০৫ নভেম্বর ২০২৫, বুধবার, ১৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝাড়খন্ডে আক্রান্ত পরিযায়ী শ্রমিকদের পাশে না দাঁড়ানোর অভিযোগে প্রধান-বিধায়কের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সন্দেশখালিতে

সুস্মিতা
  • আপডেট : ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, বৃহস্পতিবার
  • / 255

ইনামুল হক, বসিরহাট: সন্দেশখালিতে বিক্ষোভ দেখালো ভিন্ন রাজ্যে আক্রান্ত পরিযায়ী শ্রমিকদের পরিবারের লোকেরা। তাদের অভিযোগ, ভিন রাজ্যে আক্রান্ত পরিযায়ী শ্রমিকের পরিবারকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিল না পঞ্চায়েত প্রধান থেকে বিধায়ক। তাই গ্রামবাসীদের বিক্ষোভ।

তাদের আবেদন এই সময়ে প্রধান, বিধায়ক সকলে মিলে আক্রান্তের পরিবারকে সাহায্য করুন। উল্লেখ্য, শনিবার ঝাড়খণ্ডের টাটানগর স্টেশনে নৃশংস হামলার শিকার হন উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট মহাকুমার সন্দেশখালির দুই নম্বর ব্লকের বয়রামারির পরিযায়ী শ্রমিক তপসেল জমাদার।

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে স্থানীয় হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা করার পর তাকে এই রাজ্যে এনে প্রথমে মিনাখাঁর একটি বেসরকারি নার্সিংহোম এবং পরে কলকাতায় সরকারি হাসপাতালে তার চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়।

চার দিন হয়ে যাওয়ার পরেও সেই আক্রান্তের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যায়নি স্থানীয় পঞ্চায়েতের প্রধান থেকে শুরু করে সন্দেশখালির বিধায়ক । এমনকি সাহায্যের হাতও তারা বাড়িয়ে দেয়নি । তাই এলাকার মানুষ বিক্ষোভ দেখায় ।

Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ঝাড়খন্ডে আক্রান্ত পরিযায়ী শ্রমিকদের পাশে না দাঁড়ানোর অভিযোগে প্রধান-বিধায়কের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সন্দেশখালিতে

আপডেট : ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, বৃহস্পতিবার

ইনামুল হক, বসিরহাট: সন্দেশখালিতে বিক্ষোভ দেখালো ভিন্ন রাজ্যে আক্রান্ত পরিযায়ী শ্রমিকদের পরিবারের লোকেরা। তাদের অভিযোগ, ভিন রাজ্যে আক্রান্ত পরিযায়ী শ্রমিকের পরিবারকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিল না পঞ্চায়েত প্রধান থেকে বিধায়ক। তাই গ্রামবাসীদের বিক্ষোভ।

তাদের আবেদন এই সময়ে প্রধান, বিধায়ক সকলে মিলে আক্রান্তের পরিবারকে সাহায্য করুন। উল্লেখ্য, শনিবার ঝাড়খণ্ডের টাটানগর স্টেশনে নৃশংস হামলার শিকার হন উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট মহাকুমার সন্দেশখালির দুই নম্বর ব্লকের বয়রামারির পরিযায়ী শ্রমিক তপসেল জমাদার।

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে স্থানীয় হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা করার পর তাকে এই রাজ্যে এনে প্রথমে মিনাখাঁর একটি বেসরকারি নার্সিংহোম এবং পরে কলকাতায় সরকারি হাসপাতালে তার চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়।

চার দিন হয়ে যাওয়ার পরেও সেই আক্রান্তের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যায়নি স্থানীয় পঞ্চায়েতের প্রধান থেকে শুরু করে সন্দেশখালির বিধায়ক । এমনকি সাহায্যের হাতও তারা বাড়িয়ে দেয়নি । তাই এলাকার মানুষ বিক্ষোভ দেখায় ।