০৬ অক্টোবর ২০২৫, সোমবার, ১৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গোপন স্থান থেকে সু কি’কে নির্জন কারাগারে

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৪ জুন ২০২২, শুক্রবার
  • / 53

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ মায়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী আং সান সু কি’কে বুধবার গোপন স্থান থেকে রাজধানীর একটি নির্জন কারাগারে স্থানান্তর করা হয়েছে। জান্তার এক মুখপাত্র বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছে। এক বিবৃতিতে জাও মিন তুন বলেন, ‘ফৌজদারি আইন অনুযায়ী বুধবার থেকে তাকে জেলখানায় নির্জন কারাবাসে রাখা হয়েছে।’ তার মামলার সঙ্গে সম্পৃক্ত আইনি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কারাগারে নতুন একটি বিশেষ আদালতে তার বিরুদ্ধে চলমান মামলাগুলোর শুনানি হবে।

২০২১ সালে সু কি’র নির্বাচিত সরকারের কাছ থেকে ক্ষমতা দখল করে ১ ফেব্রুয়ারি তাকে গ্রেফতার করে দেশটির সামরিক সরকার। প্রথমে তাঁকে তার নিজ বাসভবনের রাখা হলেও পরে থাকে নেপিদোর একটি অজ্ঞাত স্থানে রাখা হয়েছিল। একটি বিশেষ আদালতে দুর্নীতিসহ একাধিক অভিযোগে তাকে সাজা দিয়েছে জান্তা সরকার।

আরও পড়ুন: সু কি-র আরও ৬ বছরের কারাদণ্ড

 

আরও পড়ুন: নির্বাচনে জালিয়াতির দায়ে সু চির ৩ বছরের জেল

১১টি দুর্নীতি মামলার অভিযোগে প্রত্যেকটির জন্য ১৫ বছর পর্যন্ত কারাভোগ করতে হতে পারে তাকে। অবৈধভাবে ওয়াকি-টকি আমদানি ও রাখার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরে এবং করোনাভাইরাস বিধিনিষেধ লঙ্ঘনের জন্য ইতিমধ্যেই তাকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। চলমান দুর্নীতির মামলা ছাড়াও তার বিরুদ্ধে নির্বাচনী জালিয়াতি এবং অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট লঙ্ঘনের অভিযোগও আনা হয়েছে।

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

গোপন স্থান থেকে সু কি’কে নির্জন কারাগারে

আপডেট : ২৪ জুন ২০২২, শুক্রবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ মায়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী আং সান সু কি’কে বুধবার গোপন স্থান থেকে রাজধানীর একটি নির্জন কারাগারে স্থানান্তর করা হয়েছে। জান্তার এক মুখপাত্র বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছে। এক বিবৃতিতে জাও মিন তুন বলেন, ‘ফৌজদারি আইন অনুযায়ী বুধবার থেকে তাকে জেলখানায় নির্জন কারাবাসে রাখা হয়েছে।’ তার মামলার সঙ্গে সম্পৃক্ত আইনি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কারাগারে নতুন একটি বিশেষ আদালতে তার বিরুদ্ধে চলমান মামলাগুলোর শুনানি হবে।

২০২১ সালে সু কি’র নির্বাচিত সরকারের কাছ থেকে ক্ষমতা দখল করে ১ ফেব্রুয়ারি তাকে গ্রেফতার করে দেশটির সামরিক সরকার। প্রথমে তাঁকে তার নিজ বাসভবনের রাখা হলেও পরে থাকে নেপিদোর একটি অজ্ঞাত স্থানে রাখা হয়েছিল। একটি বিশেষ আদালতে দুর্নীতিসহ একাধিক অভিযোগে তাকে সাজা দিয়েছে জান্তা সরকার।

আরও পড়ুন: সু কি-র আরও ৬ বছরের কারাদণ্ড

 

আরও পড়ুন: নির্বাচনে জালিয়াতির দায়ে সু চির ৩ বছরের জেল

১১টি দুর্নীতি মামলার অভিযোগে প্রত্যেকটির জন্য ১৫ বছর পর্যন্ত কারাভোগ করতে হতে পারে তাকে। অবৈধভাবে ওয়াকি-টকি আমদানি ও রাখার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরে এবং করোনাভাইরাস বিধিনিষেধ লঙ্ঘনের জন্য ইতিমধ্যেই তাকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। চলমান দুর্নীতির মামলা ছাড়াও তার বিরুদ্ধে নির্বাচনী জালিয়াতি এবং অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট লঙ্ঘনের অভিযোগও আনা হয়েছে।