২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ৯ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সফল উৎক্ষেপণ হল নয়া প্রযুক্তির ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃপ্রতিরক্ষা গবেষণায় ফের সাফল্য পেল ভারত।নয়া প্রযুক্তির ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল উৎক্ষেপণ হল বৃহস্পতিবার।ওড়িশার বালাসোর উপকূল থেকে এই ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করা হয়। ভারতের ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভালপমেন্ট অর্গানাইজেশন বা ডিআরডিওর এটি সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে বড় সাফল্য বলে মনে করা হচ্ছে।ডিআরডিও এবং রাশিয়ার রাশিয়ার এনপিওএম এর যৌথ প্রযুক্তিতে প্রস্তুত হয়েছে এই ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র। জল, স্থল এবং আকাশ এই তিন স্থান থেকেই উৎক্ষেপিত হতে পারে এই সুপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র।https://twitter.com/DRDO_India?ref_src=twsrc%5Etfw%7Ctwcamp%5Etweetembed%7Ctwterm%5E1484080979073540099%7Ctwgr%5E%7Ctwcon%5Es1_&ref_url=https%3A%2F%

সমুদ্র বা আকাশেও যে কোন ধরণের ক্ষেপণাস্ত্রের আক্রমণ রুখে দিতে পারে ব্রহ্মস। ভারতীয় স্থল এবং  নৌসেনা বাহিনী উভয়ের ক্ষেত্রেই এই সুপারসনিক মিশাইল অন্যতম অস্ত্র হয়ে উঠতে পারে। চলতি মাসেই আরও একটি ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালায় ভারতীয় নৌবাহিনী। যেটি সমুদ্রযুদ্ধে বিশেষ ভাবে কার্যকরী। শত্রপক্ষের সাবমেরিন বা জাহাজে নির্ভুল নিশানায় আক্রমণ করতে পারদর্শী ওই ক্ষেপণাস্ত্রটি।

আরও পড়ুন: ভেহিকল মার্ক-৩ স্যাটেলাইটের সফল উৎক্ষেপণ, মহাকাশে ক্ষমতা দেখাল ভারত

 

আরও পড়ুন: দেশের প্রথম বেসরকারি রকেট বিক্রম-এস-এর সফল উৎক্ষেপণ

ভারত ও রাশিয়ার যৌথ উদ্যোগে ২০০৫ সালে প্রথম প্রস্তুত হয় ব্রহ্মস। ভারতের ব্রহ্মপুত্র এবং রাশিয়ার মস্কভা নদীর নামে এই ক্ষেপণাস্ত্রের নামকরণ করা হয় ব্রহ্মস । সম্প্রতি ফিলিপিনসের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক ভারতের থেকে ব্রহ্মস কেনার জন্য চুক্তি করেছে।

আরও পড়ুন: সফল উৎক্ষেপণ হল ‘কুইক রিঅ্যাকশন সারফেস টু এয়ার মিসাইলের’

সর্বধিক পাঠিত

বাম শাসিত কেরলে বাদ গেল ২৪ লক্ষ নাম, ১৪ লক্ষ ভোটারই অনুপস্থিত

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

সফল উৎক্ষেপণ হল নয়া প্রযুক্তির ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের

আপডেট : ২০ জানুয়ারী ২০২২, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃপ্রতিরক্ষা গবেষণায় ফের সাফল্য পেল ভারত।নয়া প্রযুক্তির ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল উৎক্ষেপণ হল বৃহস্পতিবার।ওড়িশার বালাসোর উপকূল থেকে এই ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করা হয়। ভারতের ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভালপমেন্ট অর্গানাইজেশন বা ডিআরডিওর এটি সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে বড় সাফল্য বলে মনে করা হচ্ছে।ডিআরডিও এবং রাশিয়ার রাশিয়ার এনপিওএম এর যৌথ প্রযুক্তিতে প্রস্তুত হয়েছে এই ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র। জল, স্থল এবং আকাশ এই তিন স্থান থেকেই উৎক্ষেপিত হতে পারে এই সুপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র।https://twitter.com/DRDO_India?ref_src=twsrc%5Etfw%7Ctwcamp%5Etweetembed%7Ctwterm%5E1484080979073540099%7Ctwgr%5E%7Ctwcon%5Es1_&ref_url=https%3A%2F%

সমুদ্র বা আকাশেও যে কোন ধরণের ক্ষেপণাস্ত্রের আক্রমণ রুখে দিতে পারে ব্রহ্মস। ভারতীয় স্থল এবং  নৌসেনা বাহিনী উভয়ের ক্ষেত্রেই এই সুপারসনিক মিশাইল অন্যতম অস্ত্র হয়ে উঠতে পারে। চলতি মাসেই আরও একটি ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালায় ভারতীয় নৌবাহিনী। যেটি সমুদ্রযুদ্ধে বিশেষ ভাবে কার্যকরী। শত্রপক্ষের সাবমেরিন বা জাহাজে নির্ভুল নিশানায় আক্রমণ করতে পারদর্শী ওই ক্ষেপণাস্ত্রটি।

আরও পড়ুন: ভেহিকল মার্ক-৩ স্যাটেলাইটের সফল উৎক্ষেপণ, মহাকাশে ক্ষমতা দেখাল ভারত

 

আরও পড়ুন: দেশের প্রথম বেসরকারি রকেট বিক্রম-এস-এর সফল উৎক্ষেপণ

ভারত ও রাশিয়ার যৌথ উদ্যোগে ২০০৫ সালে প্রথম প্রস্তুত হয় ব্রহ্মস। ভারতের ব্রহ্মপুত্র এবং রাশিয়ার মস্কভা নদীর নামে এই ক্ষেপণাস্ত্রের নামকরণ করা হয় ব্রহ্মস । সম্প্রতি ফিলিপিনসের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক ভারতের থেকে ব্রহ্মস কেনার জন্য চুক্তি করেছে।

আরও পড়ুন: সফল উৎক্ষেপণ হল ‘কুইক রিঅ্যাকশন সারফেস টু এয়ার মিসাইলের’