০২ জুলাই ২০২৫, বুধবার, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘হাঁসুলি বাঁককে’ সাজিয়ে তুলতে উদ্যোগী বীরভূম জেলা

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১৯ জুলাই ২০২১, সোমবার
  • / 14

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ হাঁসুলি বাঁককে সজিয়ে তোলার উদ্যোগ নিল বীরভূম জেলা প্রশাসন। লাভপুর থেকে কোপাই নদীর হাঁসুলী বাঁক পর্যন্ত পাকা রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। হাঁসুলি বাঁকের পাশে তৈরি করা হবে পিকনিক স্পট, ফুলের বাগান। নদী সংলগ্ন একটি পুকুরে পর্যটকদের জন্য থাকবে বোটিংয়ের ব্যবস্থা। তারাশঙ্কর‌প্রেমী বা পর্যটকরা যাতে হাঁসুলী বাঁক ঘুরে দেখার পাশাপাশি সেখানে বেশ কিছুটা সময় কাটাতে পারেন তার জন্যই এই ব্যবস্থা। বীরভূম জেলা প্রশাসনের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন লাভপুর তথা বীরভূমের মানুষজন।

আরও পড়ুন: বীরভূমে বন্ধ Internet services

পরিকাঠামোর অভাবে হাঁসুলি বাঁক দীর্ঘদিন ধরে পর্যটক,  সাধারণ মানুষের কাছে ছিল অনেকটা স্বপ্নের মতো। উপকথা পড়ে তাঁরা নিজেদের মতো করে ভেবে নিতেন হাঁসুলি বাঁককে। কিন্তু এবার বাস্তবের ছোঁয়া পাবে পর্যটক ও সাধারণ মানুষ।

আরও পড়ুন: ১১ মার্চ বসন্ত উৎসব বিশ্বভারতীতে, বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ

বীরভূম জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী সড়ক যোজনা প্রকল্পের মাধ্যমে কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে লাভপুর পুরনো বাসস্ট্যান্ডের কাছ থেকে সাড়ে ৩ কিলোমিটার পাকা রাস্তা তৈরি করা হয়েছে হাঁসুলি বাঁক পর্যন্ত। রাস্তার কাজ শেষ হলে হাঁসুলি বাঁকের পাশে বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগিয়ে তৈরি করা হবে পিকনিক স্পট,  থাকবে পানীয় জলের ব্যবস্থা। একইভাবে ফেন্সিং দিয়ে ঘিরে তৈরি করা হবে ফুলের বাগান। বাঁক সংলগ্ন পুকুরে থাকবে বোটিংয়ের ব্যবস্থা। পুরোটাই হবে লাভপুর এক নম্বর পঞ্চায়েতের ১০০ দিনের প্রকল্পের মাধ্যমে।

আরও পড়ুন: ২৫ নভেম্বর বীরভূম জেলা নিয়ে বৈঠক অভিষেকের

এবিষয়ে বীরভূমের জেলাশাসক বিধান রায় বলেন, “হাঁসুলি বাঁক দেখতে প্রচুর মানুষ আসেন বাইরে থেকে। তাই এই এলাকার পরিকাঠামোগত উন্নয়ন করে একটি পর্যটক কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তুলতে এই উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন।”

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

‘হাঁসুলি বাঁককে’ সাজিয়ে তুলতে উদ্যোগী বীরভূম জেলা

আপডেট : ১৯ জুলাই ২০২১, সোমবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ হাঁসুলি বাঁককে সজিয়ে তোলার উদ্যোগ নিল বীরভূম জেলা প্রশাসন। লাভপুর থেকে কোপাই নদীর হাঁসুলী বাঁক পর্যন্ত পাকা রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। হাঁসুলি বাঁকের পাশে তৈরি করা হবে পিকনিক স্পট, ফুলের বাগান। নদী সংলগ্ন একটি পুকুরে পর্যটকদের জন্য থাকবে বোটিংয়ের ব্যবস্থা। তারাশঙ্কর‌প্রেমী বা পর্যটকরা যাতে হাঁসুলী বাঁক ঘুরে দেখার পাশাপাশি সেখানে বেশ কিছুটা সময় কাটাতে পারেন তার জন্যই এই ব্যবস্থা। বীরভূম জেলা প্রশাসনের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন লাভপুর তথা বীরভূমের মানুষজন।

আরও পড়ুন: বীরভূমে বন্ধ Internet services

পরিকাঠামোর অভাবে হাঁসুলি বাঁক দীর্ঘদিন ধরে পর্যটক,  সাধারণ মানুষের কাছে ছিল অনেকটা স্বপ্নের মতো। উপকথা পড়ে তাঁরা নিজেদের মতো করে ভেবে নিতেন হাঁসুলি বাঁককে। কিন্তু এবার বাস্তবের ছোঁয়া পাবে পর্যটক ও সাধারণ মানুষ।

আরও পড়ুন: ১১ মার্চ বসন্ত উৎসব বিশ্বভারতীতে, বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ

বীরভূম জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী সড়ক যোজনা প্রকল্পের মাধ্যমে কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে লাভপুর পুরনো বাসস্ট্যান্ডের কাছ থেকে সাড়ে ৩ কিলোমিটার পাকা রাস্তা তৈরি করা হয়েছে হাঁসুলি বাঁক পর্যন্ত। রাস্তার কাজ শেষ হলে হাঁসুলি বাঁকের পাশে বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগিয়ে তৈরি করা হবে পিকনিক স্পট,  থাকবে পানীয় জলের ব্যবস্থা। একইভাবে ফেন্সিং দিয়ে ঘিরে তৈরি করা হবে ফুলের বাগান। বাঁক সংলগ্ন পুকুরে থাকবে বোটিংয়ের ব্যবস্থা। পুরোটাই হবে লাভপুর এক নম্বর পঞ্চায়েতের ১০০ দিনের প্রকল্পের মাধ্যমে।

আরও পড়ুন: ২৫ নভেম্বর বীরভূম জেলা নিয়ে বৈঠক অভিষেকের

এবিষয়ে বীরভূমের জেলাশাসক বিধান রায় বলেন, “হাঁসুলি বাঁক দেখতে প্রচুর মানুষ আসেন বাইরে থেকে। তাই এই এলাকার পরিকাঠামোগত উন্নয়ন করে একটি পর্যটক কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তুলতে এই উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন।”