২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, শুক্রবার, ১০ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কি বলছে সাইরাস মিস্ত্রির ময়নাতদন্তের রিপোর্ট! জেনে নিন বিস্তারিত

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ মাথা ও শরীরে গুরুতর আঘাত,এমনটাই ধরা পড়েছে সাইরাস মিস্ত্রির ময়নাতদন্তের রিপোর্টে।ময়নাতদন্তের রিপোর্টে থেকে জানা গিয়েছে, টাটা গ্রুপের প্রাক্তন চেয়ারম্যান ও তাঁর পারিবারিক বন্ধু   জাহাঙ্গির পান্ডলের মৃত্যু মূলত মাথায় আঘাত ও শরীরের নানান জায়গায় আঘাতের কারণে হয়েছে।সব থেকে বেশি আঘাত লেগেছে সাইরাসের মাথায় ও গুপ্তাঙ্গে। অন্যদিকে তাঁর বন্ধু পিছনের সিটে বসে থাকলেও তাঁর একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে আঘাত লাগে।

 

আরও পড়ুন: ক্ষমতা গ্রহণের পর ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা সর্বনিম্নে, ৫৮ শতাংশ আমেরিকানই অসন্তুষ্ট, বলছে সমীক্ষা রিপোর্ট

মাথার আঘাত অত্যন্ত গুরুতর ছিল বলে বলা হয়েছে ময়নাতদন্তে রিপোর্টে৷ এই আঘাত থেকেই তীব্র রক্তক্ষরণ হয় ৷ পাশাপাশি তাঁর বুক, থাই ও ঘাড়েও একাধিক ফ্র্যাকচার ছিল৷ জেজে হাসপাতালের চিকিৎসকদের মত, মানবদেহে অত্যন্ত বেশি ঝাঁকুনি ও ধাক্কার ফলে এই পরিণতি হতে পারে।

আরও পড়ুন: 23 Years of Modi: মোদির ২৩-বর্ষপূর্তিতে বিজ্ঞাপনবাবদ খরচ কত? জানাল বিবিসি গুজরাত

 

আরও পড়ুন: জয়নগরে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মৃত্যু এক যুবকের

উল্লেখ্য, রবিবার দুপুরে মুম্বই থেকে প্রায় ১৩৫ কিলোমিটার দূরে পালাঘরের একটি সেতুর ওপর থাকা ডিভাইডারে ধাক্কা মারে সাইরাসের গাড়ি। ওই গাড়িতে সাইরাস ছাড়াও ছিলেন শিল্পপতি দারিয়াস পান্ডলে, তাঁর স্ত্রী অনাহিতা পান্ডলে ও দারিয়াসের আত্মীয় জাহাঙ্গির পান্ডলে। দারিয়াস স্ত্রী অনাহিতা গাড়ি চালাচ্ছিলেন।

 

দুর্ঘটনার পর সাইরাস এবং জাহাঙ্গিরের দেহ নিয়ে যাওয়া হয় পালঘরের স্থানীয় হাসপাতালে ৷ সেখান থেকে তাঁদের দেহ পাঠানো হয় জেজে হাসপাতালে৷ গভীর রাতে সেখানেই ময়নাতদন্ত করা হয়৷ চিকিৎসকরা জানিয়েছেন সাইরাসের মতো জাহাঙ্গিরের দেহেও মাথা-সহ একাধিক জায়গায় গুরুতর আঘাত ছিল৷ চিকিৎসকদের দাবি, এরকম আঘাতে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হওয়ায় স্বাভাবিক।

ট্যাগ :
প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.
সর্বধিক পাঠিত

বিজেপির রাজ্যে ‘বেটি বাঁচাও’-এর এটাই বাস্তব চিত্র: সেঙ্গারের জামিন নিয়ে তোপ অভিষেকের

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

কি বলছে সাইরাস মিস্ত্রির ময়নাতদন্তের রিপোর্ট! জেনে নিন বিস্তারিত

আপডেট : ৬ সেপ্টেম্বর ২০২২, মঙ্গলবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ মাথা ও শরীরে গুরুতর আঘাত,এমনটাই ধরা পড়েছে সাইরাস মিস্ত্রির ময়নাতদন্তের রিপোর্টে।ময়নাতদন্তের রিপোর্টে থেকে জানা গিয়েছে, টাটা গ্রুপের প্রাক্তন চেয়ারম্যান ও তাঁর পারিবারিক বন্ধু   জাহাঙ্গির পান্ডলের মৃত্যু মূলত মাথায় আঘাত ও শরীরের নানান জায়গায় আঘাতের কারণে হয়েছে।সব থেকে বেশি আঘাত লেগেছে সাইরাসের মাথায় ও গুপ্তাঙ্গে। অন্যদিকে তাঁর বন্ধু পিছনের সিটে বসে থাকলেও তাঁর একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে আঘাত লাগে।

 

আরও পড়ুন: ক্ষমতা গ্রহণের পর ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা সর্বনিম্নে, ৫৮ শতাংশ আমেরিকানই অসন্তুষ্ট, বলছে সমীক্ষা রিপোর্ট

মাথার আঘাত অত্যন্ত গুরুতর ছিল বলে বলা হয়েছে ময়নাতদন্তে রিপোর্টে৷ এই আঘাত থেকেই তীব্র রক্তক্ষরণ হয় ৷ পাশাপাশি তাঁর বুক, থাই ও ঘাড়েও একাধিক ফ্র্যাকচার ছিল৷ জেজে হাসপাতালের চিকিৎসকদের মত, মানবদেহে অত্যন্ত বেশি ঝাঁকুনি ও ধাক্কার ফলে এই পরিণতি হতে পারে।

আরও পড়ুন: 23 Years of Modi: মোদির ২৩-বর্ষপূর্তিতে বিজ্ঞাপনবাবদ খরচ কত? জানাল বিবিসি গুজরাত

 

আরও পড়ুন: জয়নগরে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মৃত্যু এক যুবকের

উল্লেখ্য, রবিবার দুপুরে মুম্বই থেকে প্রায় ১৩৫ কিলোমিটার দূরে পালাঘরের একটি সেতুর ওপর থাকা ডিভাইডারে ধাক্কা মারে সাইরাসের গাড়ি। ওই গাড়িতে সাইরাস ছাড়াও ছিলেন শিল্পপতি দারিয়াস পান্ডলে, তাঁর স্ত্রী অনাহিতা পান্ডলে ও দারিয়াসের আত্মীয় জাহাঙ্গির পান্ডলে। দারিয়াস স্ত্রী অনাহিতা গাড়ি চালাচ্ছিলেন।

 

দুর্ঘটনার পর সাইরাস এবং জাহাঙ্গিরের দেহ নিয়ে যাওয়া হয় পালঘরের স্থানীয় হাসপাতালে ৷ সেখান থেকে তাঁদের দেহ পাঠানো হয় জেজে হাসপাতালে৷ গভীর রাতে সেখানেই ময়নাতদন্ত করা হয়৷ চিকিৎসকরা জানিয়েছেন সাইরাসের মতো জাহাঙ্গিরের দেহেও মাথা-সহ একাধিক জায়গায় গুরুতর আঘাত ছিল৷ চিকিৎসকদের দাবি, এরকম আঘাতে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হওয়ায় স্বাভাবিক।