০৭ মে ২০২৫, বুধবার, ২৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

টেট পাশ না করে চাকরি পেয়েছেন অনুব্রত কন্যা! বিস্ফোরক অভিযোগ

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৭ অগাস্ট ২০২২, বুধবার
  • / 21

PIC-COLLECTED

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী কন্যা অঙ্কিতা অধিকারীর পর এবার অনুব্রত মণ্ডলের কন্যা সুকন্যা মণ্ডলের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ উঠলও। এবার টেট দুর্নীতি মামলায় নাম জড়াল তাঁর।অভিযোগ, টেট (টিচার এলিজিবিটি টেস্ট ) পাশ না করেই তিনি চাকরি পেয়েছেন।

 

আরও পড়ুন: এআই কি মানুষের কাজ ছিনিয়ে নেবে?

কলকাতা হাইকোর্টে অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ের বিরুদ্ধে টেট পাশ না করে শিক্ষাকতা করার অভিযোগ দায়ের হয়েছে।আইনজীবী ফিরদৌস শামিম এই মামলা দায়ের করেন বলে জানা গেছে। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চে ওঠা মামলায় বুধবার অভিযোগ করা হয়েছে, অনৈতিক ভাবে, টেট পাশ না করেই স্কুলের চাকরি পেয়েছেন অনুব্রত কন্যা সুকন্যা।

আরও পড়ুন: চাকরির খবরঃ ২১ হাজার গ্রামীণ ডাক সেবক নিয়োগ করবে ডাকবিভাগ

 

আরও পড়ুন: ২৬ হাজার চাকরি বাতিলঃ শুনানি শেষ, রায় স্থগিত সুপ্রিম কোর্টে

বৃহস্পতিবার দুপুর তিনটের মধ্যে সশরীর হাজিরার নির্দেশ জারি করেছে আদালত। শুধু সুকন্যা মণ্ডল নয়, সঙ্গে আরও কয়েকজনের নিয়োগ ঘিরে আজ সশরীর হাজিরার নির্দেশ রয়েছে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে। প্রাক্তন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেয়ে অঙ্কিতা অধিকারীর চাকরি গেছে আদালতের নির্দেশে। এবার অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে  সুকন্যার  প্রাথমিক শিক্ষিকা পদে নিয়োগ  নিয়ে মামলা হয়েছে আদালতে। বুধবার এই মামলার শুনানি শেষে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বড় নির্দেশ দিলেন।

 

এদিন আদালত নির্দেশ দিয়েছে, ‘বৃহস্পতিবার অনুব্রত-কন্যা-সহ তাঁর পাঁচ আত্মীয়কে দুপুর তিনটের মধ্যে হাইকোর্টে সশরীরে হাজিরা দিতে হবে।’ পাশাপাশি তাঁদের আদালতে হাজির করানোর বিষয়টি নিশ্চিত করতে বীরভূমের পুলিশ সুপার নগেন্দ্র ত্রিপাঠীকে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি। বীরভূমের বোলপুরের কালিকাপুর প্রাইমারি স্কুলের দিদিমণি সুকন্যা মণ্ডল।

 

মামলাকারীর অভিযোগ, ‘চাকরিতে যোগ দেওয়ার পর সুকন্যা কোনওদিন স্কুলেই যাননি। বরং স্কুল তার বাড়িতে চলে আসত।’ অর্থাৎ হাজিরা খাতায় নাকি বাড়িতে বসেই সই করে দিতেন সুকন্যা। আজ  যাঁদের আদালতে তলব করা হয়েছে, সেই তালিকায় সুকন্যা ছাড়াও  রয়েছে সুমিত মণ্ডল, অর্ক দত্ত, সাত্যকি মণ্ডল, কস্তুরী চৌধুরী, সুজিত বাগদিকে। এঁরা সকলেই অনুব্রতর ঘনিষ্ঠ আত্মীয়, যাঁরা স্কুল শিক্ষক,  শিক্ষিকার চাকরিতে নিয়োগ পেয়েছিলেন বলে অভিযোগ। এদিন অনুব্রতর মেয়ে সুকন্যাকে জেরা করতে বোলপুরের বাড়িতে গিয়েছিল সিবিআই। তবে তাঁর মানসিক অবস্থা ঠিক নেই বলে সিবিআই’কে  জানান সুকন্যা। মিনিট ২০ পরে সিবিআই-এর দল সেখান থেকে বেরিয়ে আসে। এখন দেখার আজ অর্থাৎ  বৃহস্পতিবার সুকন্যা-সহ মণ্ডল পরিবার  হাইকোর্টে আসে কিনা!  প্রথামিক শিক্ষিকার চাকরি পেলেও কোনও দিনও স্কুলে পড়াতে যাননি সুকন্যা মণ্ডল।

