২৮ জুলাই ২০২৫, সোমবার, ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সরস্বতী নাট্য সম্মানে সম্মানিত হলেন শ্রীব্রাত্য বসু

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১২ নভেম্বর ২০২২, শনিবার
  • / 41

ফারুক আহমেদ: নেতাজী নগর সরস্বতী নাট্যশালার উদ্যোগে ১১-১৪ নভেম্বর তপন থিয়েটারে সরস্বতী নাট্যোৎসব ২০২২-এর শুভ উদ্বোধন হয় শুক্রবার ১১ নভেম্বর ২০২২। সরস্বতী নাট্য সম্মানে সম্মানিত হলেন শ্রীব্রাত্য বসু।

 

আরও পড়ুন: পদ্মভূষণ সম্মানে সম্মানিত হলেন গুগল এবং অ্যালফাবেটের সিইও সুন্দর  পিচাই

উপস্থিত ছিলেন শ্রীঅভিজিৎ চট্টোপাধ্যায়, প্রশাসনিক ও নথিপত্র কর্মকর্তা, পূর্বাঞ্চলীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, অনীক নাট্যদলের কর্ণধার শ্রীঅরূপ রায়, আয়োজক নাট্যদল নেতাজী নগর সরস্বতী নাট্যশালার কর্ণধার শ্রীজয়েশ ল ও অন্যান্যরা।

আরও পড়ুন: দেশের সফল ১১ কৃষকের মধ্যে সম্মানিত হলেন কুলতলির সনৎ

 

পশ্চিমবঙ্গ বাংলা অকাদেমির সভাপতি ব্রাত্য বসু। রাজ্য সরকারের অতি গুরুত্বপূর্ণ উচ্চশিক্ষা এবং স্কুলশিক্ষা দফতরের মন্ত্রী শ্রীব্রাত্য বসু। তিনি বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব শ্রীবিষ্ণু বসুর ছেলে। তিনি প্রেসিডেন্সি কলেজ ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা সাহিত্য অধ্যয়ন করার পর কলকাতার সিটি কলেজে অধ্যাপক রূপে যোগ দেন। সম্প্রতি তিনি অধ্যাপনার দায়িত্ব থেকে ভিআরএস নিয়ে অবসর নিয়েছেন।

 

গণকৃষ্টি নামে এক থিয়েটার গ্রুপে সাউন্ড অপারেটর হিসেবে তার নাট্যজীবন শুরু হয়েছিল। পরে তিনি দলের জন্য নাটক লিখতে ও পরিচালনা করতে শুরু করেন। ‘আল্ট্রা-মডার্ন’ নাটক অশালীন (১৯৯৬) তার প্রথম নাটক। তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য নাটক গুলি হল অরণ্যদেব, শহরইয়ার, উইঙ্কল টুইঙ্কল ও হত্যারহস্যমূলক নাটক চতুষ্কোণ।

 

১৯৯৮ সালে তিনি শ্যামল সেন স্মৃতি পুরস্কার ও ২০০০ সালে দিশারী পুরস্কার অর্জন করেন। ২০০৮ সালে তিনি ব্রাত্যজন নামে নিজস্ব একটি থিয়েটার গ্রুপ গঠন করেন। ২০০৯ সালে দেবব্রত বিশ্বাসের জীবন অবলম্বনে নির্মিত নাটক রুদ্ধসংগীত তার অনবদ্য সৃষ্টি।

 

সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার একটি সর্বভারতীয় সাহিত্য সম্মাননা। জাতীয় সারস্বত প্রতিষ্ঠান সাহিত্য আকাদেমি কর্তৃক অসামান্য সাহিত্যকীর্তির স্বীকৃতিস্বরূপ এই পুরস্কার প্রদত্ত হয়ে আসছে। ২০২১ সালের সাহিত্য অকাদেমি সম্মানে সম্মানিত হয়েছেন শ্রীব্রাত্য বসু।

 

শিক্ষামন্ত্রী হয়ে বাংলার শিক্ষা প্রসারে অনন্য নিদর্শন পাওয়া যাচ্ছে তাঁর ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালনে। ইতিমধ্যে রাজ্য সরকার অনেকগুলো নতুন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে। উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী শ্রীব্রাত্য বসু পশ্চিমবাংলার আধুনিক শিক্ষার প্রসার ঘটাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে দিতে বদ্ধপরিকর হয়েছেন।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

