২৩ অক্টোবর ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাকিস্তানের কারখানায় আগুন, ১৬ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২৮ অগাস্ট ২০২১, শনিবার
  • / 25

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ পাকিস্তানের করাচি শহরের একটি রাসায়নিক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের সময় কারখানার বেশিরভাগ জানালা ও ছাদের দরজা বন্ধ ছিল। পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন– শহরের পূর্ব দিকে কারখানাটির অবস্থান। জানা গেছে– কারখানার দ্বিতীয় তলায় আটকে পড়েই বেশিরভাগ শ্রমিকের মৃত্যু হয়। নিহতদের বয়স ১৮ থেকে ৩৮ বছরের মধ্যে। ভবনটির গ্রাউন্ড ফ্লোরে আগুনের সূত্রপাত। করাচির পূর্বাঞ্চলীয় ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল সাকিব ইসমাইল মেমন বলেন– আগুনে অন্তত ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। টেলিভশন চ্যানেলের ফুটেজে কারখানার ওপর তলাগুলো থেকে ধোঁয়ার কুণ্ডলী বের হতে দেখা যায়। কারাখানাটিতে প্রবেশ ও বের হওয়ার একটিই পথ। ফায়ার সার্ভিসের প্রধান কর্মকর্তা মুবিন আহমেদ জানান–  কারখানার ছাদের দরজা বন্ধ থাকায় উদ্ধারকাজ চালাতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে কর্মীদের। ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে দেশটির একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগে ২৬০ জনের বেশি মানুষ দগ্ধ  হয়েছিলেন।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

পাকিস্তানের কারখানায় আগুন, ১৬ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু

আপডেট : ২৮ অগাস্ট ২০২১, শনিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ পাকিস্তানের করাচি শহরের একটি রাসায়নিক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের সময় কারখানার বেশিরভাগ জানালা ও ছাদের দরজা বন্ধ ছিল। পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন– শহরের পূর্ব দিকে কারখানাটির অবস্থান। জানা গেছে– কারখানার দ্বিতীয় তলায় আটকে পড়েই বেশিরভাগ শ্রমিকের মৃত্যু হয়। নিহতদের বয়স ১৮ থেকে ৩৮ বছরের মধ্যে। ভবনটির গ্রাউন্ড ফ্লোরে আগুনের সূত্রপাত। করাচির পূর্বাঞ্চলীয় ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল সাকিব ইসমাইল মেমন বলেন– আগুনে অন্তত ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। টেলিভশন চ্যানেলের ফুটেজে কারখানার ওপর তলাগুলো থেকে ধোঁয়ার কুণ্ডলী বের হতে দেখা যায়। কারাখানাটিতে প্রবেশ ও বের হওয়ার একটিই পথ। ফায়ার সার্ভিসের প্রধান কর্মকর্তা মুবিন আহমেদ জানান–  কারখানার ছাদের দরজা বন্ধ থাকায় উদ্ধারকাজ চালাতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে কর্মীদের। ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে দেশটির একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগে ২৬০ জনের বেশি মানুষ দগ্ধ  হয়েছিলেন।