 

অভিযোগ, হাজিরার  রেজিস্টার পাঠানো হত অনুব্রতর বাড়িতে। টেট  পাশ না করেই বোলপুরের কালিকাপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চাকরি পেয়েছিলেন কেষ্ট-কন্যা।

 

অনুব্রতর বাড়ি থেকে এই প্রাথমিক স্কুলের দূরত্ব মাত্র ৫ মিনিট।  কলকাতা হাইকোর্টে এমনই অভিযোগ দায়ের করেছেন মামলাকারীর  আইনজীবী ফিরদৌস শামিম। সুকন্যার  বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২০১২ সালে  প্রাথমিক স্কুলের চাকরিতে যোগ দেন সুকন্যা। তবে দীর্ঘদিন স্কুলে না   গিয়েই বেতন নিতেন তিনি। হাজিরার রেজিস্টার পাঠানো হত তাঁর  বাড়িতে।

 

আরও অভিযোগ, অনুব্রত গ্রেফতারের পর নিয়োগ-বিতর্ক এড়াতে চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়েছেন নাকি সুকন্যা? তবে শুধু অনুব্রত-কন্যা সুকন্যা মণ্ডলই নয়, আরও পাঁচজন একইভাবে বেআইনিভাবে চাকরি পেয়েছিলেন।

 

এই তালিকায় রয়েছেন সুমিত মণ্ডল (অনুব্রতর ভাই), অর্ক দত্ত (পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট), সাত্বকী মণ্ডল (ভাইপো), কস্তুরী চৌধুরী এবং সুজিত বগদির। কস্তুরী এবং সুজিত অনুব্রত ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। অনুব্রত-কন্যা-সহ এই ছয়জন কেউ কোনও দিন স্কুলে গিয়েছেন কিনা, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। বিশেষ করে সুকন্যা যে, কোনও দিন স্কুলে  হাজিরা দেননি, তা স্পষ্টভাবে আদালতে উল্লেখ করা হয়েছে।

 

এখানেই শেষ নয়। তাঁদের বিরুদ্ধে  অভিযোগ, এই ছয়জনের কেউই টেট উত্তীর্ণ নন। বীরভূমের দাপুটে নেতা অনুব্রত মণ্ডলের পরিবারের সদস্য ও ঘনিষ্ঠ এই ছয়জনকে আজ বেলা তিনটের মধ্যে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসের সশরীরে হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেখানে তাঁদের টেট পাশের সংশাপত্র ও নিয়োগপত্র খতিয়ে দেখবেন বিচারপতি।

 

উল্লেখ্য, গরু পাচার কাণ্ডে অনুব্রত মণ্ডলকে গ্রেফতারের পরই এত বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি নিয়ে চুলছেড়া বিশ্লেষণ শুরু করেছে সিবিআই। পুরো বিষয়টি সিবিআইয়ের আতসকাঁচের তলায়। তবে অনুব্রত কন্যা ছাড়াও তাঁর আত্মীয়, এমন গাড়ির চালক, আত্মীয়দের নামেও বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি রয়েছে৷ এই সমস্ত সম্পত্তির পিছনেও আসলে গরু পাচারের টাকাই লাগানো হয়েছে মনে করছে সিবিআই।

 

সিবিআই সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই অনুব্রতর মেয়ের নামে অন্তত রাইস মিল সহ অন্যান্য সম্পত্তির খোঁজ মিলেছে৷ এই রাইস মিলের ব্যালেন্স শিটেও গরমিল রয়েছে বলে মনে করছে সিবিআই৷ এই সম্পত্তি সংক্রান্ত তথ্য জানতেই সুকন্যা মণ্ডলকে জেরা করতে চান সিবিআই কর্তারা৷আইনি নোটিশ নিয়ে হয়ত অনুব্রতর বোলপুরের বাড়িতে সুকন্যাকে জেরা করতে পারে সিবিআই।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