সরস্বতী নাট্য সম্মানে সম্মানিত হলেন শ্রীব্রাত্য বসু

আপডেট : ১২ নভেম্বর ২০২২, শনিবার

ফারুক আহমেদ: নেতাজী নগর সরস্বতী নাট্যশালার উদ্যোগে ১১-১৪ নভেম্বর তপন থিয়েটারে সরস্বতী নাট্যোৎসব ২০২২-এর শুভ উদ্বোধন হয় শুক্রবার ১১ নভেম্বর ২০২২। সরস্বতী নাট্য সম্মানে সম্মানিত হলেন শ্রীব্রাত্য বসু।

 

আরও পড়ুন: পদ্মভূষণ সম্মানে সম্মানিত হলেন গুগল এবং অ্যালফাবেটের সিইও সুন্দর  পিচাই

উপস্থিত ছিলেন শ্রীঅভিজিৎ চট্টোপাধ্যায়, প্রশাসনিক ও নথিপত্র কর্মকর্তা, পূর্বাঞ্চলীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, অনীক নাট্যদলের কর্ণধার শ্রীঅরূপ রায়, আয়োজক নাট্যদল নেতাজী নগর সরস্বতী নাট্যশালার কর্ণধার শ্রীজয়েশ ল ও অন্যান্যরা।

আরও পড়ুন: দেশের সফল ১১ কৃষকের মধ্যে সম্মানিত হলেন কুলতলির সনৎ

 

পশ্চিমবঙ্গ বাংলা অকাদেমির সভাপতি ব্রাত্য বসু। রাজ্য সরকারের অতি গুরুত্বপূর্ণ উচ্চশিক্ষা এবং স্কুলশিক্ষা দফতরের মন্ত্রী শ্রীব্রাত্য বসু। তিনি বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব শ্রীবিষ্ণু বসুর ছেলে। তিনি প্রেসিডেন্সি কলেজ ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা সাহিত্য অধ্যয়ন করার পর কলকাতার সিটি কলেজে অধ্যাপক রূপে যোগ দেন। সম্প্রতি তিনি অধ্যাপনার দায়িত্ব থেকে ভিআরএস নিয়ে অবসর নিয়েছেন।

 

গণকৃষ্টি নামে এক থিয়েটার গ্রুপে সাউন্ড অপারেটর হিসেবে তার নাট্যজীবন শুরু হয়েছিল। পরে তিনি দলের জন্য নাটক লিখতে ও পরিচালনা করতে শুরু করেন। ‘আল্ট্রা-মডার্ন’ নাটক অশালীন (১৯৯৬) তার প্রথম নাটক। তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য নাটক গুলি হল অরণ্যদেব, শহরইয়ার, উইঙ্কল টুইঙ্কল ও হত্যারহস্যমূলক নাটক চতুষ্কোণ।

 

১৯৯৮ সালে তিনি শ্যামল সেন স্মৃতি পুরস্কার ও ২০০০ সালে দিশারী পুরস্কার অর্জন করেন। ২০০৮ সালে তিনি ব্রাত্যজন নামে নিজস্ব একটি থিয়েটার গ্রুপ গঠন করেন। ২০০৯ সালে দেবব্রত বিশ্বাসের জীবন অবলম্বনে নির্মিত নাটক রুদ্ধসংগীত তার অনবদ্য সৃষ্টি।

 

সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার একটি সর্বভারতীয় সাহিত্য সম্মাননা। জাতীয় সারস্বত প্রতিষ্ঠান সাহিত্য আকাদেমি কর্তৃক অসামান্য সাহিত্যকীর্তির স্বীকৃতিস্বরূপ এই পুরস্কার প্রদত্ত হয়ে আসছে। ২০২১ সালের সাহিত্য অকাদেমি সম্মানে সম্মানিত হয়েছেন শ্রীব্রাত্য বসু।

 

শিক্ষামন্ত্রী হয়ে বাংলার শিক্ষা প্রসারে অনন্য নিদর্শন পাওয়া যাচ্ছে তাঁর ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালনে। ইতিমধ্যে রাজ্য সরকার অনেকগুলো নতুন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে। উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী শ্রীব্রাত্য বসু পশ্চিমবাংলার আধুনিক শিক্ষার প্রসার ঘটাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে দিতে বদ্ধপরিকর হয়েছেন।