২১ নভেম্বর ২০২৫, শুক্রবার, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চিনে আক্রান্ত বিবিসির সাংবাদিক

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৮ নভেম্বর ২০২২, সোমবার
  • / 93

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ সাংহাইয়ে বিক্ষোভের এই খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে পুলিশের হাতে আটক এবং পুলিশি হেফাজতে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা বিবিসির এক সাংবাদিক।  বিবিসির সাংবাদিক এড লরেন্সকে পুলিশ প্রথমে বাধা দেয় এবং পরে তাকে আটক করে নিয়ে যায়। পুলিশি হেফাজতে তাকে মারধর করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করা হয়েছে। তবে পুলিশ দাবি করেছে, জনগণের ভিড় থেকে সাংবাদিকের শরীরে কোভিড সংক্রামিত হতে পারত। সেই আশঙ্কা এড়াতেই পুলিশ সেখান থেকে তাকে সরিয়ে নিয়ে গেছে। অবশ্য কয়েক ঘণ্টা পর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। ছেড়ে দেয়ার পর লরেন্স অভিযোগ করেন, তাকে লাথি মারা হয়েছে, চড় থাপ্পড়ও মারা হয়েছে। বিবিসির পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমাদের কর্তব্যরত সাংবাদিককে যেভাবে হেনস্থা করা হয়েছে, তাতে আমরা আতঙ্কিত। এখনও পর্যন্ত চিন সরকারের পক্ষ থেকে কেউ আমাদের কাছে এ বিষয়ে ক্ষমা চায়নি, দুঃখপ্রকাশও করেনি।’

আরও পড়ুন: চিনের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক ট্রাম্পের

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

চিনে আক্রান্ত বিবিসির সাংবাদিক

আপডেট : ২৮ নভেম্বর ২০২২, সোমবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ সাংহাইয়ে বিক্ষোভের এই খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে পুলিশের হাতে আটক এবং পুলিশি হেফাজতে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা বিবিসির এক সাংবাদিক।  বিবিসির সাংবাদিক এড লরেন্সকে পুলিশ প্রথমে বাধা দেয় এবং পরে তাকে আটক করে নিয়ে যায়। পুলিশি হেফাজতে তাকে মারধর করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করা হয়েছে। তবে পুলিশ দাবি করেছে, জনগণের ভিড় থেকে সাংবাদিকের শরীরে কোভিড সংক্রামিত হতে পারত। সেই আশঙ্কা এড়াতেই পুলিশ সেখান থেকে তাকে সরিয়ে নিয়ে গেছে। অবশ্য কয়েক ঘণ্টা পর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। ছেড়ে দেয়ার পর লরেন্স অভিযোগ করেন, তাকে লাথি মারা হয়েছে, চড় থাপ্পড়ও মারা হয়েছে। বিবিসির পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমাদের কর্তব্যরত সাংবাদিককে যেভাবে হেনস্থা করা হয়েছে, তাতে আমরা আতঙ্কিত। এখনও পর্যন্ত চিন সরকারের পক্ষ থেকে কেউ আমাদের কাছে এ বিষয়ে ক্ষমা চায়নি, দুঃখপ্রকাশও করেনি।’

আরও পড়ুন: চিনের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক ট্রাম্পের