১৬ নভেম্বর ২০২৫, রবিবার, ২৯ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নাবালিকার সঙ্গে প্রেম, মুসলিম যুবককে পিটিয়ে খুন প্রেমিকার বাবার

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১ জুলাই ২০২৩, শনিবার
  • / 194

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: নাবালিকার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কের খেসারৎ দিল মুসলিম যুবক। হারালেন  প্রাণ। অভিযোগের তির নাবালিকার বাবা ও তুতো দাদাদের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদে।

জানা গেছে, এলাকার এক নাবালিকার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে আবদ্ধ হয়েছিলেন মৃত যুবক। নাম পারভেজ। বয়স ২৩। দিন কয়েক আগে প্রেমিকার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তার বাড়িতে গিয়েছিলেন ওই যুবক। তখনই তাঁকে লোহার রড দিয়ে মারধর করেন নাবালিকার বাবা ও তুতো দাদারা।    গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

এই ঘটনার পরেই নাবালিকার পরিবারের তরফে অভিযোগ জানানো হয়, ওই যুবক চুরি করতে তাঁদের বাড়িতে ঢুকে পড়েছিলেন। তদন্তে নেমে ওই নাবালিকা এবং যুবকের ফোন থেকে তথ্য সংগ্রহ করে পুলিশ।

জানতে পারে, দীর্ঘদিন ধরেই দুজনের ফোনে যোগাযোগ রয়েছে। প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু সেই সম্পর্ক মেনে নিতে পারেনি পরিবার। তাঁদের কথা জানাজানি হতেই যুবককে মারধর করেন নাবালিকার বাবা ও দাদারা। যুবকের ভাইয়ের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে শুক্রবার তিনজনকেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

নাবালিকার সঙ্গে প্রেম, মুসলিম যুবককে পিটিয়ে খুন প্রেমিকার বাবার

আপডেট : ১ জুলাই ২০২৩, শনিবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: নাবালিকার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কের খেসারৎ দিল মুসলিম যুবক। হারালেন  প্রাণ। অভিযোগের তির নাবালিকার বাবা ও তুতো দাদাদের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদে।

জানা গেছে, এলাকার এক নাবালিকার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে আবদ্ধ হয়েছিলেন মৃত যুবক। নাম পারভেজ। বয়স ২৩। দিন কয়েক আগে প্রেমিকার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তার বাড়িতে গিয়েছিলেন ওই যুবক। তখনই তাঁকে লোহার রড দিয়ে মারধর করেন নাবালিকার বাবা ও তুতো দাদারা।    গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

এই ঘটনার পরেই নাবালিকার পরিবারের তরফে অভিযোগ জানানো হয়, ওই যুবক চুরি করতে তাঁদের বাড়িতে ঢুকে পড়েছিলেন। তদন্তে নেমে ওই নাবালিকা এবং যুবকের ফোন থেকে তথ্য সংগ্রহ করে পুলিশ।

জানতে পারে, দীর্ঘদিন ধরেই দুজনের ফোনে যোগাযোগ রয়েছে। প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু সেই সম্পর্ক মেনে নিতে পারেনি পরিবার। তাঁদের কথা জানাজানি হতেই যুবককে মারধর করেন নাবালিকার বাবা ও দাদারা। যুবকের ভাইয়ের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে শুক্রবার তিনজনকেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ।