২১ জুন ২০২৫, শনিবার, ৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইটভাটাগুলিকে নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত রাজ্যের

সুস্মিতা
  • আপডেট : ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, শনিবার
  • / 167

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে বেআইনিভাবে গড়ে ওঠা ইটভাটাগুলিকে এবার আইনি করার প্রক্রিয়া শুরু করল রাজ্য। উত্তরের তরাই এলাকা থেকে দক্ষিণের গাঙ্গেয় অববাহিকা এলাকায় থাকা রাজ্যের প্রত্যেকটি ইটভাটা চালানোর জন্য বাধ্যতামূলকভাবে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। আর এই বাধ্যতামূলক নিবন্ধকরণের জন্য বিসেষ পোর্টাল খোলার উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার। নবান্ন সুত্রের খবর, রাজ্য সরকারের উদ্যোগে তৈরি পোর্টালের মাধ্যমে প্রত্যেকটি ইট ভাটাকে তাদের ভাটার স্থান, জায়গার পরিমান সহ বিভিন্ন গুরুত্বপুর্ণ তথ্য নথিবদ্ধ করতে হবে।

জানা গিয়েছে, পোর্টালে আপলোড করা ইটভাটার তথ্যের উপর নির্ভর করে রাজ্য সরকার নির্ধারণ করবে কত টাকার রয়্যালটি দিতে হবে ওই ইটভাটাগুলিকে। সরকার নির্ধারিত রয়্যালটি পরিশোধ করার পরেই রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় অনুমোদন দেওয়া হবে ইটভাটাগুলিকে।

আরও পড়ুন: নবান্নে জায়গা পেল দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের ছবি, রথযাত্রা ঘিরে রাজ্যজুড়ে উৎসবের প্রস্তুতি

উল্লেখ্য, রাজ্য সরকারকে রাজস্ব না দিয়েই বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে বেআইনিভাবে বিপুল সংখ্যক ইটভাটা।আর এই সব ইটভাটায় ই্ট তৈরির জন্য বিভিন্ন নদীর তীরবর্তী পলিমাটি ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও অনেক ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে দুষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের কোনো বৈধ অনুমতি ছাড়াই কয়লা পুড়িয়ে জনবহুল এলাকায় ইট ভাটা চালানোর অভিযোগ উঠছিল বিভিন্ন মহল থেকে।   রাজ্যের বেআইনি ইটভাটাকে সরকারি ভাবে পোর্টালে নথিভুক্ত করা হলে সরকার যেন নজরদারি চালাতে পারবে, তেমনি  রাজ্যের রাজস্ব আদায় করতে পারবে বলেই মনে করছে পরিবেশবিদ সহ ওয়াকিবহল মহল।

আরও পড়ুন: দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রস্তুত প্রশাসন জানালেন মুখ্যমন্ত্রী

আরও পড়ুন: পঞ্চায়েতে ইচ্ছামতো কর নয়, কড়া বার্তা নবান্নের

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ইটভাটাগুলিকে নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত রাজ্যের

আপডেট : ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, শনিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে বেআইনিভাবে গড়ে ওঠা ইটভাটাগুলিকে এবার আইনি করার প্রক্রিয়া শুরু করল রাজ্য। উত্তরের তরাই এলাকা থেকে দক্ষিণের গাঙ্গেয় অববাহিকা এলাকায় থাকা রাজ্যের প্রত্যেকটি ইটভাটা চালানোর জন্য বাধ্যতামূলকভাবে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। আর এই বাধ্যতামূলক নিবন্ধকরণের জন্য বিসেষ পোর্টাল খোলার উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার। নবান্ন সুত্রের খবর, রাজ্য সরকারের উদ্যোগে তৈরি পোর্টালের মাধ্যমে প্রত্যেকটি ইট ভাটাকে তাদের ভাটার স্থান, জায়গার পরিমান সহ বিভিন্ন গুরুত্বপুর্ণ তথ্য নথিবদ্ধ করতে হবে।

জানা গিয়েছে, পোর্টালে আপলোড করা ইটভাটার তথ্যের উপর নির্ভর করে রাজ্য সরকার নির্ধারণ করবে কত টাকার রয়্যালটি দিতে হবে ওই ইটভাটাগুলিকে। সরকার নির্ধারিত রয়্যালটি পরিশোধ করার পরেই রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় অনুমোদন দেওয়া হবে ইটভাটাগুলিকে।

আরও পড়ুন: নবান্নে জায়গা পেল দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের ছবি, রথযাত্রা ঘিরে রাজ্যজুড়ে উৎসবের প্রস্তুতি

উল্লেখ্য, রাজ্য সরকারকে রাজস্ব না দিয়েই বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে বেআইনিভাবে বিপুল সংখ্যক ইটভাটা।আর এই সব ইটভাটায় ই্ট তৈরির জন্য বিভিন্ন নদীর তীরবর্তী পলিমাটি ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও অনেক ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে দুষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের কোনো বৈধ অনুমতি ছাড়াই কয়লা পুড়িয়ে জনবহুল এলাকায় ইট ভাটা চালানোর অভিযোগ উঠছিল বিভিন্ন মহল থেকে।   রাজ্যের বেআইনি ইটভাটাকে সরকারি ভাবে পোর্টালে নথিভুক্ত করা হলে সরকার যেন নজরদারি চালাতে পারবে, তেমনি  রাজ্যের রাজস্ব আদায় করতে পারবে বলেই মনে করছে পরিবেশবিদ সহ ওয়াকিবহল মহল।

আরও পড়ুন: দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রস্তুত প্রশাসন জানালেন মুখ্যমন্ত্রী

আরও পড়ুন: পঞ্চায়েতে ইচ্ছামতো কর নয়, কড়া বার্তা নবান্নের