১৯ জুন ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যুদ্ধে উস্কানি যুক্তরাষ্ট্রের, ইউক্রেনকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে বাইডেন

কিবরিয়া আনসারি
  • আপডেট : ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৪, মঙ্গলবার
  • / 21

ওয়াশিংটন, ২০ ফেব্রুয়ারি: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ইতি টানতে চাইলেও পথের কাটা হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যুদ্ধ পরিস্থিতি জিইয়ে রাখতে ফের সক্রিয় বাইডেন সরকার। ইউক্রেনকে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন সামরিক অস্ত্র দিতে প্রস্তুতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, বাইডেন প্রশাসন ইউক্রেনকে শক্তিশালী নতুন দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে। ইতিমধ্যে ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির কাজ শুরু করেছে।

 

আরও পড়ুন: মোদি-ট্রাম্প বৈঠক: প্রধানমন্ত্রীর মার্কিন সফর সফল নাকি ব্যর্থ?

সর্বদা ইউক্রেনের পাশে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দেওয়া ক্ষেত্রে রাশিয়া বাধা দিলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তা বরদাস্ত করবে না বলেও কড়াবার্তা দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। কিয়েভকে রাশিয়ান-নিয়ন্ত্রিত ক্রিমিয়ায় আঘাত হানতে সক্ষম এটিএসিএম (ATACM) ক্ষেপণাস্ত্রও দিতে প্রস্তুত হোয়াইট হাউস। যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপকে হুমকি হিসেবেই দেখছে রাশিয়া। বিশ্লেষকরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তের ফলে পরিস্থিতি আরও ঘোরালো হবে। বাইডেন এবং ন্যাটো এই যুদ্ধকে আরও উস্কে দিচ্ছে। কারণ এই যুদ্ধের সঙ্গে তাদের বিশাল মুনাফা এবং অর্থ বিষয় জড়িয়ে আছে।

আরও পড়ুন: কিয়েভের আরও কাছে রুশ সেনা, পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে জরুরি বৈঠকে মোদি

 

আরও পড়ুন: রাশিয়া -ইউক্রেন যুদ্ধের আঁচ পড়েছে বিশ্বের খাদ্যবাজারে, বলছে রাষ্ট্রসংঘ

উল্লেখ্য, রাশিয়া-ইউক্রেন চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছিল রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন। কিন্তু সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। কার্যত যুদ্ধ পরিস্থিতি জারি রাখতে যুক্তরাষ্ট্রের তরফে হুমকি দেওয়া হয় রাশিয়াকে। পশ্চিমা বিশ্ব রাশিয়াকে ব্যাকফুটে করতে নানান চেষ্টা চালিয়েছে বলে সরব হন ভ্লাদিমির পুতিন। কদিন আগেই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে জো বাইডেন বলেন, “যতদিন আমি প্রেসিডেন্ট আছি, পুতিন যদি ন্যাটোভুক্ত দেশের উপর হামলা চালায়। তার পরিনাম ভয়াবহ হবে। যুক্তরাষ্ট্র ন্যাটোভুক্ত দেশের প্রতিটি ইঞ্চি ভূখণ্ড রক্ষা করবে।”

প্রতিবেদক

কিবরিয়া আনসারি

Kibria obtained a master's degree in journalism from Aliah University. He has been in journalism since 2018, gaining work experience in multiple organizations. Focused and sincere about his work, Kibria is currently employed at the desk of Purber Kalom.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

যুদ্ধে উস্কানি যুক্তরাষ্ট্রের, ইউক্রেনকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে বাইডেন

আপডেট : ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৪, মঙ্গলবার

ওয়াশিংটন, ২০ ফেব্রুয়ারি: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ইতি টানতে চাইলেও পথের কাটা হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যুদ্ধ পরিস্থিতি জিইয়ে রাখতে ফের সক্রিয় বাইডেন সরকার। ইউক্রেনকে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন সামরিক অস্ত্র দিতে প্রস্তুতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, বাইডেন প্রশাসন ইউক্রেনকে শক্তিশালী নতুন দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে। ইতিমধ্যে ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির কাজ শুরু করেছে।

 

আরও পড়ুন: মোদি-ট্রাম্প বৈঠক: প্রধানমন্ত্রীর মার্কিন সফর সফল নাকি ব্যর্থ?

সর্বদা ইউক্রেনের পাশে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দেওয়া ক্ষেত্রে রাশিয়া বাধা দিলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তা বরদাস্ত করবে না বলেও কড়াবার্তা দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। কিয়েভকে রাশিয়ান-নিয়ন্ত্রিত ক্রিমিয়ায় আঘাত হানতে সক্ষম এটিএসিএম (ATACM) ক্ষেপণাস্ত্রও দিতে প্রস্তুত হোয়াইট হাউস। যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপকে হুমকি হিসেবেই দেখছে রাশিয়া। বিশ্লেষকরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তের ফলে পরিস্থিতি আরও ঘোরালো হবে। বাইডেন এবং ন্যাটো এই যুদ্ধকে আরও উস্কে দিচ্ছে। কারণ এই যুদ্ধের সঙ্গে তাদের বিশাল মুনাফা এবং অর্থ বিষয় জড়িয়ে আছে।

আরও পড়ুন: কিয়েভের আরও কাছে রুশ সেনা, পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে জরুরি বৈঠকে মোদি

 

আরও পড়ুন: রাশিয়া -ইউক্রেন যুদ্ধের আঁচ পড়েছে বিশ্বের খাদ্যবাজারে, বলছে রাষ্ট্রসংঘ

উল্লেখ্য, রাশিয়া-ইউক্রেন চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছিল রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন। কিন্তু সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। কার্যত যুদ্ধ পরিস্থিতি জারি রাখতে যুক্তরাষ্ট্রের তরফে হুমকি দেওয়া হয় রাশিয়াকে। পশ্চিমা বিশ্ব রাশিয়াকে ব্যাকফুটে করতে নানান চেষ্টা চালিয়েছে বলে সরব হন ভ্লাদিমির পুতিন। কদিন আগেই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে জো বাইডেন বলেন, “যতদিন আমি প্রেসিডেন্ট আছি, পুতিন যদি ন্যাটোভুক্ত দেশের উপর হামলা চালায়। তার পরিনাম ভয়াবহ হবে। যুক্তরাষ্ট্র ন্যাটোভুক্ত দেশের প্রতিটি ইঞ্চি ভূখণ্ড রক্ষা করবে।”