২৯ জুলাই ২০২৫, মঙ্গলবার, ১৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এবার খোলা বাজারে মিলবে COVISHIELD ও COVAXIN

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২৭ জানুয়ারী ২০২২, বৃহস্পতিবার
  • / 63

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ এবার খোলা বাজারে মিলবে ভ্যাকসিন। ওষুধের দোকানে পাওয়া যাবে কোভ্যাকসিন ও কোভিশিল্ড। শর্ত সাপেক্ষে এই দুটি ভ্যাকসিন বিক্রির অনুমতি দিয়েছে DGCI ।

অনুমোদনের শর্ত অনুযায়ী, সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া (এসআইআই) এবং ভারত বায়োটেকের তরফে ক্নিনিকাল ট্রায়ালের তথ্য জমা দিতে হবে। যে ট্রায়াল এখন চলছে। টিকাকরণের পর কী ‘বিরূপ’ প্রতিক্রিয়া হচ্ছে, সেদিকেও নজর রাখতে হবে দুই টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থাকে।

‘টিকার দাম বেঁধে দিতে এনপিপিএকে পদক্ষেপ করতে বলা হয়েছে। প্রতিটি ডোজের দাম বেঁধে রাখা হতে পারে  ২৭৫ টাকায়। সঙ্গে বাড়তি সার্ভিস চার্জ হিসেবে ১৫০ টাকা যোগ করা হতে পারে।’

করোনা আবহে জরুরি ভিত্তিতে ভারতে অনুমোদন পায় অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্রিটিশ-সুইডিশ সংস্থা অ্যাস্ট্রাজ়েনেকার টিকা COVISHIELD। যা তৈরি হয় পুণের সিরাম ইনস্টিটিউটে। অন্যদিকে অনুমোদন পায় হায়দরাবাদের ভারত বায়োটেক এবং কেন্দ্রীয় সরকারি প্রতিষ্ঠান আইসিএমআর-এর  COVAXIN। জরুরি ভিত্তিতে এই দুটি টিকাকে ভারতে ব্যবহারের জন্য ছাড় দেয় DCGI।

দেশীয় টিকা হিসেবে আত্মনির্ভর ভারত গড়তে  নরেন্দ্র মোদি আশা রাখেন  COVAXIN এর উপর। পাশাপাশি, বিজ্ঞানীরা জানান, করোনার নতুন স্ট্রেনের সঙ্গে লড়তে পারবে COVAXIN। তবে, DCGI-এর ডিরেক্টর বিজি সোমানি আশ্বস্ত করেন দুটি ভ্যাকসিন ১০০ শতাংশ নিরাপদ।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

এবার খোলা বাজারে মিলবে COVISHIELD ও COVAXIN

আপডেট : ২৭ জানুয়ারী ২০২২, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ এবার খোলা বাজারে মিলবে ভ্যাকসিন। ওষুধের দোকানে পাওয়া যাবে কোভ্যাকসিন ও কোভিশিল্ড। শর্ত সাপেক্ষে এই দুটি ভ্যাকসিন বিক্রির অনুমতি দিয়েছে DGCI ।

অনুমোদনের শর্ত অনুযায়ী, সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া (এসআইআই) এবং ভারত বায়োটেকের তরফে ক্নিনিকাল ট্রায়ালের তথ্য জমা দিতে হবে। যে ট্রায়াল এখন চলছে। টিকাকরণের পর কী ‘বিরূপ’ প্রতিক্রিয়া হচ্ছে, সেদিকেও নজর রাখতে হবে দুই টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থাকে।

‘টিকার দাম বেঁধে দিতে এনপিপিএকে পদক্ষেপ করতে বলা হয়েছে। প্রতিটি ডোজের দাম বেঁধে রাখা হতে পারে  ২৭৫ টাকায়। সঙ্গে বাড়তি সার্ভিস চার্জ হিসেবে ১৫০ টাকা যোগ করা হতে পারে।’

করোনা আবহে জরুরি ভিত্তিতে ভারতে অনুমোদন পায় অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্রিটিশ-সুইডিশ সংস্থা অ্যাস্ট্রাজ়েনেকার টিকা COVISHIELD। যা তৈরি হয় পুণের সিরাম ইনস্টিটিউটে। অন্যদিকে অনুমোদন পায় হায়দরাবাদের ভারত বায়োটেক এবং কেন্দ্রীয় সরকারি প্রতিষ্ঠান আইসিএমআর-এর  COVAXIN। জরুরি ভিত্তিতে এই দুটি টিকাকে ভারতে ব্যবহারের জন্য ছাড় দেয় DCGI।

দেশীয় টিকা হিসেবে আত্মনির্ভর ভারত গড়তে  নরেন্দ্র মোদি আশা রাখেন  COVAXIN এর উপর। পাশাপাশি, বিজ্ঞানীরা জানান, করোনার নতুন স্ট্রেনের সঙ্গে লড়তে পারবে COVAXIN। তবে, DCGI-এর ডিরেক্টর বিজি সোমানি আশ্বস্ত করেন দুটি ভ্যাকসিন ১০০ শতাংশ নিরাপদ।