১৩ অক্টোবর ২০২৫, সোমবার, ২৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

PM’s degree: প্রধানমন্ত্রী মোদির স্নাতকের ফল জানাতে বাধ্য নয় দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়: Delhi HC

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৫ অগাস্ট ২০২৫, সোমবার
  • / 199

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী মোদির স্নাতকের ফল (PM’s degree ) জানাতে বাধ্য নয় দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়।  ডিগ্রি বিতর্কে সোমবার এমনটাই রায় দিয়েছে Delhi HC। দিল্লি হাই কোর্ট জানিয়েছে যে,  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির  স্নাতক ডিগ্রির তথ্য প্রকাশ করতে বাধ্য নয় দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়। পাশপাশি ডিগ্রি প্রকাশের (PM Modi’s degree row) বিষয়ে কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনারের নির্দেশও বাতিল করে দিয়েছে আদালত।  এই আইনি লড়াই প্রায় এক দশক ধরে চলছে। ঘটনার সূত্রপাত ২০১৬ সালে।  মূলত একটি আরটিআই আবেদনকে কেন্দ্র করেই শুরু হয় কাহিনী। প্রায় এক দশক ধরে মামলাটি বিচারাধীন। এতদিনে স্বস্তি মিলল।

 

আরও পড়ুন: Afghanistan earthquake: আফগানিস্তানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮১২, সাহায্যের আশ্বাস প্রধানমন্ত্রী মোদির

দশেরা উৎসবের উদ্বোধনে আমন্ত্রণ বুকারজয়ী Banu Mushtaq, ক্ষুব্ধ বিজেপি

আরও পড়ুন: মোদির স্নাতকের ফল জানাতে বাধ্য নয় দিল্লী বিশ্ববিদ্যালয়

দেশের প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা, স্নাতকের ডিগ্রির নথি কী? সেই তথ্য প্রকাশ্যে আনা নিয়ে ২০১৬ সালে আরটিআই আবেদন জানানো হয়। মামলা দীর্ঘদিনের। বলা বাহুল্য, প্রধানমন্ত্রী মোদির পেশ করা হলফনামা অনুযায়ী, ১৯৭৮ সালে দিল্লি  বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি বিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।  তারপর ২০১৬ সালে তথ্য জানার অধিকার আইন (আরটিআই)-এ ওই বছর দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হওয়া সব পড়ুয়ার শিক্ষাগত যোগ্যতার নথি প্রকাশ্যে আনার আর্জি জানানো হয়। কিন্তু তা করতে অস্বীকার জানায় সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়টি।  কারণস্বরূপ তারা জানিয়েছিল, তৃতীয় কোনও পক্ষের কাছে তারা এই সংক্রান্ত নথি তুলে দেবেন না। জবাবে আবেদনকারীর বক্তব্য ছিল, ডিগ্রি রাষ্ট্র কর্তৃক প্রদত্ত একটি যোগ্যতা এবং এটি কোনও ব্যক্তিগত বিষয় নয়। প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা জনস্বার্থের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলেও উল্লেখ করা হয়েছিল।

আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবস ২০২৫: লালকেল্লায় ভাষণের জন্য জনতার পরামর্শ চাইলেন মোদি

প্রায় এক দশক ধরে টানাপড়েনের পর সোমবার আদালত জানিয়ে দিল, শিক্ষাগত যোগ্যতার ওই নথি প্রকাশ্যে আনতে বাধ্য নয় দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়। এই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের (supreme court) দ্বারস্থ হওয়া যাবে বলে জানিয়েছে হাই কোর্ট (high court)।

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

PM’s degree: প্রধানমন্ত্রী মোদির স্নাতকের ফল জানাতে বাধ্য নয় দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়: Delhi HC

আপডেট : ২৫ অগাস্ট ২০২৫, সোমবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী মোদির স্নাতকের ফল (PM’s degree ) জানাতে বাধ্য নয় দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়।  ডিগ্রি বিতর্কে সোমবার এমনটাই রায় দিয়েছে Delhi HC। দিল্লি হাই কোর্ট জানিয়েছে যে,  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির  স্নাতক ডিগ্রির তথ্য প্রকাশ করতে বাধ্য নয় দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়। পাশপাশি ডিগ্রি প্রকাশের (PM Modi’s degree row) বিষয়ে কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনারের নির্দেশও বাতিল করে দিয়েছে আদালত।  এই আইনি লড়াই প্রায় এক দশক ধরে চলছে। ঘটনার সূত্রপাত ২০১৬ সালে।  মূলত একটি আরটিআই আবেদনকে কেন্দ্র করেই শুরু হয় কাহিনী। প্রায় এক দশক ধরে মামলাটি বিচারাধীন। এতদিনে স্বস্তি মিলল।

 

আরও পড়ুন: Afghanistan earthquake: আফগানিস্তানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮১২, সাহায্যের আশ্বাস প্রধানমন্ত্রী মোদির

দশেরা উৎসবের উদ্বোধনে আমন্ত্রণ বুকারজয়ী Banu Mushtaq, ক্ষুব্ধ বিজেপি

আরও পড়ুন: মোদির স্নাতকের ফল জানাতে বাধ্য নয় দিল্লী বিশ্ববিদ্যালয়

দেশের প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা, স্নাতকের ডিগ্রির নথি কী? সেই তথ্য প্রকাশ্যে আনা নিয়ে ২০১৬ সালে আরটিআই আবেদন জানানো হয়। মামলা দীর্ঘদিনের। বলা বাহুল্য, প্রধানমন্ত্রী মোদির পেশ করা হলফনামা অনুযায়ী, ১৯৭৮ সালে দিল্লি  বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি বিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।  তারপর ২০১৬ সালে তথ্য জানার অধিকার আইন (আরটিআই)-এ ওই বছর দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হওয়া সব পড়ুয়ার শিক্ষাগত যোগ্যতার নথি প্রকাশ্যে আনার আর্জি জানানো হয়। কিন্তু তা করতে অস্বীকার জানায় সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়টি।  কারণস্বরূপ তারা জানিয়েছিল, তৃতীয় কোনও পক্ষের কাছে তারা এই সংক্রান্ত নথি তুলে দেবেন না। জবাবে আবেদনকারীর বক্তব্য ছিল, ডিগ্রি রাষ্ট্র কর্তৃক প্রদত্ত একটি যোগ্যতা এবং এটি কোনও ব্যক্তিগত বিষয় নয়। প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা জনস্বার্থের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলেও উল্লেখ করা হয়েছিল।

আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবস ২০২৫: লালকেল্লায় ভাষণের জন্য জনতার পরামর্শ চাইলেন মোদি

প্রায় এক দশক ধরে টানাপড়েনের পর সোমবার আদালত জানিয়ে দিল, শিক্ষাগত যোগ্যতার ওই নথি প্রকাশ্যে আনতে বাধ্য নয় দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়। এই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের (supreme court) দ্বারস্থ হওয়া যাবে বলে জানিয়েছে হাই কোর্ট (high court)।