১৮ জুন ২০২৫, বুধবার, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সময়সীমা পার, আত্মসমর্পণ করেনি মারিউপোল!

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২১ মার্চ ২০২২, সোমবার
  • / 33

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : বন্দরনগরী মারিউপোলকে আত্মসমর্পণের জন্য সোমবার ভোর ৫টা পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল রুশ বাহিনী। কিন্তু ইউক্রেন তা প্রত্যাখ্যানের পর ইতিমধ্যে চূড়ান্ত সময়সীমা পেরিয়ে গেছে। এ শহরে যুদ্ধের আগে সাড়ে চার লাখের মতো বাসিন্দা ছিলেন। মার্চের শুরু থেকে রুশ বাহিনীর কাছ থেকে ক্রমাগত আক্রমণের শিকার হয়ে অনেকে মারিউপোল ছেড়েছে। আবাসিক এলাকায় ব্যাপক ধ্বংসের প্রমাণ পাওয়া গেছে স্যাটেলাইট চিত্রে। আর্ট স্কুল থেকে শুরু করে থিয়েটার, ইস্পাত কারখানাসহ বিভিন্ন স্থানে আক্রমণ করেছে রুশ বাহিনী।
রাশিয়ার প্রস্তাব অনুযায়ী, আত্মসমর্পণ করলে যারা শহর ত্যাগ করতে চায় তাদের নিরাপদে যেতে দেওয়া হবে। তবে অন্যদের বিষয়ে তারা কোনও নিশ্চয়তা দেয়নি। শহরটিতে হামলার ফলে মৌলিক সব সেবা সম্পূর্ণভাবে ভেঙে পড়েছে। গ্যাস, বিদ্যুৎ বা পানীয় জলের সংযোগ নেই । এমনকি সৎকারের কেউ না থাকায় বা বিপজ্জনক পরিস্থিতির কারণে মৃতদেহ রাস্তায় ফেলে রাখা হচ্ছে।একজন কর্মকর্তা জানান, বাসিন্দারা ভূগর্ভস্থ আশ্রয়কেন্দ্রগুলো ছেড়ে যেতে ভয় পাচ্ছে। তারা কম পরিমাণ পানীয় জল ও খাবার খেয়ে কোনোরকমে বেঁচে থাকার চেষ্টা করছে।

 

আরও পড়ুন: মাদ্রাসায় শিক্ষক নিয়োগ: আবেদনপত্র সংশোধনের সময়সীমা বাড়ল

আরও পড়ুন: বিনামূল্যে আধারকার্ড সংশোধনের সময়সীমা বাড়ল

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

সময়সীমা পার, আত্মসমর্পণ করেনি মারিউপোল!

আপডেট : ২১ মার্চ ২০২২, সোমবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : বন্দরনগরী মারিউপোলকে আত্মসমর্পণের জন্য সোমবার ভোর ৫টা পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল রুশ বাহিনী। কিন্তু ইউক্রেন তা প্রত্যাখ্যানের পর ইতিমধ্যে চূড়ান্ত সময়সীমা পেরিয়ে গেছে। এ শহরে যুদ্ধের আগে সাড়ে চার লাখের মতো বাসিন্দা ছিলেন। মার্চের শুরু থেকে রুশ বাহিনীর কাছ থেকে ক্রমাগত আক্রমণের শিকার হয়ে অনেকে মারিউপোল ছেড়েছে। আবাসিক এলাকায় ব্যাপক ধ্বংসের প্রমাণ পাওয়া গেছে স্যাটেলাইট চিত্রে। আর্ট স্কুল থেকে শুরু করে থিয়েটার, ইস্পাত কারখানাসহ বিভিন্ন স্থানে আক্রমণ করেছে রুশ বাহিনী।
রাশিয়ার প্রস্তাব অনুযায়ী, আত্মসমর্পণ করলে যারা শহর ত্যাগ করতে চায় তাদের নিরাপদে যেতে দেওয়া হবে। তবে অন্যদের বিষয়ে তারা কোনও নিশ্চয়তা দেয়নি। শহরটিতে হামলার ফলে মৌলিক সব সেবা সম্পূর্ণভাবে ভেঙে পড়েছে। গ্যাস, বিদ্যুৎ বা পানীয় জলের সংযোগ নেই । এমনকি সৎকারের কেউ না থাকায় বা বিপজ্জনক পরিস্থিতির কারণে মৃতদেহ রাস্তায় ফেলে রাখা হচ্ছে।একজন কর্মকর্তা জানান, বাসিন্দারা ভূগর্ভস্থ আশ্রয়কেন্দ্রগুলো ছেড়ে যেতে ভয় পাচ্ছে। তারা কম পরিমাণ পানীয় জল ও খাবার খেয়ে কোনোরকমে বেঁচে থাকার চেষ্টা করছে।

 

আরও পড়ুন: মাদ্রাসায় শিক্ষক নিয়োগ: আবেদনপত্র সংশোধনের সময়সীমা বাড়ল

আরও পড়ুন: বিনামূল্যে আধারকার্ড সংশোধনের সময়সীমা বাড়ল