১৫ অক্টোবর ২০২৫, বুধবার, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মালাউইতে ঘূর্ণিঝড়ে নিহত ২১৯

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৫ মার্চ ২০২৩, বুধবার
  • / 69

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: এক মাসের ব্যবধানে দ্বিতীয় দফায় গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঝড় ফ্রেডি দক্ষিণ-পূর্ব আফ্রিকার কয়েকটি দেশে তাণ্ডব চালিয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের কারণে প্রবল বৃষ্টি ও মাটি ধসে এখনও পর্যন্ত মালউইতে ২১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে পার্শ্ববর্তী দেশ মোজাম্বিকেও। মালাউইয়ের বাণিজ্যিক কেন্দ্র ব্লানটায়ারে সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যুর খবর মিলেছে। ত্রাণ সংস্থাগুলো সতর্ক করে জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়া এলাকাগুলোতে কলেরার প্রাদুর্ভাব বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। দেশটির সরকার ১০ রাজ্যে দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতির ঘোষণা করেছে। ঘূর্ণিঝড় ফ্রেডিতে ২০ হাজারেরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। উদ্ধারকর্মীরা কাদায় চাপা পড়া জীবিতদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন। ঝড়ের পর মালাউইয়ের বিদ্যুৎ সরবরাহ বিকল হয়ে গেছে। অবিরাম বৃষ্টি ও প্রচণ্ড বাতাসের কারণে কিছু এলাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা জানিয়েছে, দক্ষিণ গোলার্ধে রেকর্ড হওয়া সবচেয়ে শক্তিশালী ঝড়গুলোর মধ্যে ফ্রেডি অন্যতম। ঝড়ে প্রচুর পরিমাণে পানি আবাসিক এলাকাগুলোতে ঢুকে পড়েছে, ভেসে গেছে বাড়িঘর। পুলিশ মুখপাত্র পিটার কালায়া বলেন, ‘আমাদের নদীগুলো উপচে পড়ছে। পানিতে মানুষ ভাসছে, আমাদের ভবন ধসে পড়ছে।’

আরও পড়ুন: প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রস্তুত দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলা প্রশাসন

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

মালাউইতে ঘূর্ণিঝড়ে নিহত ২১৯

আপডেট : ১৫ মার্চ ২০২৩, বুধবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: এক মাসের ব্যবধানে দ্বিতীয় দফায় গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঝড় ফ্রেডি দক্ষিণ-পূর্ব আফ্রিকার কয়েকটি দেশে তাণ্ডব চালিয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের কারণে প্রবল বৃষ্টি ও মাটি ধসে এখনও পর্যন্ত মালউইতে ২১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে পার্শ্ববর্তী দেশ মোজাম্বিকেও। মালাউইয়ের বাণিজ্যিক কেন্দ্র ব্লানটায়ারে সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যুর খবর মিলেছে। ত্রাণ সংস্থাগুলো সতর্ক করে জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়া এলাকাগুলোতে কলেরার প্রাদুর্ভাব বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। দেশটির সরকার ১০ রাজ্যে দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতির ঘোষণা করেছে। ঘূর্ণিঝড় ফ্রেডিতে ২০ হাজারেরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। উদ্ধারকর্মীরা কাদায় চাপা পড়া জীবিতদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন। ঝড়ের পর মালাউইয়ের বিদ্যুৎ সরবরাহ বিকল হয়ে গেছে। অবিরাম বৃষ্টি ও প্রচণ্ড বাতাসের কারণে কিছু এলাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা জানিয়েছে, দক্ষিণ গোলার্ধে রেকর্ড হওয়া সবচেয়ে শক্তিশালী ঝড়গুলোর মধ্যে ফ্রেডি অন্যতম। ঝড়ে প্রচুর পরিমাণে পানি আবাসিক এলাকাগুলোতে ঢুকে পড়েছে, ভেসে গেছে বাড়িঘর। পুলিশ মুখপাত্র পিটার কালায়া বলেন, ‘আমাদের নদীগুলো উপচে পড়ছে। পানিতে মানুষ ভাসছে, আমাদের ভবন ধসে পড়ছে।’

আরও পড়ুন: প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রস্তুত দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলা প্রশাসন