২৪ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গান্ধিমূর্তির পাদদেশে আর ধরনা দিতে পারবে না ২০১৪’র টেট উত্তীর্ণরা, নির্দেশ আদালতের

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৩ অক্টোবর ২০২২, বৃহস্পতিবার
  • / 35

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: ধর্মতলা সংলগ্ন গান্ধিমূর্তির পাদদেশে আর ধরনা দিতে পারবে না ২০১৪’র টেট উত্তীর্ণরা। এমনই নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আর এতেই বিপাকে ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণ আন্দোলকারীরা।

 

আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু নয় এমন আসনে সংরক্ষণ চালুর বিরুদ্ধে আদালতে যাচ্ছে মহারাষ্ট্রের সংখ্যালঘু সমাজ

উল্লেখ্য, কলকাতা হাইকোর্টের বেঁধে দেওয়া সময়সীমা পেরিয়ে গিয়েছে। নতুন করে আর ধরনায় বসার অনুমতি দেওয়া হল না ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণ চাকরিপ্রার্থীদের।

আরও পড়ুন: উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেসে বিক্ষোভ ঠেকাতে হিমশিম খাচ্ছে বাহিনী

নিয়োগের দাবিতে গান্ধিমূর্তির পাদদেশে আন্দোলন চালাচ্ছিলেন প্রাথমিক শিক্ষক পদের চাকরিপ্রার্থীরা। ৫০ জন নতুন আন্দোলনকারীকে ধরনার জন্য নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিয়েছিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। সেই সময়সীমা পার হওয়ার পর ফের জয়েন্ট কমিশনারের কোনও অনুমতি না পাওয়ায় আদালতের দ্বারস্থ হয় চাকরিপ্রার্থীরা।

আরও পড়ুন: মুসলিম যুবককে হত্যা, প্রতিবাদে গণইস্তফা কর্নাটকের সংখ্যালঘু নেতাদের

 

পূর্বতন বাম সরকারের আমলে ২০০৯ সালে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছিল। পরীক্ষাও হয়েছিল। কিন্তু তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় এসে সেই নিয়োগ বাতিল করে। ২০১৪ সালে নতুন করে ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। প্রত্যন্ত জেলাগুলির নিয়োগ হলেও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার নিয়োগ আটকে যায়। আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, ২০১৪ সালের চাকরিপ্রার্থীদের প্যানেলই প্রকাশিত হয়নি বলে অভিযোগ চাকরিপ্রার্থীদের।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

গান্ধিমূর্তির পাদদেশে আর ধরনা দিতে পারবে না ২০১৪’র টেট উত্তীর্ণরা, নির্দেশ আদালতের

আপডেট : ১৩ অক্টোবর ২০২২, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: ধর্মতলা সংলগ্ন গান্ধিমূর্তির পাদদেশে আর ধরনা দিতে পারবে না ২০১৪’র টেট উত্তীর্ণরা। এমনই নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আর এতেই বিপাকে ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণ আন্দোলকারীরা।

 

আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু নয় এমন আসনে সংরক্ষণ চালুর বিরুদ্ধে আদালতে যাচ্ছে মহারাষ্ট্রের সংখ্যালঘু সমাজ

উল্লেখ্য, কলকাতা হাইকোর্টের বেঁধে দেওয়া সময়সীমা পেরিয়ে গিয়েছে। নতুন করে আর ধরনায় বসার অনুমতি দেওয়া হল না ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণ চাকরিপ্রার্থীদের।

আরও পড়ুন: উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেসে বিক্ষোভ ঠেকাতে হিমশিম খাচ্ছে বাহিনী

নিয়োগের দাবিতে গান্ধিমূর্তির পাদদেশে আন্দোলন চালাচ্ছিলেন প্রাথমিক শিক্ষক পদের চাকরিপ্রার্থীরা। ৫০ জন নতুন আন্দোলনকারীকে ধরনার জন্য নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিয়েছিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। সেই সময়সীমা পার হওয়ার পর ফের জয়েন্ট কমিশনারের কোনও অনুমতি না পাওয়ায় আদালতের দ্বারস্থ হয় চাকরিপ্রার্থীরা।

আরও পড়ুন: মুসলিম যুবককে হত্যা, প্রতিবাদে গণইস্তফা কর্নাটকের সংখ্যালঘু নেতাদের

 

পূর্বতন বাম সরকারের আমলে ২০০৯ সালে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছিল। পরীক্ষাও হয়েছিল। কিন্তু তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় এসে সেই নিয়োগ বাতিল করে। ২০১৪ সালে নতুন করে ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। প্রত্যন্ত জেলাগুলির নিয়োগ হলেও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার নিয়োগ আটকে যায়। আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, ২০১৪ সালের চাকরিপ্রার্থীদের প্যানেলই প্রকাশিত হয়নি বলে অভিযোগ চাকরিপ্রার্থীদের।