১৬ অক্টোবর ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

করোনামুক্ত বাংলা গড়ে তোলার শপথ দেগঙ্গার ৩০০ গ্রামীণ চিকিৎসকের

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২৬ জানুয়ারী ২০২২, বুধবার
  • / 55

পুবের কলম প্রতিবেদক, দেগঙ্গা: করোনা সংক্রমণ রুখতে রাজ্য সরকারের পাশে থেকে করোনা মুক্ত বাংলা গড়ার শপথ নিলেন দেগঙ্গার শতাধিক গ্রামীণ চিকিৎসক। মঙ্গলবার দেগঙ্গার বেড়াচাঁপার কাউকেপাড়ায় ‘শিফাভবনে করোনা প্রতিরোধ বিষয়ক একটি অনুষ্ঠান হয়। যার আয়োজক দেগঙ্গা রুরাল মেডিক্যাল প্র্যাক্টিসনার্স স্বেচ্ছাসেবী চিকিৎসক সংগঠন। উপস্থিত ছিলেন দেগঙ্গা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মফিদুল হক সাহাজী, তৃণমূল ব্লক সভাপতি আনিসুর রহমারসহ দত্তপুকুর থানার বালিশা এম আর হাসপাতালের ডিরেক্টর জাহিদুল সরকার, স্বেচ্ছাসেবী চিকিৎসক সংগঠনের জেলা কমিটির সভাপতি সুকুমার বসু, ব্লকের মহম্মদ ইব্রাহিম ও সফিউদ্দিন খান। এছাড়াও দেগঙ্গা ব্লকের ৩০০ জন গ্রামীন চিকিৎসক অংশগ্রহণ করেছিলেন এই অনুষ্ঠানে।

এদিন আনিসুর রহমান বিদেশের কাছে গ্রামীণ চিকিৎসকদের সংগঠনের পক্ষ থেকে নানান দাবি সহ স্মারক লিপি তুলে দেওয়া হয়। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় করোনা সংক্রমণ রুখতে যে সচেতনতা গড়ে তোলার আহ্বান রেখেছেন তা তারা গ্রামে গ্রামে প্রচার করে  মানুষের মধ্যে সচেতনতা গড়ে তোলার দৃঢ় শপথ নেন।

আরও পড়ুন: Radhakrishnan: উপরাষ্ট্রপতি পদে শপথ নিলেন রাধাকৃষ্ণন

আনিসুর রহমান বলেন, গ্রামীণ চিকিৎসকের এই উদ্দীপনা বাঙলার মানুষের করোনা মুক্ত করে তোলার ক্ষেত্রে একটা বড় সাফল্য মিলবে।

আরও পড়ুন: কর্নাটক মন্ত্রিসভায় ২৪ জন নতুন মন্ত্রী শপথ নিলেন আজ

দেগঙ্গা ব্লকে গ্রামীণ চিকিৎসক সংগঠনের নেতা  মহম্মদ ইব্রাহিম, সফিউদ্দিন খানেরা বলেন, আমরা গ্রামের ৬৮ শতাংশ মানুষের বিপদে আপদে চিকিৎসা পরিষেবা দিয়ে চলেছি। আর আমরা গ্রামের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে  প্রতিটি মানুষের মুখে মাস্ক  ও হাতে স্যানিটাইজার ব্যবহারের সচেতনা বাড়িয়ে দেগঙ্গা ব্লককে করোনা মুক্ত করে তুলবো।

আরও পড়ুন: Breaking: শপথ নিলেন রাজা তৃতীয় চার্লস

 

এদিন ছিল এই সংগঠনের তৃতীয় বার্ষিক অনুষ্ঠান। ৩০০ জন গ্রামীণ চিকিৎসক এই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে জানায়, আড়াই বছর ধরে গ্রামীণ চিকিৎসা সংগঠন গড়ে তুলেছি। আমরা ভুয়ো চিকিৎসক নই। তাই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে দাবি রেখেছি আমাদের স্বীকৃতি দেওয়ার। আমরা রাজ্য সরকারের পাশে থেকে গ্রামীন মানুষের সুস্থ জীবনের জন্য কাজ করতে চাই।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

