০৭ মে ২০২৫, বুধবার, ২৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

উত্তরের জেলা থেকে কর্মী-সমর্থকরা আসতে শুরু করেছে সল্টলেক সেন্ট্রাল পার্কে

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১৯ জুলাই ২০২৩, বুধবার
  • / 18

পুবের কলম প্রতিবেদক: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকে ২১ জুলাই সমাবেশে যোগ দিতে বাংলার উত্তরের জেলাগুলি থেকে দলীয় কর্মী-সমর্থকরা কলকাতামুখী হয়েছেন। বুধবার রাত পর্যন্ত দার্জিলিং,  আলিপুরদুয়ার,  কোচবিহার, জলপাইগুড়ি-সহ অন্যান্য জেলার মানুষ আসতে শুরু হয়েছে কিছু কিছু। এবারও তাঁদের রাত্রি-যাপনের দলীয়ভাবে যাবতীয় বন্দোবস্ত হয়েছে সল্টলেক সেন্ট্রাল পার্কের বইমেলা প্রাঙ্গণে।

উত্তরের জেলা থেকে কর্মী-সমর্থকরা আসতে শুরু করেছে সল্টলেক সেন্ট্রাল পার্কে

আরও পড়ুন: শহিদ মিনারে অভিষেকের সভায় যোগ দিতে কলকাতার পথে তৃণমূল কর্মী, সমর্থকেরা

তৃণমূল সূত্রের খবর,  বাংলার দূরবর্তী জেলার কর্মী-সমর্থকদের রাখতে সেজে উঠেছে সেন্ট্রাল পার্ক ময়দান। তৈরি হয়েছে বড় বড় অস্থায়ী হ্যাঙ্গার। সেই সংখ্যাটা হল ৮। এটির ভিতরে মানুষেরা রাত্রিযাপন করবেন। সেখানে রয়েছে আলো-পাখা। মাঠ জুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকছে ৫ টি ক্যাম্প। ৫ টি তাবু। কর্মীদের খাওয়ানোর জন্য থাকছে পৃথক রান্নাঘর। রয়েছে পর্যাপ্ত পানীয় জলের ব্যবস্থা। ২৪ ঘন্টা মজুত থাকবে ফায়ার, মেডিকেল, পুলিশ, হেল্ফ ডেস্ক।

আরও পড়ুন: ১২ দিন ধরে চক্রাকারে কেন ঘুরছে ভেড়ার দল?

উত্তরের জেলা থেকে কর্মী-সমর্থকরা আসতে শুরু করেছে সল্টলেক সেন্ট্রাল পার্কে

আরও পড়ুন: ১২ দিন ধরে চক্রাকারে কেন ঘুরছে ভেড়ার দল?

এই শিবিরের তত্ত্বাবধানে দায়িত্বে রয়েছেন স্থানীয় বিধায়ক ও রাজ্যের মন্ত্রী সুজিত বসু। তিনি জানিয়েছেন, ‘৪০ হাজার মানুষের সমাগমের জন্য তৈরি হয়েছে মেলা মাঠ। বুধবার রাত থেকে কর্মীদের আসা শুরু হয়েছে। এখান থেকে সমাবেশের দিন ধর্মতলা মোড়ের উদ্দেশ্যে কর্মীদের বাসে চাপিয়ে পৌঁছে দেওয়া হবে। তারজন্য ১০০ উপর বাস কাজ করবে।’

বুধবার রাতে মেলা প্রাঙ্গণ পরিদর্শনও করেন সংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

উত্তরের জেলা থেকে কর্মী-সমর্থকরা আসতে শুরু করেছে সল্টলেক সেন্ট্রাল পার্কে

আপডেট : ১৯ জুলাই ২০২৩, বুধবার

পুবের কলম প্রতিবেদক: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকে ২১ জুলাই সমাবেশে যোগ দিতে বাংলার উত্তরের জেলাগুলি থেকে দলীয় কর্মী-সমর্থকরা কলকাতামুখী হয়েছেন। বুধবার রাত পর্যন্ত দার্জিলিং,  আলিপুরদুয়ার,  কোচবিহার, জলপাইগুড়ি-সহ অন্যান্য জেলার মানুষ আসতে শুরু হয়েছে কিছু কিছু। এবারও তাঁদের রাত্রি-যাপনের দলীয়ভাবে যাবতীয় বন্দোবস্ত হয়েছে সল্টলেক সেন্ট্রাল পার্কের বইমেলা প্রাঙ্গণে।

উত্তরের জেলা থেকে কর্মী-সমর্থকরা আসতে শুরু করেছে সল্টলেক সেন্ট্রাল পার্কে

আরও পড়ুন: শহিদ মিনারে অভিষেকের সভায় যোগ দিতে কলকাতার পথে তৃণমূল কর্মী, সমর্থকেরা

তৃণমূল সূত্রের খবর,  বাংলার দূরবর্তী জেলার কর্মী-সমর্থকদের রাখতে সেজে উঠেছে সেন্ট্রাল পার্ক ময়দান। তৈরি হয়েছে বড় বড় অস্থায়ী হ্যাঙ্গার। সেই সংখ্যাটা হল ৮। এটির ভিতরে মানুষেরা রাত্রিযাপন করবেন। সেখানে রয়েছে আলো-পাখা। মাঠ জুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকছে ৫ টি ক্যাম্প। ৫ টি তাবু। কর্মীদের খাওয়ানোর জন্য থাকছে পৃথক রান্নাঘর। রয়েছে পর্যাপ্ত পানীয় জলের ব্যবস্থা। ২৪ ঘন্টা মজুত থাকবে ফায়ার, মেডিকেল, পুলিশ, হেল্ফ ডেস্ক।

আরও পড়ুন: ১২ দিন ধরে চক্রাকারে কেন ঘুরছে ভেড়ার দল?

উত্তরের জেলা থেকে কর্মী-সমর্থকরা আসতে শুরু করেছে সল্টলেক সেন্ট্রাল পার্কে

আরও পড়ুন: ১২ দিন ধরে চক্রাকারে কেন ঘুরছে ভেড়ার দল?

এই শিবিরের তত্ত্বাবধানে দায়িত্বে রয়েছেন স্থানীয় বিধায়ক ও রাজ্যের মন্ত্রী সুজিত বসু। তিনি জানিয়েছেন, ‘৪০ হাজার মানুষের সমাগমের জন্য তৈরি হয়েছে মেলা মাঠ। বুধবার রাত থেকে কর্মীদের আসা শুরু হয়েছে। এখান থেকে সমাবেশের দিন ধর্মতলা মোড়ের উদ্দেশ্যে কর্মীদের বাসে চাপিয়ে পৌঁছে দেওয়া হবে। তারজন্য ১০০ উপর বাস কাজ করবে।’

বুধবার রাতে মেলা প্রাঙ্গণ পরিদর্শনও করেন সংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও।