০১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চন্দ্রযান তৃতীয়ের প্রজেক্ট ডাইরেক্টর মোশাররফ হোসেন…গর্বিত বাংলা

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২৪ অগাস্ট ২০২৩, বৃহস্পতিবার
  • / 18

দেবশ্রী মজুমদার, বীরভূম: পাইকরের বিলাসপুর গ্রামের ছেলে মোশাররফ হোসেন ওরফে মিলনের জন্য গর্বিত বীরভূমের সঙ্গে গোটা বাংলা। পাইকর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র মোশাররফ হোসেন। ডাক নাম মিলন। তিনি সপ্তম থেকে অষ্টম শ্রেনি পর্যন্ত পাইকর উচ্চ বিদ‍্যালয়ে। পাইকর উচ্চ বিদ‍্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তাপস চট্টোপাধ্যায় উচ্ছ্বসিত স্কুলের ছাত্রের গৌরবে। নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পাণ্ডুয়া শশীভূষণ সাহা উচ্চ বিদ‍্যালয়ে পড়েন। তারপর সাঁইথিয়া কলেজ থেকে পদার্থবিজ্ঞানে সাম্মানিক স্নাতক হন তিনি।

চন্দ্রযান তৃতীয়ের প্রজেক্ট ডাইরেক্টর মোশাররফ হোসেন...গর্বিত বাংলা

বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করেন মোশাররফ। দিল্লি আই আই টি থেকে এম টেক করেন এবং অপটিক্যাল ফাইবার এর উপরে পি এইচ ডি করেন।

২০০৭ সাল থেকে ইসরোর সঙ্গে যুক্ত। ফোন করলে তিনি জানান,  “I have been the Project Director for Science Data Pipeline of RAMBHA-LP payload on board Chandrayaan-3 Lander.”

চন্দ্রযান তৃতীয়ের প্রজেক্ট ডাইরেক্টর মোশাররফ হোসেন...গর্বিত বাংলা

মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী নসরত বেগম বলেন, আমার বাড়ি পাইকরের বিলাসপুর হলেও বর্তমানে কেরালার ত্রিবান্দ্রমে দুই সন্তান নিয়ে আমরা থাকি। বাবা আব্দুল হাসিম আগেই মারা গেছেন। মাও মৃত।  মোশাররফ হোসেনরা আট ভাই ও এক বোন। তাঁরা গ্রামেই থাকেন। আমার স্বামী ত্রিবান্দ্রমে বিক্রম সরাভাই স্পেস সেন্টারে বিজ্ঞানী হিসেবে কর্মরত। দুই মাস ধরে বেঙ্গালুরুতে দেশের এই মহান কাজেই ব‍্যস্ত। বুধবারের চন্দ্রবিজয় টিভিতে দেখেছি। চাঁদে আবহওয়ার প্লাজমা ঘনত্বের তাপমাত্রা মাপের কাজে নিযুক্ত আমার স্বামী। সারা দেশবাসীর মতো আমিও গর্বিত।

Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

চন্দ্রযান তৃতীয়ের প্রজেক্ট ডাইরেক্টর মোশাররফ হোসেন…গর্বিত বাংলা

আপডেট : ২৪ অগাস্ট ২০২৩, বৃহস্পতিবার

দেবশ্রী মজুমদার, বীরভূম: পাইকরের বিলাসপুর গ্রামের ছেলে মোশাররফ হোসেন ওরফে মিলনের জন্য গর্বিত বীরভূমের সঙ্গে গোটা বাংলা। পাইকর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র মোশাররফ হোসেন। ডাক নাম মিলন। তিনি সপ্তম থেকে অষ্টম শ্রেনি পর্যন্ত পাইকর উচ্চ বিদ‍্যালয়ে। পাইকর উচ্চ বিদ‍্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তাপস চট্টোপাধ্যায় উচ্ছ্বসিত স্কুলের ছাত্রের গৌরবে। নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পাণ্ডুয়া শশীভূষণ সাহা উচ্চ বিদ‍্যালয়ে পড়েন। তারপর সাঁইথিয়া কলেজ থেকে পদার্থবিজ্ঞানে সাম্মানিক স্নাতক হন তিনি।

চন্দ্রযান তৃতীয়ের প্রজেক্ট ডাইরেক্টর মোশাররফ হোসেন...গর্বিত বাংলা

বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করেন মোশাররফ। দিল্লি আই আই টি থেকে এম টেক করেন এবং অপটিক্যাল ফাইবার এর উপরে পি এইচ ডি করেন।

২০০৭ সাল থেকে ইসরোর সঙ্গে যুক্ত। ফোন করলে তিনি জানান,  “I have been the Project Director for Science Data Pipeline of RAMBHA-LP payload on board Chandrayaan-3 Lander.”

চন্দ্রযান তৃতীয়ের প্রজেক্ট ডাইরেক্টর মোশাররফ হোসেন...গর্বিত বাংলা

মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী নসরত বেগম বলেন, আমার বাড়ি পাইকরের বিলাসপুর হলেও বর্তমানে কেরালার ত্রিবান্দ্রমে দুই সন্তান নিয়ে আমরা থাকি। বাবা আব্দুল হাসিম আগেই মারা গেছেন। মাও মৃত।  মোশাররফ হোসেনরা আট ভাই ও এক বোন। তাঁরা গ্রামেই থাকেন। আমার স্বামী ত্রিবান্দ্রমে বিক্রম সরাভাই স্পেস সেন্টারে বিজ্ঞানী হিসেবে কর্মরত। দুই মাস ধরে বেঙ্গালুরুতে দেশের এই মহান কাজেই ব‍্যস্ত। বুধবারের চন্দ্রবিজয় টিভিতে দেখেছি। চাঁদে আবহওয়ার প্লাজমা ঘনত্বের তাপমাত্রা মাপের কাজে নিযুক্ত আমার স্বামী। সারা দেশবাসীর মতো আমিও গর্বিত।