০১ অক্টোবর ২০২৫, বুধবার, ১৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

১০৫ প্রাথমিক স্কুল বন্ধ যোগীর সিদ্ধান্তে, শীর্ষ কোর্টে সাংসদ

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৯ জুলাই ২০২৫, মঙ্গলবার
  • / 131

নয়াদিল্লি : উত্তর প্রদেশে সরকারি ১০৫ টি প্রাথমিক স্কুল বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপ সাংসদ সঞ্জয় সিং সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হলেন। গত ২৪ জুন এই সরকারি সার্কুলার বেরিয়েছে। স্কুলগুলিতে নাকি পড়ুয়ার সংখ্যা তলানিতে ঠেকায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

স্কুলগুলিকে তুলে দিয়ে পাশ্ববর্তী চালু স্কুলের সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হবে। সাংসদের যুক্তি, সংবিধানের ৩২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এই সিদ্ধান্ত অসাংবিধানিক। শিশুদের নিখরচায় আবশ্যিক শিক্ষা আইনের ২১ক ধারা অনুযায়ী শিশুরা বঞ্চিত হচ্ছে।

আরও পড়ুন: Ghazwa-e-Hind: ‘গজওয়া-এ-হিন্দ’ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী যোগীর হুঁশিয়ারি

রাইট টু এডুকেশন আইনের ৪(১ক) ধারায় বলা হয়েছে, প্রতি ৩০০ জন বাসিন্দাবিশিষ্ট এক কিমি বৃত্তের মধ্যে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির একটি প্রাথমিক স্কুল থাকতে হবে। সাংসদ বলেছেন, এই স্কুলগুলি তুলে দেওয়ায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে তফসিল জাতি, উপজাতি এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ৬ থেকে ১১ বছরের পড়ুয়ারা।

আরও পড়ুন: মোদির বারাণসী সফরের আগে ২০০ বিরোধী নেতাকর্মী গৃহবন্দি

আরও পড়ুন: উত্তরপ্রদেশে নীল ছবি দেখে বোনকে ধর্ষণ দাদার

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

১০৫ প্রাথমিক স্কুল বন্ধ যোগীর সিদ্ধান্তে, শীর্ষ কোর্টে সাংসদ

আপডেট : ২৯ জুলাই ২০২৫, মঙ্গলবার

নয়াদিল্লি : উত্তর প্রদেশে সরকারি ১০৫ টি প্রাথমিক স্কুল বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপ সাংসদ সঞ্জয় সিং সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হলেন। গত ২৪ জুন এই সরকারি সার্কুলার বেরিয়েছে। স্কুলগুলিতে নাকি পড়ুয়ার সংখ্যা তলানিতে ঠেকায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

স্কুলগুলিকে তুলে দিয়ে পাশ্ববর্তী চালু স্কুলের সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হবে। সাংসদের যুক্তি, সংবিধানের ৩২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এই সিদ্ধান্ত অসাংবিধানিক। শিশুদের নিখরচায় আবশ্যিক শিক্ষা আইনের ২১ক ধারা অনুযায়ী শিশুরা বঞ্চিত হচ্ছে।

আরও পড়ুন: Ghazwa-e-Hind: ‘গজওয়া-এ-হিন্দ’ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী যোগীর হুঁশিয়ারি

রাইট টু এডুকেশন আইনের ৪(১ক) ধারায় বলা হয়েছে, প্রতি ৩০০ জন বাসিন্দাবিশিষ্ট এক কিমি বৃত্তের মধ্যে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির একটি প্রাথমিক স্কুল থাকতে হবে। সাংসদ বলেছেন, এই স্কুলগুলি তুলে দেওয়ায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে তফসিল জাতি, উপজাতি এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ৬ থেকে ১১ বছরের পড়ুয়ারা।

আরও পড়ুন: মোদির বারাণসী সফরের আগে ২০০ বিরোধী নেতাকর্মী গৃহবন্দি

আরও পড়ুন: উত্তরপ্রদেশে নীল ছবি দেখে বোনকে ধর্ষণ দাদার