১৮ জুন ২০২৫, বুধবার, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঘূর্ণিঝড় ‘বিপর্যয়’ -এর প্রভাবে আরব সাগরেই বন্দি মৌসুমি বায়ু, রাজ্যে বর্ষা আসতে দেরি

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ৬ জুন ২০২৩, মঙ্গলবার
  • / 30

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: তাপপ্রবাহের জ্বালায় ক্রমশই অস্বস্তি বাড়ছে রাজ্যে। বৃষ্টির নামমাত্র দেখা নেই। কাজের সূত্রে মানুষ-জনকে বের হতে হচ্ছে রাস্তায়। তীব্র দাবদাহ কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না। কলকাতা সহ বাকি জেলাগুলির একই অবস্থা।

আবহবিদদের সতর্কবাণী অনুসারে রাজ্যে এখনও দিনকয়েক চলবে তাপপ্রবাহ, বর্ষা আসতে দেরি আছে। ১০ জুন পর্যন্ত রাজ্যের ১৪ জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জেলায় আগামী ৯ জুন তাপপ্রবাহের আশঙ্কা করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন: রাজ্যে আগাম বর্ষার আগমন

এদিকে এই পরিস্থিতির মধ্যেই ফের ঘূর্ণিঝড়ের ভ্রুকুটি। ধেয়ে আসছে সাইক্লোন ‘বিপর্যয়’। সোমবারই নিম্নচাপ সৃষ্টি হয়েছিল আরব সাগরে। মঙ্গলে সেটি শক্তি বাড়িয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। মৌসম ভবন জানিয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির সম্ভাবনা। ‘বিপর্যয়’ নামটি দিয়েছে বাংলাদেশ। কোথায় আছড়ে পড়বে সেই সম্পর্কে এখনও স্পষ্ট করে কোনও বার্তা দেওয়া হয়নি আবহ অফিসের তরফ থেকে। এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আরব সাগরেই বন্দি থাকবে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু। ফলে বাংলায় বর্ষার পৌঁছতে দেরি হওয়ার আশঙ্কা। এবার এখনও পর্যন্ত কেরলেই পৌঁছয়নি। পরিস্থিতি ঠিক-ঠাক হতে এখনও ১-২দিন সময় লাগবে।

আরও পড়ুন: রাজ্যের নয়া মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক মনোজ আগরওয়াল

অন্তত ১০ জুন পর্যন্ত রাজ্যের ১৪ জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা। আবহাওয়াবিদরা আশঙ্কা করছেন, ৯ তারিখ পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জেলায় তাপপ্রবাহের আশঙ্কা রয়েছে।   কলকাতা-সহ সব জেলা সহ উপকূলবর্তী এলাকা থেকে উত্তর-দক্ষিণ দিনাজপুর পর্যন্ত একই পরিস্থিতি বজায় থাকবে।  এই পরিস্থিতির পরিবর্তনের এখনও কোনও সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। সোমবার বর্ধমান, বীরভূম, পুরুলিয়াতে তাপ প্রবাহ চলবে। বাকি জেলাতেও অস্বস্তি বজায় থাকবে।

আরও পড়ুন: সউদি আরবে বহু খালি জায়গা, সেখানে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র হোক : নেতানিয়াহু

 

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ঘূর্ণিঝড় ‘বিপর্যয়’ -এর প্রভাবে আরব সাগরেই বন্দি মৌসুমি বায়ু, রাজ্যে বর্ষা আসতে দেরি

আপডেট : ৬ জুন ২০২৩, মঙ্গলবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: তাপপ্রবাহের জ্বালায় ক্রমশই অস্বস্তি বাড়ছে রাজ্যে। বৃষ্টির নামমাত্র দেখা নেই। কাজের সূত্রে মানুষ-জনকে বের হতে হচ্ছে রাস্তায়। তীব্র দাবদাহ কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না। কলকাতা সহ বাকি জেলাগুলির একই অবস্থা।

আবহবিদদের সতর্কবাণী অনুসারে রাজ্যে এখনও দিনকয়েক চলবে তাপপ্রবাহ, বর্ষা আসতে দেরি আছে। ১০ জুন পর্যন্ত রাজ্যের ১৪ জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জেলায় আগামী ৯ জুন তাপপ্রবাহের আশঙ্কা করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন: রাজ্যে আগাম বর্ষার আগমন

এদিকে এই পরিস্থিতির মধ্যেই ফের ঘূর্ণিঝড়ের ভ্রুকুটি। ধেয়ে আসছে সাইক্লোন ‘বিপর্যয়’। সোমবারই নিম্নচাপ সৃষ্টি হয়েছিল আরব সাগরে। মঙ্গলে সেটি শক্তি বাড়িয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। মৌসম ভবন জানিয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির সম্ভাবনা। ‘বিপর্যয়’ নামটি দিয়েছে বাংলাদেশ। কোথায় আছড়ে পড়বে সেই সম্পর্কে এখনও স্পষ্ট করে কোনও বার্তা দেওয়া হয়নি আবহ অফিসের তরফ থেকে। এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আরব সাগরেই বন্দি থাকবে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু। ফলে বাংলায় বর্ষার পৌঁছতে দেরি হওয়ার আশঙ্কা। এবার এখনও পর্যন্ত কেরলেই পৌঁছয়নি। পরিস্থিতি ঠিক-ঠাক হতে এখনও ১-২দিন সময় লাগবে।

আরও পড়ুন: রাজ্যের নয়া মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক মনোজ আগরওয়াল

অন্তত ১০ জুন পর্যন্ত রাজ্যের ১৪ জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কতা। আবহাওয়াবিদরা আশঙ্কা করছেন, ৯ তারিখ পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জেলায় তাপপ্রবাহের আশঙ্কা রয়েছে।   কলকাতা-সহ সব জেলা সহ উপকূলবর্তী এলাকা থেকে উত্তর-দক্ষিণ দিনাজপুর পর্যন্ত একই পরিস্থিতি বজায় থাকবে।  এই পরিস্থিতির পরিবর্তনের এখনও কোনও সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। সোমবার বর্ধমান, বীরভূম, পুরুলিয়াতে তাপ প্রবাহ চলবে। বাকি জেলাতেও অস্বস্তি বজায় থাকবে।

আরও পড়ুন: সউদি আরবে বহু খালি জায়গা, সেখানে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র হোক : নেতানিয়াহু