০৫ নভেম্বর ২০২৫, বুধবার, ১৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাস্তার পাশে সিডবল ফেলে ফলের গাছ তৈরির চেষ্টা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের

আফিয়া‌‌ নৌশিন
  • আপডেট : ৭ জুলাই ২০২৫, সোমবার
  • / 133

কুতুব উদ্দিন মোল্লা, ক্যানিং: বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির মাধ্যমে রাস্তার পাশে এমন গাছ লাগানো হয় যেখান থেকে সচারাচর খুব একটা উপকার হয়না কারুরই। কিন্তু সিডবল ফেলে সুস্বাদু ফলের গাছ লাগিয়ে সেই ধারণা বদলে দিতে চাইছে উলুবাড়ি বেড়মাল অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

রাস্তার পাশে সিডবল ফেলে ফলের গাছ তৈরির চেষ্টা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের

এখানে আম, জাম, কাঁঠালের মত সুস্বাদু ফলের বীজকে কাদা মাটিতে মুড়ে ফেলা হচ্ছে রাস্তার পাশে। এই কাজে সহযোগিতা করছে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা। এতে অর্থও খুব একটা লাগছেনা।

আরও পড়ুন: বৃক্ষরোপণ ও গাছের চারা বিতরণ কর্মসূচী জয়নগরে

বাড়িতে খাওয়ার পর ফেলে দেওয়া আঁটিগুলিকে কাদার বল করে ফেলা হচ্ছে রাস্তার পাশে। এরপর গাছগুলি যখন বড় হবে তখন এই গাছ থেকে উপকার পাবে পশু-পাখি থেকে শুরু করে স্থানীয় মানুষজন।

এই লক্ষ্যে এমন কর্মসূচি নিয়েছে উলুবাড়ি বেড়মাল অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়। এ নিয়ে ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক শশাঙ্ক হালদার জানান, এই কর্মসূচির ফলে স্কুলের আশেপাশে বেশ কয়েকবছরের মধ্যে ফলের গাছে ভরে উঠবে।

পাখিরা মিষ্টি ফল খাবে, মানুষ ছায়া পাবে, পরিবেশ বদলে যাবে দ্রুত। এই কর্মসূচি সফল হলে ভবিষ্যতে আরও বড় জায়গার উপর এই কাজ করতে চায় তারা। এতে খরচ খুব একটা নেই কিন্তু লাভ হবে অনেক।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

রাস্তার পাশে সিডবল ফেলে ফলের গাছ তৈরির চেষ্টা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের

আপডেট : ৭ জুলাই ২০২৫, সোমবার

কুতুব উদ্দিন মোল্লা, ক্যানিং: বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির মাধ্যমে রাস্তার পাশে এমন গাছ লাগানো হয় যেখান থেকে সচারাচর খুব একটা উপকার হয়না কারুরই। কিন্তু সিডবল ফেলে সুস্বাদু ফলের গাছ লাগিয়ে সেই ধারণা বদলে দিতে চাইছে উলুবাড়ি বেড়মাল অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

রাস্তার পাশে সিডবল ফেলে ফলের গাছ তৈরির চেষ্টা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের

এখানে আম, জাম, কাঁঠালের মত সুস্বাদু ফলের বীজকে কাদা মাটিতে মুড়ে ফেলা হচ্ছে রাস্তার পাশে। এই কাজে সহযোগিতা করছে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা। এতে অর্থও খুব একটা লাগছেনা।

আরও পড়ুন: বৃক্ষরোপণ ও গাছের চারা বিতরণ কর্মসূচী জয়নগরে

বাড়িতে খাওয়ার পর ফেলে দেওয়া আঁটিগুলিকে কাদার বল করে ফেলা হচ্ছে রাস্তার পাশে। এরপর গাছগুলি যখন বড় হবে তখন এই গাছ থেকে উপকার পাবে পশু-পাখি থেকে শুরু করে স্থানীয় মানুষজন।

এই লক্ষ্যে এমন কর্মসূচি নিয়েছে উলুবাড়ি বেড়মাল অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়। এ নিয়ে ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক শশাঙ্ক হালদার জানান, এই কর্মসূচির ফলে স্কুলের আশেপাশে বেশ কয়েকবছরের মধ্যে ফলের গাছে ভরে উঠবে।

পাখিরা মিষ্টি ফল খাবে, মানুষ ছায়া পাবে, পরিবেশ বদলে যাবে দ্রুত। এই কর্মসূচি সফল হলে ভবিষ্যতে আরও বড় জায়গার উপর এই কাজ করতে চায় তারা। এতে খরচ খুব একটা নেই কিন্তু লাভ হবে অনেক।