০২ অগাস্ট ২০২৫, শনিবার, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হৃদয় দিয়ে শান্তি চাই: এরদোগান

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২, বুধবার
  • / 34

 

 

আরও পড়ুন: মধ্যপ্রাচ্যে নতুন কোনও সাইকস-পাইকট চুক্তি নয়: এরদোগান

 

আরও পড়ুন: ইসরাইল-ইরান যুদ্ধ! ফোনে উদ্বেগ প্রকাশ এরদোগান

 

আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক পরিবার ফোরাম : পরিবার কাঠামোকে রক্ষা করার আহ্বান আহ্বান এরদোগানের

 

 

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ এরদোগান বলেছেন, ‘আমরা আমাদের সমস্ত হৃদয় দিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা চাই। কিন্তু অনেক পশ্চিমারা সন্ত্রাসীদের রক্ষা করে। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই।’ মঙ্গলবার রাজধানী আঙ্কারায় এক বৈঠকে পশ্চিমাদের সমালোচনার ফের একবার সরব হন এরদোগান। পিকেকে এবং ফেতোসহ অন্যান্য সন্ত্রাসী সংগঠনকে যারা রক্ষা করে তাদের কঠোর সমালোচনা করে এরদোগান বলেন, ‘এ ধরনের সন্ত্রাসীদের আস্তানা ভেঙে দেওয়ার পরপরই তারা প্রকাশ্যে কিছু দেশে নিজেদের ক্যাম্প স্থাপন করে। আমাদের দেশের নাগরিকদের যারা খুন করেছে, আহত করেছে- ইউরোপের প্রায় প্রতিটি দেশে, বিশেষ করে গ্রিসের ল্যাভরিয়ান ক্যাম্পে অভ্যর্থনা পেয়েছে। তারা সেসব স্থানে অস্ত্র নেড়ে অবাধে ঘুরে বেড়াতে পারে।’ তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চলীয় মেরসিন প্রদেশের একটি থানায় পিকেকের সন্ত্রাসী হামলায় একজন পুলিশ কর্মকর্তা নিহত এবং অপর একজন আহত হওয়ার একদিন পর এরদোগান এই মন্তব্য করেন। এরদোগান সতর্ক করে বলেন, যেসব দেশ সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে রক্ষা করছে, সেসব দেশের শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ওই সন্ত্রাসীরাই হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। তিনি আশা করেন, এ ধরনের দেশগুলো বিশেষ করে তুরস্কের প্রতিবেশী দেশগুলো তাদের দেশে আশ্রয় নেওয়া সন্ত্রাসী সংগঠনের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।

 

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

হৃদয় দিয়ে শান্তি চাই: এরদোগান

আপডেট : ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২, বুধবার

 

 

আরও পড়ুন: মধ্যপ্রাচ্যে নতুন কোনও সাইকস-পাইকট চুক্তি নয়: এরদোগান

 

আরও পড়ুন: ইসরাইল-ইরান যুদ্ধ! ফোনে উদ্বেগ প্রকাশ এরদোগান

 

আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক পরিবার ফোরাম : পরিবার কাঠামোকে রক্ষা করার আহ্বান আহ্বান এরদোগানের

 

 

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ এরদোগান বলেছেন, ‘আমরা আমাদের সমস্ত হৃদয় দিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা চাই। কিন্তু অনেক পশ্চিমারা সন্ত্রাসীদের রক্ষা করে। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই।’ মঙ্গলবার রাজধানী আঙ্কারায় এক বৈঠকে পশ্চিমাদের সমালোচনার ফের একবার সরব হন এরদোগান। পিকেকে এবং ফেতোসহ অন্যান্য সন্ত্রাসী সংগঠনকে যারা রক্ষা করে তাদের কঠোর সমালোচনা করে এরদোগান বলেন, ‘এ ধরনের সন্ত্রাসীদের আস্তানা ভেঙে দেওয়ার পরপরই তারা প্রকাশ্যে কিছু দেশে নিজেদের ক্যাম্প স্থাপন করে। আমাদের দেশের নাগরিকদের যারা খুন করেছে, আহত করেছে- ইউরোপের প্রায় প্রতিটি দেশে, বিশেষ করে গ্রিসের ল্যাভরিয়ান ক্যাম্পে অভ্যর্থনা পেয়েছে। তারা সেসব স্থানে অস্ত্র নেড়ে অবাধে ঘুরে বেড়াতে পারে।’ তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চলীয় মেরসিন প্রদেশের একটি থানায় পিকেকের সন্ত্রাসী হামলায় একজন পুলিশ কর্মকর্তা নিহত এবং অপর একজন আহত হওয়ার একদিন পর এরদোগান এই মন্তব্য করেন। এরদোগান সতর্ক করে বলেন, যেসব দেশ সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে রক্ষা করছে, সেসব দেশের শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ওই সন্ত্রাসীরাই হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। তিনি আশা করেন, এ ধরনের দেশগুলো বিশেষ করে তুরস্কের প্রতিবেশী দেশগুলো তাদের দেশে আশ্রয় নেওয়া সন্ত্রাসী সংগঠনের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।