টেট পাশ না করে চাকরি পেয়েছেন অনুব্রত কন্যা! বিস্ফোরক অভিযোগ

আপডেট : ১৭ অগাস্ট ২০২২, বুধবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী কন্যা অঙ্কিতা অধিকারীর পর এবার অনুব্রত মণ্ডলের কন্যা সুকন্যা মণ্ডলের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ উঠলও। এবার টেট দুর্নীতি মামলায় নাম জড়াল তাঁর।অভিযোগ, টেট (টিচার এলিজিবিটি টেস্ট ) পাশ না করেই তিনি চাকরি পেয়েছেন।

 

আরও পড়ুন: এআই কি মানুষের কাজ ছিনিয়ে নেবে?

কলকাতা হাইকোর্টে অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ের বিরুদ্ধে টেট পাশ না করে শিক্ষাকতা করার অভিযোগ দায়ের হয়েছে।আইনজীবী ফিরদৌস শামিম এই মামলা দায়ের করেন বলে জানা গেছে। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চে ওঠা মামলায় বুধবার অভিযোগ করা হয়েছে, অনৈতিক ভাবে, টেট পাশ না করেই স্কুলের চাকরি পেয়েছেন অনুব্রত কন্যা সুকন্যা।

আরও পড়ুন: চাকরির খবরঃ ২১ হাজার গ্রামীণ ডাক সেবক নিয়োগ করবে ডাকবিভাগ

 

আরও পড়ুন: ২৬ হাজার চাকরি বাতিলঃ শুনানি শেষ, রায় স্থগিত সুপ্রিম কোর্টে

বৃহস্পতিবার দুপুর তিনটের মধ্যে সশরীর হাজিরার নির্দেশ জারি করেছে আদালত। শুধু সুকন্যা মণ্ডল নয়, সঙ্গে আরও কয়েকজনের নিয়োগ ঘিরে আজ সশরীর হাজিরার নির্দেশ রয়েছে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে। প্রাক্তন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেয়ে অঙ্কিতা অধিকারীর চাকরি গেছে আদালতের নির্দেশে। এবার অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে  সুকন্যার  প্রাথমিক শিক্ষিকা পদে নিয়োগ  নিয়ে মামলা হয়েছে আদালতে। বুধবার এই মামলার শুনানি শেষে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বড় নির্দেশ দিলেন।

 

এদিন আদালত নির্দেশ দিয়েছে, ‘বৃহস্পতিবার অনুব্রত-কন্যা-সহ তাঁর পাঁচ আত্মীয়কে দুপুর তিনটের মধ্যে হাইকোর্টে সশরীরে হাজিরা দিতে হবে।’ পাশাপাশি তাঁদের আদালতে হাজির করানোর বিষয়টি নিশ্চিত করতে বীরভূমের পুলিশ সুপার নগেন্দ্র ত্রিপাঠীকে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি। বীরভূমের বোলপুরের কালিকাপুর প্রাইমারি স্কুলের দিদিমণি সুকন্যা মণ্ডল।

 

মামলাকারীর অভিযোগ, ‘চাকরিতে যোগ দেওয়ার পর সুকন্যা কোনওদিন স্কুলেই যাননি। বরং স্কুল তার বাড়িতে চলে আসত।’ অর্থাৎ হাজিরা খাতায় নাকি বাড়িতে বসেই সই করে দিতেন সুকন্যা। আজ  যাঁদের আদালতে তলব করা হয়েছে, সেই তালিকায় সুকন্যা ছাড়াও  রয়েছে সুমিত মণ্ডল, অর্ক দত্ত, সাত্যকি মণ্ডল, কস্তুরী চৌধুরী, সুজিত বাগদিকে। এঁরা সকলেই অনুব্রতর ঘনিষ্ঠ আত্মীয়, যাঁরা স্কুল শিক্ষক,  শিক্ষিকার চাকরিতে নিয়োগ পেয়েছিলেন বলে অভিযোগ। এদিন অনুব্রতর মেয়ে সুকন্যাকে জেরা করতে বোলপুরের বাড়িতে গিয়েছিল সিবিআই। তবে তাঁর মানসিক অবস্থা ঠিক নেই বলে সিবিআই’কে  জানান সুকন্যা। মিনিট ২০ পরে সিবিআই-এর দল সেখান থেকে বেরিয়ে আসে। এখন দেখার আজ অর্থাৎ  বৃহস্পতিবার সুকন্যা-সহ মণ্ডল পরিবার  হাইকোর্টে আসে কিনা!  প্রথামিক শিক্ষিকার চাকরি পেলেও কোনও দিনও স্কুলে পড়াতে যাননি সুকন্যা মণ্ডল।

