২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ৯ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

একদিনে ৩১ টি ডিম পাড়ল মুরগি! তাজ্জব ঘটনা উত্তরাখণ্ডে   

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ “সানডে ইয়া মানডে রোজ খাও অ্যান্ডে” একটি জনপ্রিয় বিজ্ঞাপনের ক্যাচ লাইন এটি। আক্ষরিক অর্থেই তাকে সত্যি করে একসঙ্গে একদিনে ৩১ টি ডিম পাড়ল মুরগি। একেবারে  এক সপ্তাহ নয়, সারা মাসের ডিমের জোগান দিয়েছে সে। আপাতত  তাকে নিয়ে চলছে দেশ জুড়ে চর্চা।  অবাক করা এই ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরাখণ্ডের আলমোড়া জেলায়।

 

আরও পড়ুন: যুবভারতীকাণ্ড: পদত্যাগ করতে চান রাজ্যের ক্রীড়া মন্ত্রী, মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লিখে প্রস্তাব অরুপের

উল্লেখ্য, উত্তরাখণ্ডের আলমোড়া জেলার বাসিন্দা গিরিশ চন্দ্রের মুরগি একদিনে ৩১ টি ডিম পেড়ে সকলকেই অবাক করে দিয়েছে। মাস তিনেক আগে মাত্র ২০০ টাকায় দুটি মুরগি কিনে আনেন তার ছেলে পীতাম্বর। তারপর থেকেই সন্তানের মত মুরগিদের লালন পালন করতেন তিনি। গিরিশ চন্দ্রের ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলসের ব্যবসা রয়েছে। সেই কাজে প্রায়শই তাকে বাইরে যেতে হয়।

আরও পড়ুন: উত্তরাখণ্ডে অপারেশন ‘কালনেমি’: ৩০০-র বেশি ভুয়ো সাধু গ্রেফতার

 

আরও পড়ুন: মেঘভাঙা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত Uttarakhand

সংবাদ মাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গিরিশ জানিয়েছেন, ২৫ ডিসেম্বর সকাল থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত তাঁর মুরগি এক এক করে ৩১ টি ডিম দিয়েছে। তিনি বলেন, মুরগিটি যাতে অসুস্থ না হয়ে পড়ে তার জন্য সে তাকে নিয়ে পশুচিকিৎসকের কাছে  যায়।  মুরগিটি সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছে বলেই জানান পশুচিকিৎসক।

 

গিরিশ চন্দ্র আরও বলেন, তার মুরগি মূলত  চিনাবাদাম খেতে পছন্দ করে। সে দিনে প্রায় ২০০ গ্রামের মতো  চিনাবাদাম খায়। এছাড়াও রসুন খেতেও খুব পছন্দ করে মুরগিটি। এই অবিশ্বাস্য ঘটনার পেছনে রয়েছে মুরগিটির খাবার ও তাঁদের ভালোবাসা।

 

বিস্ময়কর এই মুরগি দেখতে এলাকার মানুষ থেকে শুরু করে  স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা ভিড় জমান গিরিশ চন্দ্রের বাড়িতে। সকলেই এই ঘটনায় রীতিমত তাজ্জব সকলেই। এমন ঘটনা এর আগে দেখা বা  শোনা  যায়নি বলেই দাবি করেন সকলে। তাই গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে গিরিশ চন্দ্রের মুরগির নাম নথিভুক্ত করার কথাও ভাবছেন তারা।

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.
সর্বধিক পাঠিত

অবশেষে ১৭ বছর পর বাংলাদেশে এলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমান

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

একদিনে ৩১ টি ডিম পাড়ল মুরগি! তাজ্জব ঘটনা উত্তরাখণ্ডে   

আপডেট : ২৮ ডিসেম্বর ২০২২, বুধবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ “সানডে ইয়া মানডে রোজ খাও অ্যান্ডে” একটি জনপ্রিয় বিজ্ঞাপনের ক্যাচ লাইন এটি। আক্ষরিক অর্থেই তাকে সত্যি করে একসঙ্গে একদিনে ৩১ টি ডিম পাড়ল মুরগি। একেবারে  এক সপ্তাহ নয়, সারা মাসের ডিমের জোগান দিয়েছে সে। আপাতত  তাকে নিয়ে চলছে দেশ জুড়ে চর্চা।  অবাক করা এই ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরাখণ্ডের আলমোড়া জেলায়।

 

আরও পড়ুন: যুবভারতীকাণ্ড: পদত্যাগ করতে চান রাজ্যের ক্রীড়া মন্ত্রী, মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লিখে প্রস্তাব অরুপের

উল্লেখ্য, উত্তরাখণ্ডের আলমোড়া জেলার বাসিন্দা গিরিশ চন্দ্রের মুরগি একদিনে ৩১ টি ডিম পেড়ে সকলকেই অবাক করে দিয়েছে। মাস তিনেক আগে মাত্র ২০০ টাকায় দুটি মুরগি কিনে আনেন তার ছেলে পীতাম্বর। তারপর থেকেই সন্তানের মত মুরগিদের লালন পালন করতেন তিনি। গিরিশ চন্দ্রের ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলসের ব্যবসা রয়েছে। সেই কাজে প্রায়শই তাকে বাইরে যেতে হয়।

আরও পড়ুন: উত্তরাখণ্ডে অপারেশন ‘কালনেমি’: ৩০০-র বেশি ভুয়ো সাধু গ্রেফতার

 

আরও পড়ুন: মেঘভাঙা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত Uttarakhand

সংবাদ মাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গিরিশ জানিয়েছেন, ২৫ ডিসেম্বর সকাল থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত তাঁর মুরগি এক এক করে ৩১ টি ডিম দিয়েছে। তিনি বলেন, মুরগিটি যাতে অসুস্থ না হয়ে পড়ে তার জন্য সে তাকে নিয়ে পশুচিকিৎসকের কাছে  যায়।  মুরগিটি সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছে বলেই জানান পশুচিকিৎসক।

 

গিরিশ চন্দ্র আরও বলেন, তার মুরগি মূলত  চিনাবাদাম খেতে পছন্দ করে। সে দিনে প্রায় ২০০ গ্রামের মতো  চিনাবাদাম খায়। এছাড়াও রসুন খেতেও খুব পছন্দ করে মুরগিটি। এই অবিশ্বাস্য ঘটনার পেছনে রয়েছে মুরগিটির খাবার ও তাঁদের ভালোবাসা।

 

বিস্ময়কর এই মুরগি দেখতে এলাকার মানুষ থেকে শুরু করে  স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা ভিড় জমান গিরিশ চন্দ্রের বাড়িতে। সকলেই এই ঘটনায় রীতিমত তাজ্জব সকলেই। এমন ঘটনা এর আগে দেখা বা  শোনা  যায়নি বলেই দাবি করেন সকলে। তাই গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে গিরিশ চন্দ্রের মুরগির নাম নথিভুক্ত করার কথাও ভাবছেন তারা।