শুনানিতে অযথা হয়রানি কমাতে প্রথম দিনের শেষেই গুরুত্বপূর্ণ দুই সিদ্ধান্ত নিল নির্বাচন কমিশন। এর ফলে স্বস্তি পেলেন বহু সাধারণ ভোটার ও প্রবীণ নাগরিকরা।
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় যাঁদের নাম রয়েছে কিন্তু বিএলও-দের নথি যাচাইয়ের জন্য ব্যবহৃত অ্যাপে যাঁদের নাম দেখা যাচ্ছে না, সেই ভোটারদের আর শুনানিতে ডাকা হবে না। প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণেই এই অসঙ্গতি তৈরি হয়েছে বলে কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে। ইতিমধ্যেই জেলাশাসক তথা জেলা নির্বাচনী আধিকারিকদের এ বিষয়ে স্পষ্ট নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। কমিশন বলেছে, এই ধরনের ভোটারদের জন্য জারি করা নোটিস থাকলে তা ইআরও ও এআরও-দের কাছেই সংরক্ষণ করতে হবে।
পাশাপাশি প্রবীণ নাগরিকদের হয়রানি কমাতেও পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ৮৫ বছর বা তার বেশি বয়সী ভোটারদের আর শুনানির জন্য অফিসে আসতে হবে না। কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী, তাঁদের শুনানি বাড়িতে গিয়েই সম্পন্ন করা হবে।
উল্লেখ্য, এসআইআর-এর খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশের পর থেকেই জেলায় জেলায় শুনানি শুরু হয়। প্রথম দিনই নানা অসুবিধার অভিযোগ সামনে আসায় দ্রুত ব্যবস্থা নিল নির্বাচন কমিশন।





























