২০ জুন ২০২৫, শুক্রবার, ৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মমতার হাত ধরেই অধিকার পেয়েছে বাংলার মানুষ: সুব্রত বক্সি

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২১ জুলাই ২০২২, বৃহস্পতিবার
  • / 25

পুবের কলম প্রতিবেদক: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরেই বাংলার মানুষ গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পেয়েছে। এ রাজ্যে বামপন্থী সরকারের আমলে গণতান্ত্রিকভাবে মানুষের রায় সঠিকভাবে ভোটের বাক্সে প্রতিমলিত হচ্ছিল না। এটা প্রথম বুঝতে পেরেছিলেন তৎকালীন যুব কংগ্রেসনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই বাংলাজুড়ে তিনি আওয়াজ তুলেছিলেন, ‘নো ভোটার আই কার্ড, নো ভোট’। একুশের মঞ্চে এভাবেই বক্তব্য পেশ করেন তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি।

এ দিন তিনি বলেন, একুশে জুলাইয়ের গুরুত্ব অনেক। সচিত্র পরিচয়পত্রের দাবিতে ১৯৯৩ সালের ২১ জুলাই মহাকরণ অভিযানের ডাক দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর ডাকে সেদিন ছাত্র-যুব সহ বাংলার হাজার হাজার মানুষ পথে নেমে এসেছিলেন। বামপন্থী সরকারের মনেও ভয় ধরিয়ে দিয়েছিল মমতা। মানুষ উপলব্ধি করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সামনে রেখে বাংলার কোটি কোটি মানুষ তাঁদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পেতে চাইছে। একুশে জুলাই নিরস্ত্র মানুষের ওপর নির্মমভাবে গুলি চালায় পুলিশ। পুলিশের গুলিতে সেদিন আমরা আমাদের ১৩জন প্রিয় সহকর্মীকে হারিয়েছিলাম। তারপর থেকে আমরা প্রতি বছর শহিদ তর্পণ করছি। সেই শহিদ তর্পণ এবার ২৯ পেরিয়ে ৩০ বছরে পা দিল। আমরা বলি শহিদের রক্ত হবে নাকো ব্যর্থ’।

আরও পড়ুন: রামনবমীর শুভেচ্ছা মোদি-মমতা-রাহুলের, শান্তির বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর

তিনি আরও বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সেই লড়াই বার্থ হয়নি। মমতার দাবি মেনে ভারত সরকার ও নির্বাচন কমিশন ১৯৯৪ সাল থেকে গোটা দেশে সচিত্র পরিচয়পত্র চালু করতে বাধ্য হয়। এখনও পর্যন্ত গোটা দেশের প্রায় ৯০ কোটি মানুষ সচিত্র পরিচয়পত্র পেয়েছেন। এ সাফল্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।

আরও পড়ুন: রেড রোডে শুভেচ্ছা বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর, রিজওয়ানুরের বাড়িতে মমতা-অভিষেক

আরও পড়ুন: মেগা বৈঠক, চিকিৎসকদের ভাতা- বেতন বাড়ালেন মমতা

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

মমতার হাত ধরেই অধিকার পেয়েছে বাংলার মানুষ: সুব্রত বক্সি

আপডেট : ২১ জুলাই ২০২২, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম প্রতিবেদক: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরেই বাংলার মানুষ গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পেয়েছে। এ রাজ্যে বামপন্থী সরকারের আমলে গণতান্ত্রিকভাবে মানুষের রায় সঠিকভাবে ভোটের বাক্সে প্রতিমলিত হচ্ছিল না। এটা প্রথম বুঝতে পেরেছিলেন তৎকালীন যুব কংগ্রেসনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই বাংলাজুড়ে তিনি আওয়াজ তুলেছিলেন, ‘নো ভোটার আই কার্ড, নো ভোট’। একুশের মঞ্চে এভাবেই বক্তব্য পেশ করেন তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি।

এ দিন তিনি বলেন, একুশে জুলাইয়ের গুরুত্ব অনেক। সচিত্র পরিচয়পত্রের দাবিতে ১৯৯৩ সালের ২১ জুলাই মহাকরণ অভিযানের ডাক দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর ডাকে সেদিন ছাত্র-যুব সহ বাংলার হাজার হাজার মানুষ পথে নেমে এসেছিলেন। বামপন্থী সরকারের মনেও ভয় ধরিয়ে দিয়েছিল মমতা। মানুষ উপলব্ধি করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সামনে রেখে বাংলার কোটি কোটি মানুষ তাঁদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পেতে চাইছে। একুশে জুলাই নিরস্ত্র মানুষের ওপর নির্মমভাবে গুলি চালায় পুলিশ। পুলিশের গুলিতে সেদিন আমরা আমাদের ১৩জন প্রিয় সহকর্মীকে হারিয়েছিলাম। তারপর থেকে আমরা প্রতি বছর শহিদ তর্পণ করছি। সেই শহিদ তর্পণ এবার ২৯ পেরিয়ে ৩০ বছরে পা দিল। আমরা বলি শহিদের রক্ত হবে নাকো ব্যর্থ’।

আরও পড়ুন: রামনবমীর শুভেচ্ছা মোদি-মমতা-রাহুলের, শান্তির বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর

তিনি আরও বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সেই লড়াই বার্থ হয়নি। মমতার দাবি মেনে ভারত সরকার ও নির্বাচন কমিশন ১৯৯৪ সাল থেকে গোটা দেশে সচিত্র পরিচয়পত্র চালু করতে বাধ্য হয়। এখনও পর্যন্ত গোটা দেশের প্রায় ৯০ কোটি মানুষ সচিত্র পরিচয়পত্র পেয়েছেন। এ সাফল্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।

আরও পড়ুন: রেড রোডে শুভেচ্ছা বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর, রিজওয়ানুরের বাড়িতে মমতা-অভিষেক

আরও পড়ুন: মেগা বৈঠক, চিকিৎসকদের ভাতা- বেতন বাড়ালেন মমতা