০৬ অগাস্ট ২০২৫, বুধবার, ২০ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গোয়ার সমুদ্র উপকূলে ভেঙে পড়ল মিগ ২৯ কে যুদ্ধ বিমান, প্রাণে বাঁচলেও গুরুতর আহত পাইলট

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ১২ অক্টোবর ২০২২, বুধবার
  • / 48

 

 

আরও পড়ুন: মুসলিম যুবককে ঘিরে ধরে নৃশংস আক্রমণ, গুরুতর আহত মুয়েব

 

আরও পড়ুন: মাথায়, পিঠে , চোট, গাড়ি দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ঋষভ পন্থ

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক:   বুধবার সকালে গোয়ার উপকূলে ভেঙে পড়ল মিগ ২৯ কে যুদ্ধ বিমান।তবে প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন  ওই যুদ্ধ বিমানের পাইলট। গুরুতর আহত অবস্থায় ওই পাইলটকে বিমানের মধ্যে থেকে বের করে আনা সম্ভব হয়। আপাতত সেনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই বৈমানিক।  তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল বলেই সেনাসূত্রের খবর।

আরও পড়ুন: সাঁতরাগাছি কোনা এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনা, বাসের ধাক্কায় গুরুতর আহত বাইক আরোহী

রুটিন উড়ানে গিয়েছিল বিমানটি। আর্মি বেসক্যাম্পে  ফেরার সময় ঘটে যায় এই বিপত্তি। যান্ত্রিকত্রুটির জন্যই মিগ ২৯ কে যুদ্ধ বিমানটি ভেঙে পড়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে। গোটা ঘটনায় দেওয়া হয়েছে তদন্তের নির্দেশ।

 

ভারতীয় বায়ুসেনার এই মিগ বিমান প্রায়শই ভেঙে পড়ার খবর সামনে আসে। মাত্র কয়েকদিন আগেই দশেরার দিনেই অরুণাচল প্রদেশের তায়াঙে বুধবার সকাল ১০টা নাগাদ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার ভেঙে পড়ে । সে সময় কপ্টারে পাইলট এবং সেকেন্ড পাইলট উপস্থিত ছিলেন । দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান লেফটেন্যান্ট কর্নেল সৌরভ যাদব ।

 

উল্লেখ্য মিগ -২৯ কে  হল একটি মাল্টিরোল ফাইটার এয়ারক্রাফ্ট যা রাশিয়ান সংস্থা মিকোয়ান (MiG) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে।ভারতীয় নৌবাহিনীর আইএনএস বিক্রমাদিত্য থেকে নিয়ন্ত্রণ করার  জন্য প্রায়২  বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয়ে এক দশক আগে রাশিয়া থেকে ৪৫ টি মিগ২৯  কে- বিমান কেনা হয়। যার সর্বোচ্চ গতি শব্দের গতির দ্বিগুণ বেশি (প্রায় ২০০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা)। এটি মাধ্যাকর্ষণ শক্তির ৮ গুণ পর্যন্ত টানতে পারে এবং ৬৫ হাজার ফুটের বেশি উচ্চতায় উঠতে পারে।

এরআগেও গোয়া উপকূলে একটি মিগ ২৯কে  টুইন-সিট ফাইটার এয়ারক্রাফ্ট নভেম্বর ২০১৯ সালের  দক্ষিণ গোয়া জেলায় ভেঙে পড়ে তবে নিরাপদে  উভয় পাইলট নিরাপদে বেরোতে পারেন বিমান থেকে।

নভেম্বর ২০২০  সালে, নৌবাহিনীর একটি মিগ -২৯কে  আইএনএস বিক্রমাদিত্য থেকে উড়ান দেওয়ার  পর গোয়া উপকূলে আরব সাগরে  ভেঙে পড়ে। ( ২৫৬)

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

গোয়ার সমুদ্র উপকূলে ভেঙে পড়ল মিগ ২৯ কে যুদ্ধ বিমান, প্রাণে বাঁচলেও গুরুতর আহত পাইলট

আপডেট : ১২ অক্টোবর ২০২২, বুধবার

 

 

আরও পড়ুন: মুসলিম যুবককে ঘিরে ধরে নৃশংস আক্রমণ, গুরুতর আহত মুয়েব

 

আরও পড়ুন: মাথায়, পিঠে , চোট, গাড়ি দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ঋষভ পন্থ

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক:   বুধবার সকালে গোয়ার উপকূলে ভেঙে পড়ল মিগ ২৯ কে যুদ্ধ বিমান।তবে প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন  ওই যুদ্ধ বিমানের পাইলট। গুরুতর আহত অবস্থায় ওই পাইলটকে বিমানের মধ্যে থেকে বের করে আনা সম্ভব হয়। আপাতত সেনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই বৈমানিক।  তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল বলেই সেনাসূত্রের খবর।

আরও পড়ুন: সাঁতরাগাছি কোনা এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনা, বাসের ধাক্কায় গুরুতর আহত বাইক আরোহী

রুটিন উড়ানে গিয়েছিল বিমানটি। আর্মি বেসক্যাম্পে  ফেরার সময় ঘটে যায় এই বিপত্তি। যান্ত্রিকত্রুটির জন্যই মিগ ২৯ কে যুদ্ধ বিমানটি ভেঙে পড়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে। গোটা ঘটনায় দেওয়া হয়েছে তদন্তের নির্দেশ।

 

ভারতীয় বায়ুসেনার এই মিগ বিমান প্রায়শই ভেঙে পড়ার খবর সামনে আসে। মাত্র কয়েকদিন আগেই দশেরার দিনেই অরুণাচল প্রদেশের তায়াঙে বুধবার সকাল ১০টা নাগাদ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার ভেঙে পড়ে । সে সময় কপ্টারে পাইলট এবং সেকেন্ড পাইলট উপস্থিত ছিলেন । দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান লেফটেন্যান্ট কর্নেল সৌরভ যাদব ।

 

উল্লেখ্য মিগ -২৯ কে  হল একটি মাল্টিরোল ফাইটার এয়ারক্রাফ্ট যা রাশিয়ান সংস্থা মিকোয়ান (MiG) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে।ভারতীয় নৌবাহিনীর আইএনএস বিক্রমাদিত্য থেকে নিয়ন্ত্রণ করার  জন্য প্রায়২  বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয়ে এক দশক আগে রাশিয়া থেকে ৪৫ টি মিগ২৯  কে- বিমান কেনা হয়। যার সর্বোচ্চ গতি শব্দের গতির দ্বিগুণ বেশি (প্রায় ২০০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা)। এটি মাধ্যাকর্ষণ শক্তির ৮ গুণ পর্যন্ত টানতে পারে এবং ৬৫ হাজার ফুটের বেশি উচ্চতায় উঠতে পারে।

এরআগেও গোয়া উপকূলে একটি মিগ ২৯কে  টুইন-সিট ফাইটার এয়ারক্রাফ্ট নভেম্বর ২০১৯ সালের  দক্ষিণ গোয়া জেলায় ভেঙে পড়ে তবে নিরাপদে  উভয় পাইলট নিরাপদে বেরোতে পারেন বিমান থেকে।

নভেম্বর ২০২০  সালে, নৌবাহিনীর একটি মিগ -২৯কে  আইএনএস বিক্রমাদিত্য থেকে উড়ান দেওয়ার  পর গোয়া উপকূলে আরব সাগরে  ভেঙে পড়ে। ( ২৫৬)