 

অভিযোগ, হাজিরার  রেজিস্টার পাঠানো হত অনুব্রতর বাড়িতে। টেট  পাশ না করেই বোলপুরের কালিকাপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চাকরি পেয়েছিলেন কেষ্ট-কন্যা।

 

অনুব্রতর বাড়ি থেকে এই প্রাথমিক স্কুলের দূরত্ব মাত্র ৫ মিনিট।  কলকাতা হাইকোর্টে এমনই অভিযোগ দায়ের করেছেন মামলাকারীর  আইনজীবী ফিরদৌস শামিম। সুকন্যার  বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২০১২ সালে  প্রাথমিক স্কুলের চাকরিতে যোগ দেন সুকন্যা। তবে দীর্ঘদিন স্কুলে না   গিয়েই বেতন নিতেন তিনি। হাজিরার রেজিস্টার পাঠানো হত তাঁর  বাড়িতে।

 

আরও অভিযোগ, অনুব্রত গ্রেফতারের পর নিয়োগ-বিতর্ক এড়াতে চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়েছেন নাকি সুকন্যা? তবে শুধু অনুব্রত-কন্যা সুকন্যা মণ্ডলই নয়, আরও পাঁচজন একইভাবে বেআইনিভাবে চাকরি পেয়েছিলেন।

 

এই তালিকায় রয়েছেন সুমিত মণ্ডল (অনুব্রতর ভাই), অর্ক দত্ত (পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট), সাত্বকী মণ্ডল (ভাইপো), কস্তুরী চৌধুরী এবং সুজিত বগদির। কস্তুরী এবং সুজিত অনুব্রত ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। অনুব্রত-কন্যা-সহ এই ছয়জন কেউ কোনও দিন স্কুলে গিয়েছেন কিনা, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। বিশেষ করে সুকন্যা যে, কোনও দিন স্কুলে  হাজিরা দেননি, তা স্পষ্টভাবে আদালতে উল্লেখ করা হয়েছে।

 

এখানেই শেষ নয়। তাঁদের বিরুদ্ধে  অভিযোগ, এই ছয়জনের কেউই টেট উত্তীর্ণ নন। বীরভূমের দাপুটে নেতা অনুব্রত মণ্ডলের পরিবারের সদস্য ও ঘনিষ্ঠ এই ছয়জনকে আজ বেলা তিনটের মধ্যে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসের সশরীরে হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেখানে তাঁদের টেট পাশের সংশাপত্র ও নিয়োগপত্র খতিয়ে দেখবেন বিচারপতি।

 

উল্লেখ্য, গরু পাচার কাণ্ডে অনুব্রত মণ্ডলকে গ্রেফতারের পরই এত বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি নিয়ে চুলছেড়া বিশ্লেষণ শুরু করেছে সিবিআই। পুরো বিষয়টি সিবিআইয়ের আতসকাঁচের তলায়। তবে অনুব্রত কন্যা ছাড়াও তাঁর আত্মীয়, এমন গাড়ির চালক, আত্মীয়দের নামেও বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি রয়েছে৷ এই সমস্ত সম্পত্তির পিছনেও আসলে গরু পাচারের টাকাই লাগানো হয়েছে মনে করছে সিবিআই।

 

সিবিআই সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই অনুব্রতর মেয়ের নামে অন্তত রাইস মিল সহ অন্যান্য সম্পত্তির খোঁজ মিলেছে৷ এই রাইস মিলের ব্যালেন্স শিটেও গরমিল রয়েছে বলে মনে করছে সিবিআই৷ এই সম্পত্তি সংক্রান্ত তথ্য জানতেই সুকন্যা মণ্ডলকে জেরা করতে চান সিবিআই কর্তারা৷আইনি নোটিশ নিয়ে হয়ত অনুব্রতর বোলপুরের বাড়িতে সুকন্যাকে জেরা করতে পারে সিবিআই।