১৯ অগাস্ট ২০২৫, মঙ্গলবার, ২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অন্য সূচনা শেঠ! দলিত যুববকে বিয়ে করায় কন্যাকে খুন করে প্রমাণ লোপাট বাবার

সামিমা এহসানা
  • আপডেট : ১১ জানুয়ারী ২০২৪, বৃহস্পতিবার
  • / 21

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: নিজের ফুটফুটে পুত্র সন্তানকে খুন করার অভিযোগ উঠেছে সূচনা শেঠের বিরুদ্ধে। অনেকে প্রশ্ন তুলছে তার মা হওয়ার যোগ্যতা নিয়ে। একই সময় তামিলনাডুর থানজাভুর জেলার পি পেরুমলের ‘বাবা’ হওয়ার যোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। পেরুমল (৫০) ও রোজার (৪৫) কন্যা ১৯ বছরের ইশ্বরিয়া দলিত যুবক বি নবীনকে বিয়ে করেছে বলে কন্যাকে খুন করে তার দেহ আত্মহত্যার ভঙ্গিতে দেহ টাঙিয়ে দেয় অভিযুক্ত বাবা–মা। এরপর পুলিশে খবর না দিয়ে আত্মীয় স্বজনদের সাহায্য নিয়ে শ্মশানে নিয়ে গিয়ে দাহ করে দেওয়া হয় ইশ্বরিয়াকে। এরপর নতুন করে তার হাড় সংগ্রহ করে ফের তা ফেলে দেওয়ার ব্যবস্থা করে পেরুমল ও তার আত্মীয়রা। এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে পেরুমল ও রোজাকে।

পুলিশ ১৫ দিনের জন্য হেফাজতে নিয়েছে তাদের। অন্যান্য আত্মীয়দের প্রমাণ লোপাটের অভিযোগে গ্রেফতার করা হতে পারে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

একটি দোকানে কাজ করত ইশ্বরিয়া। সে দলিত যুবককে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছিল, কিন্তু সেই সম্পর্ক মেনে নেয়নি বাবা–মা। ৩১ ডিসেম্বর নবীনকে বিয়ে করে সে। ২ জানুয়ারি একটি মিসিং ডায়েরি লেখানোর পর ইশ্বরিয়াকে ফিরিয়ে আনে বাবা–মা। ২ তারিখ সে ফিরে আসলে বেধড়ক মারধর করা হয়। তার জেরেই ৩ তারিখ মৃত্যু হয় তার। এরপর দেহ ঝুলিয়ে দেওয়া হয়, যাতে মনে হয় ইশ্বরিয়া আত্মহত্যা করেছে। নবীনের অভিযোগের পরই পুলিশ গ্রেফতার করে অভিযুক্ত বাবা–মা কে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

অন্য সূচনা শেঠ! দলিত যুববকে বিয়ে করায় কন্যাকে খুন করে প্রমাণ লোপাট বাবার

আপডেট : ১১ জানুয়ারী ২০২৪, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: নিজের ফুটফুটে পুত্র সন্তানকে খুন করার অভিযোগ উঠেছে সূচনা শেঠের বিরুদ্ধে। অনেকে প্রশ্ন তুলছে তার মা হওয়ার যোগ্যতা নিয়ে। একই সময় তামিলনাডুর থানজাভুর জেলার পি পেরুমলের ‘বাবা’ হওয়ার যোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। পেরুমল (৫০) ও রোজার (৪৫) কন্যা ১৯ বছরের ইশ্বরিয়া দলিত যুবক বি নবীনকে বিয়ে করেছে বলে কন্যাকে খুন করে তার দেহ আত্মহত্যার ভঙ্গিতে দেহ টাঙিয়ে দেয় অভিযুক্ত বাবা–মা। এরপর পুলিশে খবর না দিয়ে আত্মীয় স্বজনদের সাহায্য নিয়ে শ্মশানে নিয়ে গিয়ে দাহ করে দেওয়া হয় ইশ্বরিয়াকে। এরপর নতুন করে তার হাড় সংগ্রহ করে ফের তা ফেলে দেওয়ার ব্যবস্থা করে পেরুমল ও তার আত্মীয়রা। এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে পেরুমল ও রোজাকে।

পুলিশ ১৫ দিনের জন্য হেফাজতে নিয়েছে তাদের। অন্যান্য আত্মীয়দের প্রমাণ লোপাটের অভিযোগে গ্রেফতার করা হতে পারে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

একটি দোকানে কাজ করত ইশ্বরিয়া। সে দলিত যুবককে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছিল, কিন্তু সেই সম্পর্ক মেনে নেয়নি বাবা–মা। ৩১ ডিসেম্বর নবীনকে বিয়ে করে সে। ২ জানুয়ারি একটি মিসিং ডায়েরি লেখানোর পর ইশ্বরিয়াকে ফিরিয়ে আনে বাবা–মা। ২ তারিখ সে ফিরে আসলে বেধড়ক মারধর করা হয়। তার জেরেই ৩ তারিখ মৃত্যু হয় তার। এরপর দেহ ঝুলিয়ে দেওয়া হয়, যাতে মনে হয় ইশ্বরিয়া আত্মহত্যা করেছে। নবীনের অভিযোগের পরই পুলিশ গ্রেফতার করে অভিযুক্ত বাবা–মা কে।