০৪ অগাস্ট ২০২৫, সোমবার, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা’, সুখোই 30 MK ফাইটার জেটে সওয়ার হয়ে মন্তব্য রাষ্ট্রপতি মুর্মুর

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ৮ এপ্রিল ২০২৩, শনিবার
  • / 26

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: অন্য রূপে ধরা দিলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। দেশের দ্বিতীয় মহিলা হিসেবে আজ রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর যুদ্ধবিমানে সওয়ার হলেন। সুখোই 30 MK ফাইটার জেটে উপস্থিত থাকলেন রাষ্ট্রপতি। এদিন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বিমানে উপস্থিত ছিলেন মহিলা পাইলটরাও।
এর আগে ভারতের ইতিহাসে শুধুমাত্র এপিজে আবদুল কালাম এবং প্রতিভা পাতিল রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন এই কাজ করেছিলেন। জলপাই রঙের পোশাক এবং সঙ্গে ব্যালিস্টিক হেলমেট পরে ৩০ মিনিট ব্রহ্মপুত্র উপত্যকার ওপর সুখোইতে চেপে ওড়েন রাষ্ট্রপতি।

শনিবার সকালে অসম সফরে গিয়ে বায়ুসেনার ঘাঁটিতে ‘গার্ড অফ অনার’ দেওয়া হয় তাঁকে। সকাল ১০ টায় তাঁকে যুদ্ধ বিমানটি আকাশ পথে পাড়ি দেয়। যুদ্ধবিমানে চড়ে ৩০মিনিট সফর করলেন রাষ্ট্রপতি। ভারতীয় বায়ু সেনার মেরুদণ্ড হিসেবে পরিচিত সুখোই ফাইটার জেট, রাশিয়ার তৈরি যুদ্ধবিমানগুলি শব্দের চেয়ে বেশি গতিতে উড়তে পারে।

আরও পড়ুন: রানির শেষকৃত্যে যোগ দিতে আসা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী সহ তার বোনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ রাষ্ট্রপতি মুর্মুর

আজ তেজপুরের বায়ুসেনা ঘাঁটি পরিদর্শনে গিয়েছিলেন রাষ্ট্রপতি। রাষ্ট্রপতি হওয়ায় দেশের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক দ্রৌপদী মুর্মু।
সুখোই চাপার অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে বায়ুসেনা ঘাঁটির পরিদর্শক খাতায় রাষ্ট্রপতি লেখেন, ‘ভারতীয় বায়ুসেনার শক্তিশালী সুখোই-৩০- এমকেআই যুদ্ধবিমানে ওড়া আমার কাছে এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা। এই উড়ান আয়োজনের জন্য আমি তেজপুরের বিমান ঘাঁটির সমস্ত বায়ুসেনা কর্মী এবং অফিসারদের ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানাই।’

রাষ্ট্রপতি সশস্ত্র বাহিনীর প্রশংসা করে রাষ্ট্রপতি লেখেন, ‘এটা গর্বের বিষয় যে ভারতীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার শক্তি আজ জল, স্থল এবং আকাশে সুদৃঢ় ভাবে প্রসারিত।’

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

‘এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা’, সুখোই 30 MK ফাইটার জেটে সওয়ার হয়ে মন্তব্য রাষ্ট্রপতি মুর্মুর

আপডেট : ৮ এপ্রিল ২০২৩, শনিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: অন্য রূপে ধরা দিলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। দেশের দ্বিতীয় মহিলা হিসেবে আজ রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর যুদ্ধবিমানে সওয়ার হলেন। সুখোই 30 MK ফাইটার জেটে উপস্থিত থাকলেন রাষ্ট্রপতি। এদিন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বিমানে উপস্থিত ছিলেন মহিলা পাইলটরাও।
এর আগে ভারতের ইতিহাসে শুধুমাত্র এপিজে আবদুল কালাম এবং প্রতিভা পাতিল রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন এই কাজ করেছিলেন। জলপাই রঙের পোশাক এবং সঙ্গে ব্যালিস্টিক হেলমেট পরে ৩০ মিনিট ব্রহ্মপুত্র উপত্যকার ওপর সুখোইতে চেপে ওড়েন রাষ্ট্রপতি।

শনিবার সকালে অসম সফরে গিয়ে বায়ুসেনার ঘাঁটিতে ‘গার্ড অফ অনার’ দেওয়া হয় তাঁকে। সকাল ১০ টায় তাঁকে যুদ্ধ বিমানটি আকাশ পথে পাড়ি দেয়। যুদ্ধবিমানে চড়ে ৩০মিনিট সফর করলেন রাষ্ট্রপতি। ভারতীয় বায়ু সেনার মেরুদণ্ড হিসেবে পরিচিত সুখোই ফাইটার জেট, রাশিয়ার তৈরি যুদ্ধবিমানগুলি শব্দের চেয়ে বেশি গতিতে উড়তে পারে।

আরও পড়ুন: রানির শেষকৃত্যে যোগ দিতে আসা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী সহ তার বোনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ রাষ্ট্রপতি মুর্মুর

আজ তেজপুরের বায়ুসেনা ঘাঁটি পরিদর্শনে গিয়েছিলেন রাষ্ট্রপতি। রাষ্ট্রপতি হওয়ায় দেশের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক দ্রৌপদী মুর্মু।
সুখোই চাপার অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে বায়ুসেনা ঘাঁটির পরিদর্শক খাতায় রাষ্ট্রপতি লেখেন, ‘ভারতীয় বায়ুসেনার শক্তিশালী সুখোই-৩০- এমকেআই যুদ্ধবিমানে ওড়া আমার কাছে এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা। এই উড়ান আয়োজনের জন্য আমি তেজপুরের বিমান ঘাঁটির সমস্ত বায়ুসেনা কর্মী এবং অফিসারদের ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানাই।’

রাষ্ট্রপতি সশস্ত্র বাহিনীর প্রশংসা করে রাষ্ট্রপতি লেখেন, ‘এটা গর্বের বিষয় যে ভারতীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার শক্তি আজ জল, স্থল এবং আকাশে সুদৃঢ় ভাবে প্রসারিত।’