০৭ অগাস্ট ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পিকে, চুনী, বদ্রুর কাছে চলে গেলেন বলরাম

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, বৃহস্পতিবার
  • / 36

পুবের কলম প্রতিবেদক: পি কে বন্দ্যোপাধ্যায়, চুনী গোস্বামীরা আগেই চলে গিয়েছিলেন। কিছুদিন আগেই প্রয়াত হয়েছেন বদ্রু বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার সেই পথে পা বাড়ালেন তুলসিদাস বলরাম। ৮৬ বছর বয়সে প্রয়াত হলেন বলরাম। বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। খেলা ছাড়ার পর খুব একটা কারও সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন না। সাংবাদিকদের সামনে নিজের ক্ষোভ উগরে দিতেন। চাপা ক্ষোভ বরাবরই ছিল মনের মধ্যে।

ভারতীয় দলে সাফল্যের সঙ্গে প্রতিনিধিত্ব করেও সেভাবে সম্মান পাননি ময়দানের এই কিংবদন্তি। সাংবাদিকরা তাঁর বাড়িতে গেলে খুব একটা কথাও বলতে চাইতেন না। উত্তর পাড়ায় গঙ্গার ধারে ফ্লাটে থাকতেন বলরাম। বেশ কিছুদিন ধরে অসুস্থ থাকার পর কলকাতার এক বেসরকারি নার্সিংহোমে তাঁকে ভর্তি করানো হয়। বৃহস্পতিবার দুপুর ২টোর কিছু পরে নার্সিংহোমেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তুলসিদাস বলরাম।

আরও পড়ুন: ‘পল্টুরাম’ নীতীশ, ফের ভাঙবে নীতীশ-এনডিএ জোট, ভবিষৎবাণী প্রশান্ত কিশোরের

পিকে, চুনী, বলরাম। ভারতীয় ফুটবলে এই ত্রয়ীকে নিয়ে ময়দানে অনেক গল্প রয়েছে। ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে একটা সময় চুটিয়ে খেলেছেন তিনি। কিন্তু তাঁর ক্ষোভ ছিল ক্লাব তাঁকে কখনও তাঁর প্রাপ্য সম্মান দেয়নি। এমনকি রাগের মাথায় বলেও ফেলেছিলেন, তাঁর মৃতদেহ যেন ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে নিয়ে না যাওয়া হয়। একরাশ অভিমান নিয়ে ইহলোকের মায়া ত্যাগ করলেন ১৮৫৬ সালের মেলবোর্ন অলিম্পিকের ভারতীয় দলের অন্যতম সদস্য তুলসিদাস বলরাম।

আরও পড়ুন: ‘সাহেব, রাজ্যের ভোটে নয়, ভারতের লড়াই হবে ২০২৪ সালেই’, মোদিকে বিঁধলেন প্রশান্ত কিশোর

 

আরও পড়ুন: সকালে টুইটারে ‘আনফলো’ করে বিকেলে মমতাকে ‘ফলো’ আইপ্যাকের

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

পিকে, চুনী, বদ্রুর কাছে চলে গেলেন বলরাম

আপডেট : ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম প্রতিবেদক: পি কে বন্দ্যোপাধ্যায়, চুনী গোস্বামীরা আগেই চলে গিয়েছিলেন। কিছুদিন আগেই প্রয়াত হয়েছেন বদ্রু বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার সেই পথে পা বাড়ালেন তুলসিদাস বলরাম। ৮৬ বছর বয়সে প্রয়াত হলেন বলরাম। বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। খেলা ছাড়ার পর খুব একটা কারও সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন না। সাংবাদিকদের সামনে নিজের ক্ষোভ উগরে দিতেন। চাপা ক্ষোভ বরাবরই ছিল মনের মধ্যে।

ভারতীয় দলে সাফল্যের সঙ্গে প্রতিনিধিত্ব করেও সেভাবে সম্মান পাননি ময়দানের এই কিংবদন্তি। সাংবাদিকরা তাঁর বাড়িতে গেলে খুব একটা কথাও বলতে চাইতেন না। উত্তর পাড়ায় গঙ্গার ধারে ফ্লাটে থাকতেন বলরাম। বেশ কিছুদিন ধরে অসুস্থ থাকার পর কলকাতার এক বেসরকারি নার্সিংহোমে তাঁকে ভর্তি করানো হয়। বৃহস্পতিবার দুপুর ২টোর কিছু পরে নার্সিংহোমেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তুলসিদাস বলরাম।

আরও পড়ুন: ‘পল্টুরাম’ নীতীশ, ফের ভাঙবে নীতীশ-এনডিএ জোট, ভবিষৎবাণী প্রশান্ত কিশোরের

পিকে, চুনী, বলরাম। ভারতীয় ফুটবলে এই ত্রয়ীকে নিয়ে ময়দানে অনেক গল্প রয়েছে। ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে একটা সময় চুটিয়ে খেলেছেন তিনি। কিন্তু তাঁর ক্ষোভ ছিল ক্লাব তাঁকে কখনও তাঁর প্রাপ্য সম্মান দেয়নি। এমনকি রাগের মাথায় বলেও ফেলেছিলেন, তাঁর মৃতদেহ যেন ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে নিয়ে না যাওয়া হয়। একরাশ অভিমান নিয়ে ইহলোকের মায়া ত্যাগ করলেন ১৮৫৬ সালের মেলবোর্ন অলিম্পিকের ভারতীয় দলের অন্যতম সদস্য তুলসিদাস বলরাম।

আরও পড়ুন: ‘সাহেব, রাজ্যের ভোটে নয়, ভারতের লড়াই হবে ২০২৪ সালেই’, মোদিকে বিঁধলেন প্রশান্ত কিশোর

 

আরও পড়ুন: সকালে টুইটারে ‘আনফলো’ করে বিকেলে মমতাকে ‘ফলো’ আইপ্যাকের