১৮ জুন ২০২৫, বুধবার, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পুরভোটে বাহিনীর দরকার নেই,  রাজভবনে রিপোর্ট জমা কমিশনের

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ৭ ডিসেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার
  • / 15

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ কলকাতা পুরভোট নিয়ে রাজভবনে রিপোর্ট জমা দিল নির্বাচন কমিশন। পুরভোটে আপাতত কেন্দ্রীয় বাহিনীর দরকার নেই বলে রাজভবনে জানাল কমিশন। কমিশন জানিয়েছে , ‘রাজ্য প্রশাসন পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দিচ্ছে।  এই মুহূর্তে বাহিনীর দরকার নেই। কলকাতা ও রাজ্য পুলিশ দিয়েই পুরভোট করাতে কোনও সমস্যা নেই।  পুলিশ মোতায়েনের ফর্মূলায় আশ্বস্ত কমিশন।

কলকাতা পুরভোটে নিরাপত্তা নিয়ে কমিশনের চূড়ান্ত রিপোর্ট জমা দিল পুলিশ। আজ বিকেলে রাজ্যপালকে রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা ছিল নির্বাচন কমিশন। সেইমতো কমিশন রাজভবনে রিপোর্ট দিয়ে আজ জানিয়ে দিল, পুরভোটে আপাতত কেন্দ্রীয় বাহিনীর দরকার নেই, রাজ্য পুলিশ দিয়ে পুরভোট করাতে অসুবিধা নেই।

আরও পড়ুন: রবিবার পুরভোটের দিন ফের বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল হাওয়া অফিস

ভোট নিরাপত্তা নিয়ে গতকালই কমিশনের কাছে রিপোর্ট তলব করেন রাজ্যপাল। আগামী ১৯ ডিসেম্বর কলকাতা পুরসভা ভোট। রাজ্যে অন্যান্য পুরসভার ভোট নিয়ে এখনও অনিশ্চয়তা কাটেনি। করোনা সংক্রমণের জেরে রাজ্যের প্রায় ১১৩টি পুর এলাকায় ভোট হয়নি। বর্তমানে সেই সংক্রমণের হার কমেছে– তাই ভোট করাতে চাইছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। ইতিমধ্যেই কলকাতা পুরনিগমের ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়েছে। প্রচারও চলেছে জোরকদমে। আগামী ১৯ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণ হবে।

আরও পড়ুন: রক্তাক্ত আসানসোলের পুরভোটঃ মাথা ফাটল প্রার্থীর,  চলল গুলি, উঠল বুথ দখলের অভিযোগ

কলকাতায় ভোট হচ্ছে, তবে কবে হবে বাকি পুরসভার ভোট? এ নিয়ে বিজেপির তরফে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করা হয়। বিষয়টি নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের মতামত জানতে চেয়েছিল আদালত। সেই মামলার প্রেক্ষিতে সোমবার নির্বাচন কমিশন আদালতে হলফনামা জমা দিয়েছে। তাতে জানানো হয়েছে, রাজ্য নির্বাচন কমিশন বকেয়া পুরভোট আগামী মে মাসের মধ্যেই করাতে চায়। করোনা পরিস্থিতির কথা ভেবে কয়েক দফায় ভোট করার কথাও জানিয়েছে কমিশন।

আরও পড়ুন: বিধাননগরের পুরভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রয়োজন কিনা ঠিক করবে কমিশন, রায় কোর্টের

কলকাতা হাইকোর্টে হলফনামা দিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, তারা আগামী মে মাসের মধ্যে পুরভোট করাতে প্রস্তুত।  কলকাতা ও হাওড়া পুরনিগমে একসঙ্গে ভোট করার কথা জানিয়েছিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

পুরভোটে বাহিনীর দরকার নেই,  রাজভবনে রিপোর্ট জমা কমিশনের

আপডেট : ৭ ডিসেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ কলকাতা পুরভোট নিয়ে রাজভবনে রিপোর্ট জমা দিল নির্বাচন কমিশন। পুরভোটে আপাতত কেন্দ্রীয় বাহিনীর দরকার নেই বলে রাজভবনে জানাল কমিশন। কমিশন জানিয়েছে , ‘রাজ্য প্রশাসন পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দিচ্ছে।  এই মুহূর্তে বাহিনীর দরকার নেই। কলকাতা ও রাজ্য পুলিশ দিয়েই পুরভোট করাতে কোনও সমস্যা নেই।  পুলিশ মোতায়েনের ফর্মূলায় আশ্বস্ত কমিশন।

কলকাতা পুরভোটে নিরাপত্তা নিয়ে কমিশনের চূড়ান্ত রিপোর্ট জমা দিল পুলিশ। আজ বিকেলে রাজ্যপালকে রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা ছিল নির্বাচন কমিশন। সেইমতো কমিশন রাজভবনে রিপোর্ট দিয়ে আজ জানিয়ে দিল, পুরভোটে আপাতত কেন্দ্রীয় বাহিনীর দরকার নেই, রাজ্য পুলিশ দিয়ে পুরভোট করাতে অসুবিধা নেই।

আরও পড়ুন: রবিবার পুরভোটের দিন ফের বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল হাওয়া অফিস

ভোট নিরাপত্তা নিয়ে গতকালই কমিশনের কাছে রিপোর্ট তলব করেন রাজ্যপাল। আগামী ১৯ ডিসেম্বর কলকাতা পুরসভা ভোট। রাজ্যে অন্যান্য পুরসভার ভোট নিয়ে এখনও অনিশ্চয়তা কাটেনি। করোনা সংক্রমণের জেরে রাজ্যের প্রায় ১১৩টি পুর এলাকায় ভোট হয়নি। বর্তমানে সেই সংক্রমণের হার কমেছে– তাই ভোট করাতে চাইছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। ইতিমধ্যেই কলকাতা পুরনিগমের ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়েছে। প্রচারও চলেছে জোরকদমে। আগামী ১৯ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণ হবে।

আরও পড়ুন: রক্তাক্ত আসানসোলের পুরভোটঃ মাথা ফাটল প্রার্থীর,  চলল গুলি, উঠল বুথ দখলের অভিযোগ

কলকাতায় ভোট হচ্ছে, তবে কবে হবে বাকি পুরসভার ভোট? এ নিয়ে বিজেপির তরফে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করা হয়। বিষয়টি নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের মতামত জানতে চেয়েছিল আদালত। সেই মামলার প্রেক্ষিতে সোমবার নির্বাচন কমিশন আদালতে হলফনামা জমা দিয়েছে। তাতে জানানো হয়েছে, রাজ্য নির্বাচন কমিশন বকেয়া পুরভোট আগামী মে মাসের মধ্যেই করাতে চায়। করোনা পরিস্থিতির কথা ভেবে কয়েক দফায় ভোট করার কথাও জানিয়েছে কমিশন।

আরও পড়ুন: বিধাননগরের পুরভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রয়োজন কিনা ঠিক করবে কমিশন, রায় কোর্টের

কলকাতা হাইকোর্টে হলফনামা দিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, তারা আগামী মে মাসের মধ্যে পুরভোট করাতে প্রস্তুত।  কলকাতা ও হাওড়া পুরনিগমে একসঙ্গে ভোট করার কথা জানিয়েছিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন।