০২ ডিসেম্বর ২০২৫, মঙ্গলবার, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মুসলিম সংরক্ষণ কি কমানো হয়েছে? প্রশ্ন কং-নেতার

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২২ নভেম্বর ২০২২, মঙ্গলবার
  • / 87

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ তেলেঙ্গানার বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা শাবির আলি মুখ্যসচিব সোমেশ কুমারের কাছে একটি স্মারকলিপি পেশ করেছেন। সেখানে তিনি জানতে চেয়েছেন, রাজ্য সরকার শিক্ষা ও সরকার চাকরিতে মুসলিম কোটা চার থেকে কমিয়ে তিন শতাংশ করেছে কিনা? যদি করে থাকে তাহলে কেন করা হল, সেই প্রশ্নও তুলেছেন তিনি।

 

আরও পড়ুন: সংবিধানকে আক্রমণ করেছিল আরএসএস, এখনও তা অব্যাহত: সংঘকে নিশানা কংগ্রেস নেতার

সাংবাদিক সম্মেলনে শাবির বলেন, সরকারি চাকরিতে নিয়োগ নিয়ে মুখ্যসচিবকে নতুন রোস্টার পয়েন্ট সম্পর্কে স্পষ্ট করতে বলা হয়েছিল, যা প্রকৃত কোটা নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি করেছে। এসটি কোটা ৬ থেকে ১০ শতাংশে বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে ‘তেলঙ্গানা রাজ্য ও অধীনস্থ পরিষেবা বিধি ১৯৯৬’-এর বিধি ২২ এবং ২২এ- এর অধীনে নতুন রোস্টার পয়েন্ট জারি করেছে।

আরও পড়ুন: তেলেঙ্গানার ক্যাবিনেট মন্ত্রী হিসাবে শপথ নিলেন আজহারউদ্দিন

 

আরও পড়ুন: ভারত হিন্দু রাষ্ট্র নয়, এটা ধর্মনিরপেক্ষ দেশ: অখিলেশের পাশে দাঁড়িয়ে যোগীকে তোপ আলভির

রোস্টার নম্বর ১৯, ৪৪ এবং ৯৪-কে চিহ্নিত করা হয়েছে বিসি-ই (মুসলিম) বিভাগ হিসেবে। আইন অনুযায়ী রোস্টার নম্বর ৬৯-ও বিসি-ই কোটার নির্ধারণ করা উচিত যেখানে মুসলিমদের জন্য চার শতাংশ কোটা নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।কংগ্রেস নেতার কথায়, ‘আমরা যখন মিডিয়ার মাধ্যমে ভুলটি তুলে ধরলাম, তখন সরকার তার প্রচার সেলের মাধ্যমে মুসলিম কোটা কমানোর বিষয়টি অস্বীকার করে একটি ‘রিজোয়ন্ডার’ পাঠিয়েছে। পাশাপাশি, তিনি মুখ্যমন্ত্রী কে. চন্দ্রশেখর রাওকে এই বিভ্রান্তির জন্য দায়ী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

মুসলিম সংরক্ষণ কি কমানো হয়েছে? প্রশ্ন কং-নেতার

আপডেট : ২২ নভেম্বর ২০২২, মঙ্গলবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ তেলেঙ্গানার বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা শাবির আলি মুখ্যসচিব সোমেশ কুমারের কাছে একটি স্মারকলিপি পেশ করেছেন। সেখানে তিনি জানতে চেয়েছেন, রাজ্য সরকার শিক্ষা ও সরকার চাকরিতে মুসলিম কোটা চার থেকে কমিয়ে তিন শতাংশ করেছে কিনা? যদি করে থাকে তাহলে কেন করা হল, সেই প্রশ্নও তুলেছেন তিনি।

 

আরও পড়ুন: সংবিধানকে আক্রমণ করেছিল আরএসএস, এখনও তা অব্যাহত: সংঘকে নিশানা কংগ্রেস নেতার

সাংবাদিক সম্মেলনে শাবির বলেন, সরকারি চাকরিতে নিয়োগ নিয়ে মুখ্যসচিবকে নতুন রোস্টার পয়েন্ট সম্পর্কে স্পষ্ট করতে বলা হয়েছিল, যা প্রকৃত কোটা নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি করেছে। এসটি কোটা ৬ থেকে ১০ শতাংশে বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে ‘তেলঙ্গানা রাজ্য ও অধীনস্থ পরিষেবা বিধি ১৯৯৬’-এর বিধি ২২ এবং ২২এ- এর অধীনে নতুন রোস্টার পয়েন্ট জারি করেছে।

আরও পড়ুন: তেলেঙ্গানার ক্যাবিনেট মন্ত্রী হিসাবে শপথ নিলেন আজহারউদ্দিন

 

আরও পড়ুন: ভারত হিন্দু রাষ্ট্র নয়, এটা ধর্মনিরপেক্ষ দেশ: অখিলেশের পাশে দাঁড়িয়ে যোগীকে তোপ আলভির

রোস্টার নম্বর ১৯, ৪৪ এবং ৯৪-কে চিহ্নিত করা হয়েছে বিসি-ই (মুসলিম) বিভাগ হিসেবে। আইন অনুযায়ী রোস্টার নম্বর ৬৯-ও বিসি-ই কোটার নির্ধারণ করা উচিত যেখানে মুসলিমদের জন্য চার শতাংশ কোটা নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।কংগ্রেস নেতার কথায়, ‘আমরা যখন মিডিয়ার মাধ্যমে ভুলটি তুলে ধরলাম, তখন সরকার তার প্রচার সেলের মাধ্যমে মুসলিম কোটা কমানোর বিষয়টি অস্বীকার করে একটি ‘রিজোয়ন্ডার’ পাঠিয়েছে। পাশাপাশি, তিনি মুখ্যমন্ত্রী কে. চন্দ্রশেখর রাওকে এই বিভ্রান্তির জন্য দায়ী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।