১৫ জুন ২০২৫, রবিবার, ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মৃতদেহের চিকিৎসায় ১৪ লক্ষ বিল, হরিয়ানার হাসপাতালে বিক্ষোভ

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৮ ডিসেম্বর ২০২২, রবিবার
  • / 33

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ বিল বাড়াতে মৃত্যুর পরও চিকিৎসা চালানোর গুরুতর অভিযোগ হরিয়ানার সোনিপথের এফআইএমএস হাসপাতালের বিরুদ্ধে। মৃত যুবকের আত্মীয়দের অভিযোগ, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মৃত্যুর খবর প্রকাশ না করে বিল বাড়াতে দেহ আটকে রাখে। পরে বিষয়টা জানাজানি হতেই মৃতের ক্ষুব্ধ আত্মীয়স্বজনরা হাসপাতালে জোরদার বিক্ষোভ শুরু করে।  মৃতের আত্মীয়দের অভিযোগ, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হওয়ায় রোগীকে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।

 

আরও পড়ুন: বিদ্যুতের একাধিক দাবিতে বিক্ষোভ প্রতিবাদ কর্মসূচি দক্ষিন বারাশত ও রায়দীঘিতে

সেখানে ১০ দিনের চিকিৎসায় ১৪ লক্ষ টাকা বিল করা হয়েছে। বিলে কারচুপি করতে রোগীর সঙ্গে দেখা পর্যন্ত করতে দেওয়া হতো না। উদ্দেশ্য ছিল মৃত্যুর পরও দেহটি আটকে রাখা এবং চিকিৎসা খরচ বাড়ানো। পরিজনরা হাসপাতালের বিরুদ্ধে চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগও এনেছেন।

আরও পড়ুন: অবশেষে স্যালাইন কাণ্ডে চিকিৎসাধীন প্রসূতি মারা গেলেন কলকাতার এসএসকেএম-এ

 

আরও পড়ুন: পাক হামলা: বন্ধ স্কুল-কলেজ

তাদের অভিযোগ, ১০ দিন আগে সোনিপতের রাই গ্রামের বাসিন্দা  ধর্মবীরের আত্মীয়রা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হওয়ায় তাঁকে ফিম্স হাসপাতালে ভর্তি করান। চিকিৎসকরা জানান, রোগীর মস্তিষ্কের শিরা ফেটে গেছে। অপারেশন করতে হবে। এই অপারেশনের জন্য ৪ লক্ষ টাকা জমা করানো হয়। এরপর থেকে রোগীর সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হতো না। আত্মীয়দের সন্দেহ হওয়ায় তাঁরা রোগীকে রেফার করার জন্য হাসপাতাল  কর্তৃপক্ষকে চাপ দিতে শুরু করে। তারপরই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করে রোগীর মৃত্যু হয়েছে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

মৃতদেহের চিকিৎসায় ১৪ লক্ষ বিল, হরিয়ানার হাসপাতালে বিক্ষোভ

আপডেট : ১৮ ডিসেম্বর ২০২২, রবিবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ বিল বাড়াতে মৃত্যুর পরও চিকিৎসা চালানোর গুরুতর অভিযোগ হরিয়ানার সোনিপথের এফআইএমএস হাসপাতালের বিরুদ্ধে। মৃত যুবকের আত্মীয়দের অভিযোগ, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মৃত্যুর খবর প্রকাশ না করে বিল বাড়াতে দেহ আটকে রাখে। পরে বিষয়টা জানাজানি হতেই মৃতের ক্ষুব্ধ আত্মীয়স্বজনরা হাসপাতালে জোরদার বিক্ষোভ শুরু করে।  মৃতের আত্মীয়দের অভিযোগ, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হওয়ায় রোগীকে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।

 

আরও পড়ুন: বিদ্যুতের একাধিক দাবিতে বিক্ষোভ প্রতিবাদ কর্মসূচি দক্ষিন বারাশত ও রায়দীঘিতে

সেখানে ১০ দিনের চিকিৎসায় ১৪ লক্ষ টাকা বিল করা হয়েছে। বিলে কারচুপি করতে রোগীর সঙ্গে দেখা পর্যন্ত করতে দেওয়া হতো না। উদ্দেশ্য ছিল মৃত্যুর পরও দেহটি আটকে রাখা এবং চিকিৎসা খরচ বাড়ানো। পরিজনরা হাসপাতালের বিরুদ্ধে চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগও এনেছেন।

আরও পড়ুন: অবশেষে স্যালাইন কাণ্ডে চিকিৎসাধীন প্রসূতি মারা গেলেন কলকাতার এসএসকেএম-এ

 

আরও পড়ুন: পাক হামলা: বন্ধ স্কুল-কলেজ

তাদের অভিযোগ, ১০ দিন আগে সোনিপতের রাই গ্রামের বাসিন্দা  ধর্মবীরের আত্মীয়রা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হওয়ায় তাঁকে ফিম্স হাসপাতালে ভর্তি করান। চিকিৎসকরা জানান, রোগীর মস্তিষ্কের শিরা ফেটে গেছে। অপারেশন করতে হবে। এই অপারেশনের জন্য ৪ লক্ষ টাকা জমা করানো হয়। এরপর থেকে রোগীর সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হতো না। আত্মীয়দের সন্দেহ হওয়ায় তাঁরা রোগীকে রেফার করার জন্য হাসপাতাল  কর্তৃপক্ষকে চাপ দিতে শুরু করে। তারপরই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করে রোগীর মৃত্যু হয়েছে।