০২ অক্টোবর ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিদেশি মুদ্রা লেনদেনের আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে বিবিসির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের ইডির

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৩ এপ্রিল ২০২৩, বৃহস্পতিবার
  • / 80

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: ফের বিপাকে বিবিসি। বিদেশি মুদ্রা লেনদেনের আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ‘ব্রিটিশ ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন’-এর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে ‘এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট’। বিদেশে বিবিসির পাঠানো অর্থের বিস্তারিত খতিয়ে দেখা হবে বলে ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে। বৈদেশিক আর্থিক লেনদেনের বিস্তারিত হিসাব জমা দেওয়ার জন্য বিবিসিকে ইডি বলেছে বলে সূত্র মারফত জানা গিয়েছে।

গত ফেব্রুয়ারিতে বিবিসির নয়াদিল্লি এবং মুম্বইয়ের কার্যালয়ে প্রায় ৬০ ঘণ্টা ‘সমীক্ষা’ চালিয়েছিল ভারত আয়কর দফতর। যে ঘটনা নিয়ে সেইসময় তুমুল বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। বিশেষত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বিবিসির একটি বিতর্কিত তথ্যচিত্রের (যে তথ্যচিত্রের লিঙ্ক টুইটার, ইউটিউবকে মুছে ফেলার  নির্দেশ দিয়েছিল কেন্দ্র) পর সেই ‘সমীক্ষা’-র কারণে ভারত সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিহিংসার অভিযোগ তোলা হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে তুমুল হইচই হয়েছিল ভারতের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতেও।

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

বিদেশি মুদ্রা লেনদেনের আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে বিবিসির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের ইডির

আপডেট : ১৩ এপ্রিল ২০২৩, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: ফের বিপাকে বিবিসি। বিদেশি মুদ্রা লেনদেনের আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ‘ব্রিটিশ ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন’-এর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে ‘এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট’। বিদেশে বিবিসির পাঠানো অর্থের বিস্তারিত খতিয়ে দেখা হবে বলে ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে। বৈদেশিক আর্থিক লেনদেনের বিস্তারিত হিসাব জমা দেওয়ার জন্য বিবিসিকে ইডি বলেছে বলে সূত্র মারফত জানা গিয়েছে।

গত ফেব্রুয়ারিতে বিবিসির নয়াদিল্লি এবং মুম্বইয়ের কার্যালয়ে প্রায় ৬০ ঘণ্টা ‘সমীক্ষা’ চালিয়েছিল ভারত আয়কর দফতর। যে ঘটনা নিয়ে সেইসময় তুমুল বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। বিশেষত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বিবিসির একটি বিতর্কিত তথ্যচিত্রের (যে তথ্যচিত্রের লিঙ্ক টুইটার, ইউটিউবকে মুছে ফেলার  নির্দেশ দিয়েছিল কেন্দ্র) পর সেই ‘সমীক্ষা’-র কারণে ভারত সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিহিংসার অভিযোগ তোলা হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে তুমুল হইচই হয়েছিল ভারতের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতেও।