২৮ জুলাই ২০২৫, সোমবার, ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কমপক্ষে ১৭০০ শিক্ষক নিয়োগ হতে চলেছে প্রাথমিকে,জানালেন শিক্ষামন্ত্রী

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ৭ নভেম্বর ২০২১, রবিবার
  • / 77

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ রাজ্যে প্রাথমিক স্কুলে নিয়োগ হতে চলেছে ১৭০০ শিক্ষক-শিক্ষিকার।

এই নিয়ে খুব সম্প্রতি নিজের বক্তব্য বিস্তারিত ভাবে একটি সংবাদমাধ্যমের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।

আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর উপর ভরসা রাখুন, চাকরিপ্রার্থীদের বার্তা শিক্ষামন্ত্রীর

 নিজের  বক্তব্যে ব্রাত্য বসু এই সম্পূর্ণ নিয়োগ প্রক্রিয়াটিকে চারভাগে ভাগ করে নেন।প্রাথমিক টেট, উচ্চ প্রাথমিকের টেট, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক এবং কলেজ সার্ভিস কমিশনের শিক্ষক নিয়োগ।

আরও পড়ুন: চুক্তিভিক্তিক শিক্ষক নিয়োগে নতুন নিয়ম, ১০ শতাংশের সীমা প্রত্যাহার ইউজিসির

শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন প্রাথমিকে পুজোর আগেই চার হাজার নিয়োগ হয়েছে, পুজোর পর আরও ১৭০০ নিয়োগ হবে। যেমন বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।

আরও পড়ুন: আগস্টের ফের প্রাথমিকের নিয়োগ

 ব্রাত্য বলেন সমস্যা হচ্ছে উচ্চ প্রাথমিকের ক্ষেত্রে। কিন্তু এই উচ্চ প্রাথমিকে ১২০০০ হাজার শিক্ষক – শিক্ষিকা নিয়োগ করার লক্ষমাত্রা পূরণ করতে  বদ্ধ পরিকর রাজ্যসরকার।

যদিও বিষয়টি  নিয়ে আদালতে মামলা চলেছে। বিচারাধীণ বিষয় কিন্তু আদালত যা নির্দেশ দেবে সেই মত পদক্ষেপ নেবে রাজ্য সরকার।  এমনটাই বলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।

ব্রাত্য আরও বলেন সরকার যেমন বিচারাধীন বিষয়ে হস্তক্ষেপ করবেনা কিন্তু নিয়োগের ক্ষেত্রে একমাত্র বিবেচ্য হবে যোগ্যতা এবং স্বচ্ছতা।

শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন রাজ্য শিক্ষা দফতর কিন্তু এই নিয়োগ দেয়না এটা মনে রাখতে হবে।নিয়োগ দেবে শিক্ষা দফতরের অধীনস্থ প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ ও স্কুল শিক্ষা আয়োগ নিয়োগপত্র দেবে।

মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিকের শিক্ষক নিয়োগের বিষয়ে ব্রাত্য বলেন জেলা স্কুল পরিদর্শকদের থেকে শূন্য পদের তালিকা চাওয়া হচ্ছে সেই ক্ষেত্রেও কমপক্ষে  পাঁচ থেকে ছয় হাজার কর্মসংস্থান হবে।

দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ব্রাত্য বলেন মনে রাখা দরকার বাইরে হয়তঁ ১০০ থেকে ২০০ লোক আন্দোলন বা মামলা করে চলেছেন কিন্তু তার বাইরেও কিন্তু আরও ৬০ থেকে ৭০ হাজার লোক রয়েছেন।

ব্রাত্য সাফ বলেন “সিপিএম-বিজেপি-তৃণমূল দেখে আমরা চাকরি দেব না। স্বচ্ছতা ও যোগ্যতার বিচারেই চাকরি পাবেন। আপনি যোগ্য শিক্ষক কি না, সেটা বিচার করে দেখা হবে।’’

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

কমপক্ষে ১৭০০ শিক্ষক নিয়োগ হতে চলেছে প্রাথমিকে,জানালেন শিক্ষামন্ত্রী

আপডেট : ৭ নভেম্বর ২০২১, রবিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ রাজ্যে প্রাথমিক স্কুলে নিয়োগ হতে চলেছে ১৭০০ শিক্ষক-শিক্ষিকার।

এই নিয়ে খুব সম্প্রতি নিজের বক্তব্য বিস্তারিত ভাবে একটি সংবাদমাধ্যমের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।

আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর উপর ভরসা রাখুন, চাকরিপ্রার্থীদের বার্তা শিক্ষামন্ত্রীর

 নিজের  বক্তব্যে ব্রাত্য বসু এই সম্পূর্ণ নিয়োগ প্রক্রিয়াটিকে চারভাগে ভাগ করে নেন।প্রাথমিক টেট, উচ্চ প্রাথমিকের টেট, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক এবং কলেজ সার্ভিস কমিশনের শিক্ষক নিয়োগ।

আরও পড়ুন: চুক্তিভিক্তিক শিক্ষক নিয়োগে নতুন নিয়ম, ১০ শতাংশের সীমা প্রত্যাহার ইউজিসির

শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন প্রাথমিকে পুজোর আগেই চার হাজার নিয়োগ হয়েছে, পুজোর পর আরও ১৭০০ নিয়োগ হবে। যেমন বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।

আরও পড়ুন: আগস্টের ফের প্রাথমিকের নিয়োগ

 ব্রাত্য বলেন সমস্যা হচ্ছে উচ্চ প্রাথমিকের ক্ষেত্রে। কিন্তু এই উচ্চ প্রাথমিকে ১২০০০ হাজার শিক্ষক – শিক্ষিকা নিয়োগ করার লক্ষমাত্রা পূরণ করতে  বদ্ধ পরিকর রাজ্যসরকার।

যদিও বিষয়টি  নিয়ে আদালতে মামলা চলেছে। বিচারাধীণ বিষয় কিন্তু আদালত যা নির্দেশ দেবে সেই মত পদক্ষেপ নেবে রাজ্য সরকার।  এমনটাই বলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।

ব্রাত্য আরও বলেন সরকার যেমন বিচারাধীন বিষয়ে হস্তক্ষেপ করবেনা কিন্তু নিয়োগের ক্ষেত্রে একমাত্র বিবেচ্য হবে যোগ্যতা এবং স্বচ্ছতা।

শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন রাজ্য শিক্ষা দফতর কিন্তু এই নিয়োগ দেয়না এটা মনে রাখতে হবে।নিয়োগ দেবে শিক্ষা দফতরের অধীনস্থ প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ ও স্কুল শিক্ষা আয়োগ নিয়োগপত্র দেবে।

মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিকের শিক্ষক নিয়োগের বিষয়ে ব্রাত্য বলেন জেলা স্কুল পরিদর্শকদের থেকে শূন্য পদের তালিকা চাওয়া হচ্ছে সেই ক্ষেত্রেও কমপক্ষে  পাঁচ থেকে ছয় হাজার কর্মসংস্থান হবে।

দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ব্রাত্য বলেন মনে রাখা দরকার বাইরে হয়তঁ ১০০ থেকে ২০০ লোক আন্দোলন বা মামলা করে চলেছেন কিন্তু তার বাইরেও কিন্তু আরও ৬০ থেকে ৭০ হাজার লোক রয়েছেন।

ব্রাত্য সাফ বলেন “সিপিএম-বিজেপি-তৃণমূল দেখে আমরা চাকরি দেব না। স্বচ্ছতা ও যোগ্যতার বিচারেই চাকরি পাবেন। আপনি যোগ্য শিক্ষক কি না, সেটা বিচার করে দেখা হবে।’’