১০ মে ২০২৫, শনিবার, ২৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আগ্রাসী চিন ; সেতুর পর, এবার মোবাইল টাওয়ার 

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৭ এপ্রিল ২০২২, রবিবার
  • / 12

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : একটু একটু করে ভারতের অন্দরে  উঁকি মারার প্রচেষ্টা জারি রেখেছে  চিন। হ্যাঁ ঠিক শুনছেন, এবার লাদাখে মোবাইল টাওয়ার বসাচ্ছে চিন। জানুয়ারি মাসে প্যাংগং লেকের কাছে  চিনের বিরুদ্ধে অবৈধ  ভাবে সেতু নির্মাণের অভিযোগ ছিল। যার তীব্র নিন্দা করেছিল ভারত। জানুয়ারির পর আবার এপ্রিলে অবৈধ ভাবে তিনটি মোবাইল টাওয়ার স্থাপন করেছে চিন। এমনটাই দাবী করছেন, স্থানীয় কাউন্সিলর কনচোক স্ট্যানজিন। এদিন টুইটারে টুইট করে একটা ফটো দিয়ে  কাউন্সিলর কনচোক স্ট্যানজিন বলেন, ” After completing the bridge over Pangong lake, China has installed 3 mobile towers near China’s hot spring very close to the Indian territory. Isn’t it a concern? We don’t even have 4G  facilities in human habitation villages. 11 villages in my constituency have no 4G facilities. ”

 

আরও পড়ুন: বিশ্বের প্রথম এআই হাসপাতাল চালু করল চিন, এখন চিকিৎসা করবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা!

যার অর্থ দাঁড়ায় , প্যাংগং লেকের কাছে ,  চিন অবৈধ ভাবে সেতু নির্মাণ করার পর, এখন হট স্প্রিং এর কাছে একটি জায়গায়  তিনটি মোবাইল টাওয়ার স্থাপন করেছে যেটা দেশের সীমান্তবর্তী এলাকার খুব নিকটে অবস্থান করে। এটা কি ভাবনার বিষয় নয়?  আমাদের গ্রামে এখনও ৪জি ব্যবস্থা চালু হয়নি। আমার বিধানসভার মধ্যে অন্তর্বর্তী ১১টি গ্রামে এখনও  ৪জি  নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা চালু হয়নি ।

আরও পড়ুন: হাইড্রোজেন বোমার সফল পরীক্ষা চালাল চিন, যুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্রের প্রয়োজন নাও হতে পারে

 

আরও পড়ুন: চিনের ওপর ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের

বিষয়টিকে সরকার আর প্রশাসনের নজরে আনতে টুইটারকে হাতিয়ার করেছে কনচোক। যাতে অল্প সময়ে সব মানুষের নজর কাড়ে তাই টুইটারে ফটো সমেত পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে লিখে পোস্ট করেন তিনি।

 

কনচোক আশঙ্কা করছেন যে,  চিন এই সেতু আর টাওয়ার এর মাধ্যমে গভীর চক্রান্ত করছে ভারতের বিরুদ্ধে। এটা চিনাদের একটা নয়া কৌশল হতে পারে, ভারতের ওপর নজরদারি করার। চিন একসঙ্গে না একটু একটু করে ফাঁদ পাতছে। অরুণাচল থেকে লাদাখ দীর্ঘদিন ধরেই, ভারতের সীমান্তবর্তী এলাকা গুলিতে চিনের লাল ফৌজের খবরদারি নিয়ে  উত্তেজনা রয়েছে নয়া দিল্লি এবং বেইজিং এর মধ্যে।  অরুণাচল থেকে গালওয়ান হয়ে লাদাখে দীর্ঘদিন ধরেই জিংপিং এর চিন এই কৌশল অবলম্বন করে আসছে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

আগ্রাসী চিন ; সেতুর পর, এবার মোবাইল টাওয়ার 

আপডেট : ১৭ এপ্রিল ২০২২, রবিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : একটু একটু করে ভারতের অন্দরে  উঁকি মারার প্রচেষ্টা জারি রেখেছে  চিন। হ্যাঁ ঠিক শুনছেন, এবার লাদাখে মোবাইল টাওয়ার বসাচ্ছে চিন। জানুয়ারি মাসে প্যাংগং লেকের কাছে  চিনের বিরুদ্ধে অবৈধ  ভাবে সেতু নির্মাণের অভিযোগ ছিল। যার তীব্র নিন্দা করেছিল ভারত। জানুয়ারির পর আবার এপ্রিলে অবৈধ ভাবে তিনটি মোবাইল টাওয়ার স্থাপন করেছে চিন। এমনটাই দাবী করছেন, স্থানীয় কাউন্সিলর কনচোক স্ট্যানজিন। এদিন টুইটারে টুইট করে একটা ফটো দিয়ে  কাউন্সিলর কনচোক স্ট্যানজিন বলেন, ” After completing the bridge over Pangong lake, China has installed 3 mobile towers near China’s hot spring very close to the Indian territory. Isn’t it a concern? We don’t even have 4G  facilities in human habitation villages. 11 villages in my constituency have no 4G facilities. ”

 

আরও পড়ুন: বিশ্বের প্রথম এআই হাসপাতাল চালু করল চিন, এখন চিকিৎসা করবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা!

যার অর্থ দাঁড়ায় , প্যাংগং লেকের কাছে ,  চিন অবৈধ ভাবে সেতু নির্মাণ করার পর, এখন হট স্প্রিং এর কাছে একটি জায়গায়  তিনটি মোবাইল টাওয়ার স্থাপন করেছে যেটা দেশের সীমান্তবর্তী এলাকার খুব নিকটে অবস্থান করে। এটা কি ভাবনার বিষয় নয়?  আমাদের গ্রামে এখনও ৪জি ব্যবস্থা চালু হয়নি। আমার বিধানসভার মধ্যে অন্তর্বর্তী ১১টি গ্রামে এখনও  ৪জি  নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা চালু হয়নি ।

আরও পড়ুন: হাইড্রোজেন বোমার সফল পরীক্ষা চালাল চিন, যুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্রের প্রয়োজন নাও হতে পারে

 

আরও পড়ুন: চিনের ওপর ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের

বিষয়টিকে সরকার আর প্রশাসনের নজরে আনতে টুইটারকে হাতিয়ার করেছে কনচোক। যাতে অল্প সময়ে সব মানুষের নজর কাড়ে তাই টুইটারে ফটো সমেত পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে লিখে পোস্ট করেন তিনি।

 

কনচোক আশঙ্কা করছেন যে,  চিন এই সেতু আর টাওয়ার এর মাধ্যমে গভীর চক্রান্ত করছে ভারতের বিরুদ্ধে। এটা চিনাদের একটা নয়া কৌশল হতে পারে, ভারতের ওপর নজরদারি করার। চিন একসঙ্গে না একটু একটু করে ফাঁদ পাতছে। অরুণাচল থেকে লাদাখ দীর্ঘদিন ধরেই, ভারতের সীমান্তবর্তী এলাকা গুলিতে চিনের লাল ফৌজের খবরদারি নিয়ে  উত্তেজনা রয়েছে নয়া দিল্লি এবং বেইজিং এর মধ্যে।  অরুণাচল থেকে গালওয়ান হয়ে লাদাখে দীর্ঘদিন ধরেই জিংপিং এর চিন এই কৌশল অবলম্বন করে আসছে।