০৮ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ২৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মঙ্গলাহাট অগ্নিকাণ্ড: সিআইডি’র হাতে গ্রেফতার ‘প্রমোটার’ শান্তি রঞ্জন দে

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ৮ অগাস্ট ২০২৩, মঙ্গলবার
  • / 16

আইভি আদক, হাওড়া: মঙ্গলাহাট অগ্নিকাণ্ডে সিআইডি’র হাতে গ্রেফতার ‘প্রমোটার’ শান্তি রঞ্জন দে। হাওড়ার মঙ্গলাহাটের পোড়া মার্কেটের মালিক বলে নিজেকে দাবি করতেন শান্তি রঞ্জন দে। ব্যবসায়ীরা অগ্নিকাণ্ডের পর থেকেই বিভিন্ন জায়গায় অভিযোগ তুলেছিলেন এই শান্তি রঞ্জন দে’র বিরুদ্ধে।

তাঁর বিরুদ্ধেই চক্রান্তের অভিযোগ তুলেছিলেন পোড়া হাটের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার আঠারো দিন পর গ্রেফতাঁর হলেন শান্তি রঞ্জন। সিআইডি’র হাতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তদন্তের ভার দিয়েছিলেন। সিআইডি তদন্তে নেমে শান্তি রঞ্জন দে’কে গ্রেফতার করেছে।

আরও পড়ুন: হাইকোর্টেই গ্রেপ্তার দম্পতি, সিআইডি’র ভূমিকায় বেজায় ক্ষুব্ধ বিচারপতি

রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর কথা রেখেছেন। এমনই দাবি পোড়া হাটের ব্যবসায়ীদের। একদিকে, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পোড়া মার্কেটে বসার দ্রুত ব্যবস্থা করে দিয়েছেন এবং এর পাশাপাশি ব্যবসায়ীদের দাবি মতো মূল অভিযুক্ত শান্তিরঞ্জন দে’কে গতকাল গ্রেপ্তার করেছে সিআইডি। এই নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এদিন ধন্যবাদ জানান পোড়া হাটের ব্যবসায়ীরা।

আরও পড়ুন: সেনাবাহিনীতে দুই পাক চর,  এবার সিআইডির পাশাপাশি তদন্তে সিবিআই

মঙ্গলাহাট অগ্নিকাণ্ড: সিআইডি'র হাতে গ্রেফতার 'প্রমোটার' শান্তি রঞ্জন দে

আরও পড়ুন: এগরা বিস্ফোরণকাণ্ডে প্রয়াত ভানু বাগের স্ত্রী’কে গ্রেফতার করল সিআইডি

অন্যদিকে, শান্তিরঞ্জন দে’র বিরুদ্ধে আইপিসি’র বিভিন্ন ধারায় এবং ওয়েস্ট বেঙ্গল ফায়ার সার্ভিস অ্যাক্টে মামলা রুজু করা হয়েছে। এদিন ধৃত শান্তিরঞ্জন দে’কে হাওড়া জেলা আদালতে তোলা হয়। সে সময় ব্যবসায়ীরা তাঁর শাস্তির দাবিতে স্লোগান দেন।

 

প্রসঙ্গত, হাওড়ার মঙ্গলাহাটের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার ১৭ দিন পর গ্রেপ্তার হলেন নিজেকে হাট মালিক বলে দাবি করা শান্তিরঞ্জন দে।তাঁকে সোমবার রাতে গ্রেফতার করে সিআইডি। মঙ্গলবার দুপুরে হাওড়া আদালতে তাঁকে পেশ করা হয়। শান্তিররঞ্জন দে’র গ্রেফতারের ঘটনায় খুশি ব্যবসায়ীরা।  এদিন তাঁরা হাওড়া আদালতের সামনে জড়ো হন এবং অভিযুক্তের উপযুক্ত শাস্তির দাবিতে সোচ্চার হন ও স্লোগান দিতে থাকেন।

মঙ্গলাহাট অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ধৃত শান্তিরঞ্জন দে’র বিরুদ্ধে মামলা যে যে ধারায়: 436 IPC: অর্থাৎ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ফায়ার এক্সপ্লোসিভ ব্যবহার। 327 ipc: ইচ্ছাকৃতভাবে ক্ষতি করা।  120B: ষড়যন্ত্র 11J/11L/12
পশ্চিমবঙ্গ ফায়ার সার্ভিস অ্যাক্ট 1950 আইন। একদিনের সিআইডি হেফাজতে নেওয়া হলো  পোড়াহাটের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ধৃত শান্তিরঞ্জন দে’কে।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

মঙ্গলাহাট অগ্নিকাণ্ড: সিআইডি’র হাতে গ্রেফতার ‘প্রমোটার’ শান্তি রঞ্জন দে

আপডেট : ৮ অগাস্ট ২০২৩, মঙ্গলবার

আইভি আদক, হাওড়া: মঙ্গলাহাট অগ্নিকাণ্ডে সিআইডি’র হাতে গ্রেফতার ‘প্রমোটার’ শান্তি রঞ্জন দে। হাওড়ার মঙ্গলাহাটের পোড়া মার্কেটের মালিক বলে নিজেকে দাবি করতেন শান্তি রঞ্জন দে। ব্যবসায়ীরা অগ্নিকাণ্ডের পর থেকেই বিভিন্ন জায়গায় অভিযোগ তুলেছিলেন এই শান্তি রঞ্জন দে’র বিরুদ্ধে।

তাঁর বিরুদ্ধেই চক্রান্তের অভিযোগ তুলেছিলেন পোড়া হাটের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার আঠারো দিন পর গ্রেফতাঁর হলেন শান্তি রঞ্জন। সিআইডি’র হাতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তদন্তের ভার দিয়েছিলেন। সিআইডি তদন্তে নেমে শান্তি রঞ্জন দে’কে গ্রেফতার করেছে।

আরও পড়ুন: হাইকোর্টেই গ্রেপ্তার দম্পতি, সিআইডি’র ভূমিকায় বেজায় ক্ষুব্ধ বিচারপতি

রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর কথা রেখেছেন। এমনই দাবি পোড়া হাটের ব্যবসায়ীদের। একদিকে, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পোড়া মার্কেটে বসার দ্রুত ব্যবস্থা করে দিয়েছেন এবং এর পাশাপাশি ব্যবসায়ীদের দাবি মতো মূল অভিযুক্ত শান্তিরঞ্জন দে’কে গতকাল গ্রেপ্তার করেছে সিআইডি। এই নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এদিন ধন্যবাদ জানান পোড়া হাটের ব্যবসায়ীরা।

আরও পড়ুন: সেনাবাহিনীতে দুই পাক চর,  এবার সিআইডির পাশাপাশি তদন্তে সিবিআই

মঙ্গলাহাট অগ্নিকাণ্ড: সিআইডি'র হাতে গ্রেফতার 'প্রমোটার' শান্তি রঞ্জন দে

আরও পড়ুন: এগরা বিস্ফোরণকাণ্ডে প্রয়াত ভানু বাগের স্ত্রী’কে গ্রেফতার করল সিআইডি

অন্যদিকে, শান্তিরঞ্জন দে’র বিরুদ্ধে আইপিসি’র বিভিন্ন ধারায় এবং ওয়েস্ট বেঙ্গল ফায়ার সার্ভিস অ্যাক্টে মামলা রুজু করা হয়েছে। এদিন ধৃত শান্তিরঞ্জন দে’কে হাওড়া জেলা আদালতে তোলা হয়। সে সময় ব্যবসায়ীরা তাঁর শাস্তির দাবিতে স্লোগান দেন।

 

প্রসঙ্গত, হাওড়ার মঙ্গলাহাটের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার ১৭ দিন পর গ্রেপ্তার হলেন নিজেকে হাট মালিক বলে দাবি করা শান্তিরঞ্জন দে।তাঁকে সোমবার রাতে গ্রেফতার করে সিআইডি। মঙ্গলবার দুপুরে হাওড়া আদালতে তাঁকে পেশ করা হয়। শান্তিররঞ্জন দে’র গ্রেফতারের ঘটনায় খুশি ব্যবসায়ীরা।  এদিন তাঁরা হাওড়া আদালতের সামনে জড়ো হন এবং অভিযুক্তের উপযুক্ত শাস্তির দাবিতে সোচ্চার হন ও স্লোগান দিতে থাকেন।

মঙ্গলাহাট অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ধৃত শান্তিরঞ্জন দে’র বিরুদ্ধে মামলা যে যে ধারায়: 436 IPC: অর্থাৎ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ফায়ার এক্সপ্লোসিভ ব্যবহার। 327 ipc: ইচ্ছাকৃতভাবে ক্ষতি করা।  120B: ষড়যন্ত্র 11J/11L/12
পশ্চিমবঙ্গ ফায়ার সার্ভিস অ্যাক্ট 1950 আইন। একদিনের সিআইডি হেফাজতে নেওয়া হলো  পোড়াহাটের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ধৃত শান্তিরঞ্জন দে’কে।