১৯ জুন ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সমবেদনা ও শোক প্রকাশ বহু দেশের

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৩ জুলাই ২০২২, বুধবার
  • / 21

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ ১৯৯৫ সালের জুলাইয়ে সার্ব বাহিনীর পদ্ধতিগত গণহত্যার শিকার হয়েছিলেন প্রায় ৮ হাজার বসনীয় মুসলিম। সেই গণহত্যার ২৭তম বার্ষিকীতে বসনিয়া-সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশই নিহতদের স্মরণ করে শোক প্রকাশ করছে। বাদ নেই তুরস্কও। তুর্কি প্রেসিডেন্ট এক ভিডিয়ো বার্তায় শোক প্রকাশ করে বলেন, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার মানুষের পাশে সর্বদা থাকবে আঙ্কারা। এরদোগানের কথায়, ‘বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার নিরাপত্তা ও প্রগতির ক্ষেত্রে পাশে থাকবে তুরস্ক।

 

আরও পড়ুন: আহমেদাবাদ-কলকাতা এক্সপ্রেস থেকে যুবকের দেহ উদ্ধার

২৭টা বছর কেটে গেছে ঠিকই কিন্তু ওই যন্ত্রণা আজও স্পষ্ট। তুরস্ক সবরকম ভাবে বসনিয়ার পাশে থাকার চেষ্টা করবে।’ তুরস্কের ফার্স্ট লেডি তথা আমিনা এরদোগান বলেন, আমরা বসনীয় মা ও শিশুদের কান্নার আওয়াজ কখনই ভুলতে পারব না।’ তুরস্কের বিদেশমন্ত্রী সেই গণহত্যাকে ‘মানবতার ইতিহাসে কালো দাগ’ বলে উল্লেখ করেন।

আরও পড়ুন: মোদির ‘বিশ্বগুরু’র দাবি নাকচ করল ফোর্বসের রিপোর্ট

 

আরও পড়ুন: দেখে নিন বিশ্বের ১০ টি ধনী দেশের তালিকা

ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট চার্লস মাইকেল বলেন, ‘এই গণহত্যা ইউরোপ ও বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনায় শান্তি বজায় রাখার জন্য এক স্মরণচিহ্ন।’ বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনার ত্রিপক্ষীয় প্রেসিডেন্সির চেয়ারম্যান সেফিক জাফেরোভিচ বলেন, ‘স্রেব্রনিকায় গণহত্যা সজ্ঞানে ও রাজনৈতিক পরিকল্পনা করে চালানো হয়েছিল।’

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

সমবেদনা ও শোক প্রকাশ বহু দেশের

আপডেট : ১৩ জুলাই ২০২২, বুধবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ ১৯৯৫ সালের জুলাইয়ে সার্ব বাহিনীর পদ্ধতিগত গণহত্যার শিকার হয়েছিলেন প্রায় ৮ হাজার বসনীয় মুসলিম। সেই গণহত্যার ২৭তম বার্ষিকীতে বসনিয়া-সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশই নিহতদের স্মরণ করে শোক প্রকাশ করছে। বাদ নেই তুরস্কও। তুর্কি প্রেসিডেন্ট এক ভিডিয়ো বার্তায় শোক প্রকাশ করে বলেন, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার মানুষের পাশে সর্বদা থাকবে আঙ্কারা। এরদোগানের কথায়, ‘বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার নিরাপত্তা ও প্রগতির ক্ষেত্রে পাশে থাকবে তুরস্ক।

 

আরও পড়ুন: আহমেদাবাদ-কলকাতা এক্সপ্রেস থেকে যুবকের দেহ উদ্ধার

২৭টা বছর কেটে গেছে ঠিকই কিন্তু ওই যন্ত্রণা আজও স্পষ্ট। তুরস্ক সবরকম ভাবে বসনিয়ার পাশে থাকার চেষ্টা করবে।’ তুরস্কের ফার্স্ট লেডি তথা আমিনা এরদোগান বলেন, আমরা বসনীয় মা ও শিশুদের কান্নার আওয়াজ কখনই ভুলতে পারব না।’ তুরস্কের বিদেশমন্ত্রী সেই গণহত্যাকে ‘মানবতার ইতিহাসে কালো দাগ’ বলে উল্লেখ করেন।

আরও পড়ুন: মোদির ‘বিশ্বগুরু’র দাবি নাকচ করল ফোর্বসের রিপোর্ট

 

আরও পড়ুন: দেখে নিন বিশ্বের ১০ টি ধনী দেশের তালিকা

ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট চার্লস মাইকেল বলেন, ‘এই গণহত্যা ইউরোপ ও বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনায় শান্তি বজায় রাখার জন্য এক স্মরণচিহ্ন।’ বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনার ত্রিপক্ষীয় প্রেসিডেন্সির চেয়ারম্যান সেফিক জাফেরোভিচ বলেন, ‘স্রেব্রনিকায় গণহত্যা সজ্ঞানে ও রাজনৈতিক পরিকল্পনা করে চালানো হয়েছিল।’