৩১ জুলাই ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চিনে ভারতীয় মেডিক্যাল পড়ুয়ার মৃত্যু, দেহ ফেরাতে বিদেশ মন্ত্রকের দ্বারস্থ পরিবার

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১ জানুয়ারী ২০২৩, রবিবার
  • / 67

ছবি-সংগৃহীত

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ চিনে ভারতীয় পড়ুয়ার মৃত্যু। জানা গিয়েছে, মৃত ওই পড়ুয়ার নাম আবদুল শেখ। বছর ২২ এর ওই পড়ুয়া তামিলনাডুর বাসিন্দা।  তাঁর দেহ দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য বিদেশ মন্ত্রকের দ্বারস্থ হয়েছে পরিবার।

 

আরও পড়ুন: সন্তান জন্ম দিলেই মিলবে টাকা, জন্মহার বাড়াতে অনুদান দিচ্ছে শি জিনপিং-এর সরকার

সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, আবদুল একজন মেডিক্যাল পড়ুয়া। চিন থেকেই পড়াশোনা শেষ করে সেখানেই একটি মেডিক্যাল কলেজে শিক্ষানবিশ চিকিৎসক হিসেবে কাজ করছিলেন তিনি। বাড়ির আর্থিক অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। আবদুল অন্যতম একজন উপার্জনকারী ছিলেন। বেশ কয়েকদিন আগে বাড়িতেও এসছিলেন।

আরও পড়ুন: কুলতলিতে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হল এক শ্রমিকের

 

আরও পড়ুন: চিনের সতর্কবার্তা: ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা বিশ্বে বিপর্যয় নামিয়ে আনতে পারে

গত ১১ ডিসেম্বর তিনি আবার চিনে ফেরত যান। সেখানে ৮ দিনের  বাধ্যতামূলক কোয়ারান্টাইনে ছিলেন। তখনই গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে স্থানীয় এক  হাসাপাতালে জরুরি বিভাগে ভর্তিও করানো হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় আবদুলের।

 

তবে কি কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, তা এখনও স্পষ্ট ভাবে জানা যায়নি। চিনে কোভিডের ভয়াবহ প্রকোপের মধ্যে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েই ওই তরুণ মারা গিয়েছেন কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে।

 

আবদুলের পরিবার সংবাদ মাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, চিনের উত্তর-পূর্বের হেইলংজং প্রদেশের একটি মেডিক্যাল কলেজে শিক্ষানবিশ চিকিৎসক হিসেবে কাজ করছিলেন তিনি।

 

বিদেশ মন্ত্রক সূত্রের খবর, ওই তরুণের পরিবারের আর্থিক অবস্থা ভাল নয়। তাই আবদুলের বাবা-মা সন্তানের দেহ ফিরিয়ে আনার জন্য বিদেশমন্ত্রকের দ্বারস্থ হয়েছেন।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

চিনে ভারতীয় মেডিক্যাল পড়ুয়ার মৃত্যু, দেহ ফেরাতে বিদেশ মন্ত্রকের দ্বারস্থ পরিবার

আপডেট : ১ জানুয়ারী ২০২৩, রবিবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ চিনে ভারতীয় পড়ুয়ার মৃত্যু। জানা গিয়েছে, মৃত ওই পড়ুয়ার নাম আবদুল শেখ। বছর ২২ এর ওই পড়ুয়া তামিলনাডুর বাসিন্দা।  তাঁর দেহ দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য বিদেশ মন্ত্রকের দ্বারস্থ হয়েছে পরিবার।

 

আরও পড়ুন: সন্তান জন্ম দিলেই মিলবে টাকা, জন্মহার বাড়াতে অনুদান দিচ্ছে শি জিনপিং-এর সরকার

সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, আবদুল একজন মেডিক্যাল পড়ুয়া। চিন থেকেই পড়াশোনা শেষ করে সেখানেই একটি মেডিক্যাল কলেজে শিক্ষানবিশ চিকিৎসক হিসেবে কাজ করছিলেন তিনি। বাড়ির আর্থিক অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। আবদুল অন্যতম একজন উপার্জনকারী ছিলেন। বেশ কয়েকদিন আগে বাড়িতেও এসছিলেন।

আরও পড়ুন: কুলতলিতে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হল এক শ্রমিকের

 

আরও পড়ুন: চিনের সতর্কবার্তা: ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা বিশ্বে বিপর্যয় নামিয়ে আনতে পারে

গত ১১ ডিসেম্বর তিনি আবার চিনে ফেরত যান। সেখানে ৮ দিনের  বাধ্যতামূলক কোয়ারান্টাইনে ছিলেন। তখনই গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে স্থানীয় এক  হাসাপাতালে জরুরি বিভাগে ভর্তিও করানো হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় আবদুলের।

 

তবে কি কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, তা এখনও স্পষ্ট ভাবে জানা যায়নি। চিনে কোভিডের ভয়াবহ প্রকোপের মধ্যে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েই ওই তরুণ মারা গিয়েছেন কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে।

 

আবদুলের পরিবার সংবাদ মাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, চিনের উত্তর-পূর্বের হেইলংজং প্রদেশের একটি মেডিক্যাল কলেজে শিক্ষানবিশ চিকিৎসক হিসেবে কাজ করছিলেন তিনি।

 

বিদেশ মন্ত্রক সূত্রের খবর, ওই তরুণের পরিবারের আর্থিক অবস্থা ভাল নয়। তাই আবদুলের বাবা-মা সন্তানের দেহ ফিরিয়ে আনার জন্য বিদেশমন্ত্রকের দ্বারস্থ হয়েছেন।