২০ অক্টোবর ২০২৫, সোমবার, ২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

টেক্সাস বন্যায় এখনও নিখোঁজ ১৭৩, উদ্ধার ১১৯ দেহ

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৯ জুলাই ২০২৫, বুধবার
  • / 141

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: টেক্সাসে গুয়াদালুপে নদীতে হঠাৎপ্রবাহ সৃষ্টি হলে এখনও ১৭৩ জনের সন্ধান মেলেনি। কের কাউন্টিতে এই সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি;১৬১ জন। গভর্নর গ্রেগ অ্যাবট বুধবার এ তথ্য জানান। নিখোঁজদের মধ্যে নদীর ধারে ‘সামার ক্যাম্প’-এ থাকা ছয় শিক্ষার্থীর অবস্থাও অনিশ্চিত।
গত শুক্রবার উদ্ধার অভিযান শুরু হয়। ইতিমধ্যে ১১৯ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে, যার মধ্যে ৯০ জনই কেরভিল এলাকার বাসিন্দা। যদিও এখনও অনেক দেহ ধরা হয়নি, তাই মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ পর্যন্ত বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এদিকে, মঙ্গলবার টেক্সাসের প্রতিবেশী নিউ মেক্সিকোয় রুডিওসো এলাকায় হঠাৎ বন্যা আঘাত হানে। সেখানে অন্তত তিনজন মারা গেছেন, যার মধ্যে দুই শিশু। স্থানীয় প্রশাসন বলছে, ভারী বৃষ্টিতে নদীর জলস্তর বেড়ে গিয়ে বাঁধ ভেঙে বন্যা সৃষ্টি হয়েছিল, তবে বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। গভর্নর অ্যাবট জানিয়েছেন, নিখোঁজদের সন্ধান না পাওয়া পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান চলবে। আমেরিকান সামরিক বাহিনীর চিনুক ও ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টার, সঙ্গে রিপার ড্রোনও ব্যবহার করা হচ্ছে;মোট ১২টি ব্ল্যাক হক মাঠে রয়েছে।

আরও পড়ুন: টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ১০০

গত শুক্রবার থেকে টেক্সাসের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে ভারী বর্ষণ অব্যাহত আছে। অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটির সময়কালে শেখা ‘সামার ক্যাম্পে’ থাকা ছাত্র,ছাত্রীসহ অনেকে নদীর ধারে ছিল। আশঙ্কা করা হচ্ছে, ওই ছাত্রীরাও নিখোঁজদের অন্তর্ভুক্ত।

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

টেক্সাস বন্যায় এখনও নিখোঁজ ১৭৩, উদ্ধার ১১৯ দেহ

আপডেট : ৯ জুলাই ২০২৫, বুধবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: টেক্সাসে গুয়াদালুপে নদীতে হঠাৎপ্রবাহ সৃষ্টি হলে এখনও ১৭৩ জনের সন্ধান মেলেনি। কের কাউন্টিতে এই সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি;১৬১ জন। গভর্নর গ্রেগ অ্যাবট বুধবার এ তথ্য জানান। নিখোঁজদের মধ্যে নদীর ধারে ‘সামার ক্যাম্প’-এ থাকা ছয় শিক্ষার্থীর অবস্থাও অনিশ্চিত।
গত শুক্রবার উদ্ধার অভিযান শুরু হয়। ইতিমধ্যে ১১৯ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে, যার মধ্যে ৯০ জনই কেরভিল এলাকার বাসিন্দা। যদিও এখনও অনেক দেহ ধরা হয়নি, তাই মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ পর্যন্ত বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এদিকে, মঙ্গলবার টেক্সাসের প্রতিবেশী নিউ মেক্সিকোয় রুডিওসো এলাকায় হঠাৎ বন্যা আঘাত হানে। সেখানে অন্তত তিনজন মারা গেছেন, যার মধ্যে দুই শিশু। স্থানীয় প্রশাসন বলছে, ভারী বৃষ্টিতে নদীর জলস্তর বেড়ে গিয়ে বাঁধ ভেঙে বন্যা সৃষ্টি হয়েছিল, তবে বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। গভর্নর অ্যাবট জানিয়েছেন, নিখোঁজদের সন্ধান না পাওয়া পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান চলবে। আমেরিকান সামরিক বাহিনীর চিনুক ও ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টার, সঙ্গে রিপার ড্রোনও ব্যবহার করা হচ্ছে;মোট ১২টি ব্ল্যাক হক মাঠে রয়েছে।

আরও পড়ুন: টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ১০০

গত শুক্রবার থেকে টেক্সাসের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে ভারী বর্ষণ অব্যাহত আছে। অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটির সময়কালে শেখা ‘সামার ক্যাম্পে’ থাকা ছাত্র,ছাত্রীসহ অনেকে নদীর ধারে ছিল। আশঙ্কা করা হচ্ছে, ওই ছাত্রীরাও নিখোঁজদের অন্তর্ভুক্ত।