করোনামুক্ত বাংলা গড়ে তোলার শপথ দেগঙ্গার ৩০০ গ্রামীণ চিকিৎসকের

আপডেট : ২৬ জানুয়ারী ২০২২, বুধবার

পুবের কলম প্রতিবেদক, দেগঙ্গা: করোনা সংক্রমণ রুখতে রাজ্য সরকারের পাশে থেকে করোনা মুক্ত বাংলা গড়ার শপথ নিলেন দেগঙ্গার শতাধিক গ্রামীণ চিকিৎসক। মঙ্গলবার দেগঙ্গার বেড়াচাঁপার কাউকেপাড়ায় ‘শিফাভবনে করোনা প্রতিরোধ বিষয়ক একটি অনুষ্ঠান হয়। যার আয়োজক দেগঙ্গা রুরাল মেডিক্যাল প্র্যাক্টিসনার্স স্বেচ্ছাসেবী চিকিৎসক সংগঠন। উপস্থিত ছিলেন দেগঙ্গা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মফিদুল হক সাহাজী, তৃণমূল ব্লক সভাপতি আনিসুর রহমারসহ দত্তপুকুর থানার বালিশা এম আর হাসপাতালের ডিরেক্টর জাহিদুল সরকার, স্বেচ্ছাসেবী চিকিৎসক সংগঠনের জেলা কমিটির সভাপতি সুকুমার বসু, ব্লকের মহম্মদ ইব্রাহিম ও সফিউদ্দিন খান। এছাড়াও দেগঙ্গা ব্লকের ৩০০ জন গ্রামীন চিকিৎসক অংশগ্রহণ করেছিলেন এই অনুষ্ঠানে।

এদিন আনিসুর রহমান বিদেশের কাছে গ্রামীণ চিকিৎসকদের সংগঠনের পক্ষ থেকে নানান দাবি সহ স্মারক লিপি তুলে দেওয়া হয়। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় করোনা সংক্রমণ রুখতে যে সচেতনতা গড়ে তোলার আহ্বান রেখেছেন তা তারা গ্রামে গ্রামে প্রচার করে  মানুষের মধ্যে সচেতনতা গড়ে তোলার দৃঢ় শপথ নেন।

আরও পড়ুন: Radhakrishnan: উপরাষ্ট্রপতি পদে শপথ নিলেন রাধাকৃষ্ণন

আনিসুর রহমান বলেন, গ্রামীণ চিকিৎসকের এই উদ্দীপনা বাঙলার মানুষের করোনা মুক্ত করে তোলার ক্ষেত্রে একটা বড় সাফল্য মিলবে।

আরও পড়ুন: কর্নাটক মন্ত্রিসভায় ২৪ জন নতুন মন্ত্রী শপথ নিলেন আজ

দেগঙ্গা ব্লকে গ্রামীণ চিকিৎসক সংগঠনের নেতা  মহম্মদ ইব্রাহিম, সফিউদ্দিন খানেরা বলেন, আমরা গ্রামের ৬৮ শতাংশ মানুষের বিপদে আপদে চিকিৎসা পরিষেবা দিয়ে চলেছি। আর আমরা গ্রামের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে  প্রতিটি মানুষের মুখে মাস্ক  ও হাতে স্যানিটাইজার ব্যবহারের সচেতনা বাড়িয়ে দেগঙ্গা ব্লককে করোনা মুক্ত করে তুলবো।

আরও পড়ুন: Breaking: শপথ নিলেন রাজা তৃতীয় চার্লস

 

এদিন ছিল এই সংগঠনের তৃতীয় বার্ষিক অনুষ্ঠান। ৩০০ জন গ্রামীণ চিকিৎসক এই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে জানায়, আড়াই বছর ধরে গ্রামীণ চিকিৎসা সংগঠন গড়ে তুলেছি। আমরা ভুয়ো চিকিৎসক নই। তাই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে দাবি রেখেছি আমাদের স্বীকৃতি দেওয়ার। আমরা রাজ্য সরকারের পাশে থেকে গ্রামীন মানুষের সুস্থ জীবনের জন্য কাজ করতে চাই।