০৪ অক্টোবর ২০২৫, শনিবার, ১৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বীরভূম জেলা বিজেপিতে ভাঙন, কয়েকহাজার আদিবাসীর তৃণমূলে যোগদান

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১০ ডিসেম্বর ২০২১, শুক্রবার
  • / 58

কৌশিক সালুই, বীরভূমঃ বীরভূম জেলা বিজেপিতে ভাঙন অব্যাহত। কয়েক হাজার আদিবাসী কর্মী সমর্থক সহ সাধারণ সম্প্রদায়ের মানুষ তৃণমূলে  যোগদান করলেন। শুক্রবার বীরভূমের মহম্মদ বাজারের সেওরাকুড়িতে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের হাতে পতাকা তুলে দেন জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। উপস্থিত ছিলেন বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার আশীষ বন্দ্যোপাধ্যায়,  সাঁইথিয়ার বিধায়ক নীলাবতী সাহা, জেলাপরিষদের সভাধিপতি তথা সিউড়ির বিধায়ক বিকাশ রায় চৌধুরী সদ্য তৃণমূলে যোগ দেওয়া বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য আদিবাসী নেতা সুনীল সোরেন সহ অন্যান্য নেতৃত্ববৃন্দ। এছাড়াও এদিনের এই অনুষ্ঠান থেকে স্থানীয় অসহায় ও দুস্থ মানুষের হাতে শীতবস্ত্র এবং প্রতিবন্ধীদের সরঞ্জাম প্রদান করা হয়।

 

আরও পড়ুন: Trinamool protest stage: গান্ধিমূর্তির পাদদেশে তৃণমূলের মঞ্চ খুলছিল সেনা, খবর পেয়েই পৌঁছলেন মমতা

বীরভূম জেলা বিজেপিতে ভাঙন, কয়েকহাজার আদিবাসীর তৃণমূলে যোগদান

আরও পড়ুন: মোদির বিরুদ্ধে অপশব্দ ব্যবহারে বিতর্ক কংগ্রেস ও বিজেপি কর্মীদের মধ্যে

 

আরও পড়ুন: বাংলা ভাগের দাবিদারদের সঙ্গে শমীকের বৈঠক

এদিন বীরভূম জেলার মহম্মদ বাজার রাজনগর সহ বেশ কিছু এলাকার প্রায় পাঁচ হাজারের বেশি আদিবাসী সম্প্রদায় এবং অন্যান্য সম্প্রদায়ের আরও কিছু বিজেপির নেতা কর্মী সমর্থক তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করলেন।

 

যোগ দেওয়া অধিকাংশ আদিবাসী মানুষজন সদ্য বিজেপি থেকে তৃণমূলে যোগ দেওয়া আদিবাসী নেতা সুনীল সরেনের অনুগামী বলে জানা গিয়েছে। অনুব্রত মণ্ডল সুজন চক্রবর্তীকে ডেউচা পাচামি প্রস্তাবিত কয়লা শিল্পাঞ্চল এলাকায় স্থানীয়দের আটকানো প্রসঙ্গে বলেন,” ২০১০ সালে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে মহম্মদ বাজারে আদিবাসীরা আটকে ছিল। এদিন ফের ওদেরকে আটকেছে। কারণ ৩৪  বছর বাম শাসনে আদিবাসীদের জন্য ওরা কিছুই করেনি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আদিবাসী জন্য অনেক কিছু করেছেন। তাই তারা দলে দলে আমাদের সঙ্গে শামিল হয়েছে”।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

বীরভূম জেলা বিজেপিতে ভাঙন, কয়েকহাজার আদিবাসীর তৃণমূলে যোগদান

আপডেট : ১০ ডিসেম্বর ২০২১, শুক্রবার

কৌশিক সালুই, বীরভূমঃ বীরভূম জেলা বিজেপিতে ভাঙন অব্যাহত। কয়েক হাজার আদিবাসী কর্মী সমর্থক সহ সাধারণ সম্প্রদায়ের মানুষ তৃণমূলে  যোগদান করলেন। শুক্রবার বীরভূমের মহম্মদ বাজারের সেওরাকুড়িতে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের হাতে পতাকা তুলে দেন জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। উপস্থিত ছিলেন বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার আশীষ বন্দ্যোপাধ্যায়,  সাঁইথিয়ার বিধায়ক নীলাবতী সাহা, জেলাপরিষদের সভাধিপতি তথা সিউড়ির বিধায়ক বিকাশ রায় চৌধুরী সদ্য তৃণমূলে যোগ দেওয়া বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য আদিবাসী নেতা সুনীল সোরেন সহ অন্যান্য নেতৃত্ববৃন্দ। এছাড়াও এদিনের এই অনুষ্ঠান থেকে স্থানীয় অসহায় ও দুস্থ মানুষের হাতে শীতবস্ত্র এবং প্রতিবন্ধীদের সরঞ্জাম প্রদান করা হয়।

 

আরও পড়ুন: Trinamool protest stage: গান্ধিমূর্তির পাদদেশে তৃণমূলের মঞ্চ খুলছিল সেনা, খবর পেয়েই পৌঁছলেন মমতা

বীরভূম জেলা বিজেপিতে ভাঙন, কয়েকহাজার আদিবাসীর তৃণমূলে যোগদান

আরও পড়ুন: মোদির বিরুদ্ধে অপশব্দ ব্যবহারে বিতর্ক কংগ্রেস ও বিজেপি কর্মীদের মধ্যে

 

আরও পড়ুন: বাংলা ভাগের দাবিদারদের সঙ্গে শমীকের বৈঠক

এদিন বীরভূম জেলার মহম্মদ বাজার রাজনগর সহ বেশ কিছু এলাকার প্রায় পাঁচ হাজারের বেশি আদিবাসী সম্প্রদায় এবং অন্যান্য সম্প্রদায়ের আরও কিছু বিজেপির নেতা কর্মী সমর্থক তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করলেন।

 

যোগ দেওয়া অধিকাংশ আদিবাসী মানুষজন সদ্য বিজেপি থেকে তৃণমূলে যোগ দেওয়া আদিবাসী নেতা সুনীল সরেনের অনুগামী বলে জানা গিয়েছে। অনুব্রত মণ্ডল সুজন চক্রবর্তীকে ডেউচা পাচামি প্রস্তাবিত কয়লা শিল্পাঞ্চল এলাকায় স্থানীয়দের আটকানো প্রসঙ্গে বলেন,” ২০১০ সালে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে মহম্মদ বাজারে আদিবাসীরা আটকে ছিল। এদিন ফের ওদেরকে আটকেছে। কারণ ৩৪  বছর বাম শাসনে আদিবাসীদের জন্য ওরা কিছুই করেনি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আদিবাসী জন্য অনেক কিছু করেছেন। তাই তারা দলে দলে আমাদের সঙ্গে শামিল হয়েছে”।