগ্রহ করা যাবে। সেই প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে। রাজ্যের বনদফতর এবং চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ চলতি বছরের মধ্যেই এই কাজ শেষ করার লক্ষ্য নিয়েছে। রাজ্যের বন দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, দর্শকদের মূল্যবান তথ্য এবং পরিবেশ রক্ষায় নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করার জন্য এই গ্রন্থাগার খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রাজ্যের বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা জানান, আলিপুর চিড়িয়াখানার লাইব্রেরিতে বহু মূল্যবান বই আছে। আমরা চাই সেগুলো যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে। সেজন্য বিশেজ্ঞ ও কমিটিও গঠন করা হয়েছে। চলতি বছরের মধ্যেই শেষ হতে চলেছে চিড়িয়াখানা লাইব্রেরি সংস্কারের কাজ। প্রসঙ্গত, ১৮৯৮ সালে চালু হয়েছিল গ্রন্থাগারটি। পরবর্তীতে বন্ধ হয়ে পড়েছিল।

আরও পড়ুন: Heat wave পশ্চিমাঞ্চলের ৬ জেলায়, আবহাওয়া নিয়ে কী জানাল হাওয়া অফিস?