০১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

১ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে ফুলকপি! ন্যায্যমূল্য না পেয়ে ফসল নষ্ট করছেন যোগীরাজ্যের কৃষকরা

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, মঙ্গলবার
  • / 18

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  ১ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে ফুলকপি। পাচ্ছেন না ন্যায্য মূল্য। সবজির সঠিক মূল্য না পেয়ে  বিঘার পর বিঘা জমিতে ট্যাক্টর চালিয়ে ফসল নষ্ট করছেন হতাশ কৃষকরা। যোগী নেতৃত্বাধীন  উত্তরপ্রদেশের আমরোহার ঘটনা। বলা বাহুল্য, চলতি বছর বিপুল পরিমাণ ফলন হয়েছে ফুলকপির। আর বাজারে চাহিদার তুলনায় জোগান বেশি থাকার জন্য সঠিক মূল্য পাচ্ছেন না চাষীরা। ফলে বাধ্য হয়েই সবজি মণ্ডিতে  জলের দরে বিক্রি করতে হচ্ছে ফুলকপি।

 

ঘটনাপ্রসঙ্গে, লাল সিংহ সাইনি নামে  এক কৃষক জানান, ফুলকপি এবং বাঁধাকপি চাষের জন্য বিঘা প্রতি ৮-১০ হাজার টাকা খরচ করতে হয়েছে। পাইকারি বাজারে প্রথম দিকে ঠিক দামেই বিক্রি হচ্ছিল কপি।  তবে সমস্যা শুরু হয় জানুয়ারি মাসের পর থেকে। বাজারে জোগান বেশি হওয়ায় দাম পড়ে যায়। আর বাজারে সঠিক মূল্য না পাওয়ায় ফসল বিক্রি করতে বিমুখ হচ্ছেন চাষিরা। উৎপাদন বেশি হওয়ায় তাই শেষমেশ সেই ফসল নষ্ট করে ফেলছেন। অতিফলনের জেরে বিভিন্ন শহরের এখন এটাই ছবি। পাইকারি বাজারের অবস্থা আরও শোচনীয়।কৃষকদের আক্ষেপ খেতের টাটকা নিয়ে সাতসকালে হাজির হয়েও লাভ হচ্ছে না।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

১ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে ফুলকপি! ন্যায্যমূল্য না পেয়ে ফসল নষ্ট করছেন যোগীরাজ্যের কৃষকরা

আপডেট : ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, মঙ্গলবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  ১ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে ফুলকপি। পাচ্ছেন না ন্যায্য মূল্য। সবজির সঠিক মূল্য না পেয়ে  বিঘার পর বিঘা জমিতে ট্যাক্টর চালিয়ে ফসল নষ্ট করছেন হতাশ কৃষকরা। যোগী নেতৃত্বাধীন  উত্তরপ্রদেশের আমরোহার ঘটনা। বলা বাহুল্য, চলতি বছর বিপুল পরিমাণ ফলন হয়েছে ফুলকপির। আর বাজারে চাহিদার তুলনায় জোগান বেশি থাকার জন্য সঠিক মূল্য পাচ্ছেন না চাষীরা। ফলে বাধ্য হয়েই সবজি মণ্ডিতে  জলের দরে বিক্রি করতে হচ্ছে ফুলকপি।

 

ঘটনাপ্রসঙ্গে, লাল সিংহ সাইনি নামে  এক কৃষক জানান, ফুলকপি এবং বাঁধাকপি চাষের জন্য বিঘা প্রতি ৮-১০ হাজার টাকা খরচ করতে হয়েছে। পাইকারি বাজারে প্রথম দিকে ঠিক দামেই বিক্রি হচ্ছিল কপি।  তবে সমস্যা শুরু হয় জানুয়ারি মাসের পর থেকে। বাজারে জোগান বেশি হওয়ায় দাম পড়ে যায়। আর বাজারে সঠিক মূল্য না পাওয়ায় ফসল বিক্রি করতে বিমুখ হচ্ছেন চাষিরা। উৎপাদন বেশি হওয়ায় তাই শেষমেশ সেই ফসল নষ্ট করে ফেলছেন। অতিফলনের জেরে বিভিন্ন শহরের এখন এটাই ছবি। পাইকারি বাজারের অবস্থা আরও শোচনীয়।কৃষকদের আক্ষেপ খেতের টাটকা নিয়ে সাতসকালে হাজির হয়েও লাভ হচ্ছে না।